ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

তানোরে দীঘি পুনঃখনন নিয়ে উত্তজনা

রাজশাহীর তনোরে গ্রামবাসীর বাধা উপেক্ষা করে দীঘি  পুনঃখননের অভিযোগ উঠেছে।  তানোর পৌরসভার আকচা ফকিরপাড়া মহল্লায় এই দীঘি পুনঃখনন করা হচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, এই দীঘির মধ্যে খাস বিরোধপুর্ণ সম্পত্তি রয়েছে।
যে কারণে এর আগেও দু’বার এই দীঘি পুনঃখননের চেষ্টা করা হলেও উপজেলা প্রশাসন অনুমতি দেননি। অসমর্থিত সুত্র জানায়, দীঘির মাটি খননের সময় গুপ্তধন (মুর্তি) উদ্ধার ও গায়েব করা হয়েছে বলে সাধারণের মাঝে গুঞ্জন বইছে। দীঘি পাড়েই রয়েছে সনাতর ধর্মালম্বীদের মন্দির, তাই অনেকে গুপ্তধন গুঞ্জনকে সত্য মনে করছে।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছে,আগে দু’বার উপজেলা প্রশাসন যে দীঘি পুনঃখননে অনুমতি দেননি, এবার সেটা কিভাবে অনুমতি পেলো ?
এদিকে অসমর্থিত একটি সুত্র জানায়, গত ২৫ এপ্রিল বৃহস্প্রতিবার রাতে দীঘির মাটি খননের সময় মুর্তি সাদৃশ্য বস্তু উঠে আসে। কিন্ত্ত হাজি তরিকুলের লোকজন কাউকে দেখতে না দিয়ে তড়িঘড়ি সেটা সরিয়ে নিয়েছে। স্থানীয়রা বলেন, মহল্লার মানুষের মধ্যে গুপ্তধন পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তবে তারা কেউ সুনিদ্রিস্ট তথ্য দিতে পারছে না।
এবিষয়ে জানতে চাইলে হাজি তরিকুল ইসলাম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এলাকার কিছু বাটপার মানুষ এসব মিথ্যাচার করছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে দীঘির মালিক প্রভাষক মাসুদ মিয়া বলেন, সাংবাদিক সাইদ সাজু তার কাছে এবিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন,  কিন্ত্ত তিনি এবিষয়ে কিছুই জানেন না।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

তানোরে দীঘি পুনঃখনন নিয়ে উত্তজনা

আপডেট টাইম : ০১:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
রাজশাহীর তনোরে গ্রামবাসীর বাধা উপেক্ষা করে দীঘি  পুনঃখননের অভিযোগ উঠেছে।  তানোর পৌরসভার আকচা ফকিরপাড়া মহল্লায় এই দীঘি পুনঃখনন করা হচ্ছে। স্থানীয়রা জানান, এই দীঘির মধ্যে খাস বিরোধপুর্ণ সম্পত্তি রয়েছে।
যে কারণে এর আগেও দু’বার এই দীঘি পুনঃখননের চেষ্টা করা হলেও উপজেলা প্রশাসন অনুমতি দেননি। অসমর্থিত সুত্র জানায়, দীঘির মাটি খননের সময় গুপ্তধন (মুর্তি) উদ্ধার ও গায়েব করা হয়েছে বলে সাধারণের মাঝে গুঞ্জন বইছে। দীঘি পাড়েই রয়েছে সনাতর ধর্মালম্বীদের মন্দির, তাই অনেকে গুপ্তধন গুঞ্জনকে সত্য মনে করছে।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষ বলছে,আগে দু’বার উপজেলা প্রশাসন যে দীঘি পুনঃখননে অনুমতি দেননি, এবার সেটা কিভাবে অনুমতি পেলো ?
এদিকে অসমর্থিত একটি সুত্র জানায়, গত ২৫ এপ্রিল বৃহস্প্রতিবার রাতে দীঘির মাটি খননের সময় মুর্তি সাদৃশ্য বস্তু উঠে আসে। কিন্ত্ত হাজি তরিকুলের লোকজন কাউকে দেখতে না দিয়ে তড়িঘড়ি সেটা সরিয়ে নিয়েছে। স্থানীয়রা বলেন, মহল্লার মানুষের মধ্যে গুপ্তধন পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, তবে তারা কেউ সুনিদ্রিস্ট তথ্য দিতে পারছে না।
এবিষয়ে জানতে চাইলে হাজি তরিকুল ইসলাম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এলাকার কিছু বাটপার মানুষ এসব মিথ্যাচার করছে। এবিষয়ে জানতে চাইলে দীঘির মালিক প্রভাষক মাসুদ মিয়া বলেন, সাংবাদিক সাইদ সাজু তার কাছে এবিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন,  কিন্ত্ত তিনি এবিষয়ে কিছুই জানেন না।