ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

একাত্তুরে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা করা দেশগুলো বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে চায়ঃ -প্রধানমন্ত্রী

একাত্তুরে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা করা দেশগুলো আবারও বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে চায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশি খেলোয়াড়দের খেলতে দেয়া যাবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সরকার সব ব্যবস্থা নিয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতকিছুর পরও কেউ কেউ নিষেধাজ্ঞা দেয়। তাহলে সন্ত্রাসটা কে তৈরি করছে? তারা নাকি ভিসাতেও নিষেধাজ্ঞা দেবে। যেসব দেশ আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, তারাই এখন বাংলাদেশ নিয়ে খেলতে চায়। সেই খেলোয়াড়দের খেলতে দেয়া যাবে না। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রোমের পার্কো দ্য প্রিন্সিপি দ্য গ্র্যান্ড হোটেলে ইতালি আওয়ামী লীগ আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন,বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে দেশ থেকে টাকা চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে। তাই আজকে বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে দেশের বিরুদ্ধে বদনাম করে বেড়াচ্ছে।

ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাওয়া বিএনপিকে দেশের মানুষ আর অশান্তি সৃষ্টির সুযোগ দেবে না। কারণ তাদের কাজই হলো নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। বিএনপির রাজনীতি মানুষকে কষ্ট দেয়া আর আওয়ামী লীগের রাজনীতি জনগণের মঙ্গলে কাজ করা।

আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, বিএনপি তো নির্বাচনই করেনি। তারা আবার ভোটের অধিকারের কথা বলে। ২০১৮ এর নির্বাচনে তাদের প্রতি আসনে দুই-তিন জন করে দাঁড়িয়েছিল। যে যতো টাকা দিয়েছে তাকেই নমিনেশন দিয়েছে। এরপর নিজেদের মধ্যেই গোলমাল। এরপর তারা আবার নির্বাচন বর্জন করল। তাহলে কারচুপির প্রশ্নটা এলো কোথা থেকে ?

তিনি বলেন, বিএনপি শুধু পারে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে। তাদেরকে সংসদে কথা বলতে বাধা দেয়া হয়নি। আমাদেরকে তো কথাই বলতে দেয়া হতো না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করতে চাওয়া বিএনপিকে সরকারই সুযোগ দিয়েছে আন্দোলন করার৷

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদেরকে নাকি ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করবে। বিএনপিকে ছেড়ে দিয়েছি, দেখি তাদের আন্দোলনের কত জোর? আমরা তো তাদের বাধা দিচ্ছি না। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আমাদের তো নামতেই দিতো না।

বিএনপি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, দেশের উন্নয়নে অনেকের চক্ষুশূল হয়। সবাই দেশের সক্ষমতা পছন্দ করে না। বিএনপি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি, আমরা গড়ি, তারা ধ্বংস করে। নির্বাচন ঠেকানোর নামে বিএনপির অবরোধ এখনো চলছে বলে জানান তিনি।

 

দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় নৌকা মার্কাকেই বিজয়ী করতে হবে। তিনি বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েছিল বলেই দেশ আজ উন্নয়নের এই স্তরে এসেছে। এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে আগামী নির্বাচনেও নৌকা মার্কাকেই বিজয়ী করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বাড়াতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইতালি।বাংলাদেশকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এলএনজি এবং বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা দিতে সম্মত হয়েছে দেশটি।তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশ থেকে নতুন কর্মীনিতে আগ্রহ দেখিয়েছে ইতালি।

ইতালিতে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের রোম-ঢাকা সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়েও আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।তিনি বলেন তবে খেয়াল রাখবেন একটি আসনও যেন ফাঁকা না যায়।

অবৈধপথে এড়িয়ে দক্ষতা অর্জন করে বৈধপথে বিদেশ যেতে প্রবাসীদের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।তিনি আরো বলেন ,আমরা বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করেছি আপনারা কারিগরি শিক্ষা নিয়ে বৈধ পথে কোন প্রকার দালাল ছাড়াই বিদেশে যেতে পারবেন।প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন,আমরা শিগ্রই ইতালিয়ান ভাষা সহ বিভিন্ন দেশের ভাষা শিক্ষা কোর্সের ব্যবস্থা করবো যাতে করে যে যে পেশায় দক্ষ তার পাশাপাশি ভাষা শিক্ষায় দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যেতে পারবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,বিদেশ যেতে কাউকে বাড়ি জমি বিক্রি করতে হবেনা।প্রবাসী কল্যান ব্যাংক কোন প্রকার জামানত ছাড়াই দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋন দিয়ে থাকে এবং বিদেশ থেকে কেউ দেশে ফিরে গেলে তাঁদেরও ঋন দিয়ে থাকে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,আপনারা যারা রেমিট্যান্স পাঠান বৈধ ভাবে পাঠাবেন।সকরার আপনাদের পাঠানো রেমিট্যান্স উপর ২.৫ ভাগ প্রণোদনা দিয়ে থাকে।আপনারা কেউ হুন্ডিতে টাকা পাঠাবেন না।তিনি বলেন,প্রবাসীদের জন্য একাউন্ট খুলতে ন্যাশনাল আইডি কার্ডের প্রয়োজন নেই।প্রবাসীরা শুধুমাত্র পাসপোর্ট দিয়েই ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে পারেন।

 

 

ইতালি আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেনের পরিচালনায় মঞ্চে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন,উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত
রাষ্ট্রদূত গন এবং ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

এবার ২১ দিনের মধ্যে জবাব দিতে আদানিকে সমন পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

error: Content is protected !!

