মানিকগঞ্জ আরিচা উপজেলায় পদ্মা নদীতে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন ও বিক্রি করে যাচ্ছে কিছু অসাধু বালু খেকোরা। ভালো উত্তোলনের কারণে পদ্মা নদীর পাড় ধ্বংসের ঝুঁকিতে রয়েছে ও বসতবাড়ি এমনটাই বলে থাকেন গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীরা বাধা দেওয়ার পরও থামছে না বালু খেকোরা। আরিচা উপজেলায় জাফরগঞ্জ হতে তেওতা আরিচা হিমগঞ্জ পর্যন্ত ৫০ থেকে ৭০ টা ড্রেজার বসানো আছে বলে যানা যায় পদ্মা নদীতে। হিমশিম খাচ্ছে পদ্মা নদীর পাড়ের বসত বাড়িঘর এবং এলাকাবাসীরা।
ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, পদ্মা নদীর পাড়ের বেহাল অবস্থা। গ্রামবাসীরা বলেন, বড়া মৌসুমে পানির স্রোতে পদ্মা নদীর পাড় এবং বাড়িঘর ধসে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমনটাই প্রত্যাশা করেন গ্রামবাসীরা। এ বিষয়ে সরকারি কর্মকর্তারা দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা না করিলে, পদ্মা নদী ভাঙ্গন রোধ করা সম্ভব হবে না এমনটাই বলে থাকেন আরিচার গ্রামবাসীরা।
সূত্রে জানা যায়, মানিকগঞ্জ আরিচা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কয়েক দফা অভিযান পরিচালনা করেছেন এবং ড্রেজার ভাংচুর করেছেন। ড্রেজার মেশিন বন্ধে তারপরও থামছে না, অবৈধ বালি উত্তোলন ও বিক্রি। দলীয় প্রভাব খাটিয়ে বালি উত্তোলন করে যাচ্ছেন অসাধু বালু খেকোরা। এদের খুঁটির জোর কোথায় প্রশ্ন গ্রামবাসীদের। ক্ষমতার বলে ভয়ে মুখ খুলতে পারছে না এলাকাবাসীরা এবং কালো পর্দার ভিতরে জড়িত আছেন কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তি।
- আরও পড়ুনঃ আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেলের সমর্থনে ভোট প্রত্যাশা করলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক
মানিকগঞ্জ আরিচা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মুঠ ফোনে ফোন করলে নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলেন, যথাযথ সময়ের মধ্যে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।