একাত্তুরে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা করা দেশগুলো বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে চায়ঃ -প্রধানমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩
কমরেড খোন্দকার, ইউরোপ ব্যুরো প্রধান :

একাত্তুরে মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতা করা দেশগুলো আবারও বাংলাদেশকে নিয়ে খেলতে চায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিদেশি খেলোয়াড়দের খেলতে দেয়া যাবে না। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে সরকার সব ব্যবস্থা নিয়েছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতকিছুর পরও কেউ কেউ নিষেধাজ্ঞা দেয়। তাহলে সন্ত্রাসটা কে তৈরি করছে? তারা নাকি ভিসাতেও নিষেধাজ্ঞা দেবে। যেসব দেশ আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, তারাই এখন বাংলাদেশ নিয়ে খেলতে চায়। সেই খেলোয়াড়দের খেলতে দেয়া যাবে না। দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রোমের পার্কো দ্য প্রিন্সিপি দ্য গ্র্যান্ড হোটেলে ইতালি আওয়ামী লীগ আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন,বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে দেশ থেকে টাকা চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে। তাই আজকে বিদেশে বসে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে দেশের বিরুদ্ধে বদনাম করে বেড়াচ্ছে।

ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাওয়া বিএনপিকে দেশের মানুষ আর অশান্তি সৃষ্টির সুযোগ দেবে না। কারণ তাদের কাজই হলো নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। বিএনপির রাজনীতি মানুষকে কষ্ট দেয়া আর আওয়ামী লীগের রাজনীতি জনগণের মঙ্গলে কাজ করা।

আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, বিএনপি তো নির্বাচনই করেনি। তারা আবার ভোটের অধিকারের কথা বলে। ২০১৮ এর নির্বাচনে তাদের প্রতি আসনে দুই-তিন জন করে দাঁড়িয়েছিল। যে যতো টাকা দিয়েছে তাকেই নমিনেশন দিয়েছে। এরপর নিজেদের মধ্যেই গোলমাল। এরপর তারা আবার নির্বাচন বর্জন করল। তাহলে কারচুপির প্রশ্নটা এলো কোথা থেকে ?

তিনি বলেন, বিএনপি শুধু পারে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে। তাদেরকে সংসদে কথা বলতে বাধা দেয়া হয়নি। আমাদেরকে তো কথাই বলতে দেয়া হতো না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করতে চাওয়া বিএনপিকে সরকারই সুযোগ দিয়েছে আন্দোলন করার৷

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদেরকে নাকি ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ করবে। বিএনপিকে ছেড়ে দিয়েছি, দেখি তাদের আন্দোলনের কত জোর? আমরা তো তাদের বাধা দিচ্ছি না। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আমাদের তো নামতেই দিতো না।

বিএনপি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, দেশের উন্নয়নে অনেকের চক্ষুশূল হয়। সবাই দেশের সক্ষমতা পছন্দ করে না। বিএনপি দেশকে কিছুই দিতে পারেনি, আমরা গড়ি, তারা ধ্বংস করে। নির্বাচন ঠেকানোর নামে বিএনপির অবরোধ এখনো চলছে বলে জানান তিনি।

 

দেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় নৌকা মার্কাকেই বিজয়ী করতে হবে। তিনি বলেন, নৌকায় ভোট দিয়েছিল বলেই দেশ আজ উন্নয়নের এই স্তরে এসেছে। এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে আগামী নির্বাচনেও নৌকা মার্কাকেই বিজয়ী করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বাড়াতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছে ইতালি।বাংলাদেশকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এলএনজি এবং বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সহায়তা দিতে সম্মত হয়েছে দেশটি।তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশ থেকে নতুন কর্মীনিতে আগ্রহ দেখিয়েছে ইতালি।

ইতালিতে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিদের রোম-ঢাকা সরাসরি ফ্লাইট চালুর বিষয়েও আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।তিনি বলেন তবে খেয়াল রাখবেন একটি আসনও যেন ফাঁকা না যায়।

অবৈধপথে এড়িয়ে দক্ষতা অর্জন করে বৈধপথে বিদেশ যেতে প্রবাসীদের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।তিনি আরো বলেন ,আমরা বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা করেছি আপনারা কারিগরি শিক্ষা নিয়ে বৈধ পথে কোন প্রকার দালাল ছাড়াই বিদেশে যেতে পারবেন।প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন,আমরা শিগ্রই ইতালিয়ান ভাষা সহ বিভিন্ন দেশের ভাষা শিক্ষা কোর্সের ব্যবস্থা করবো যাতে করে যে যে পেশায় দক্ষ তার পাশাপাশি ভাষা শিক্ষায় দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যেতে পারবেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,বিদেশ যেতে কাউকে বাড়ি জমি বিক্রি করতে হবেনা।প্রবাসী কল্যান ব্যাংক কোন প্রকার জামানত ছাড়াই দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋন দিয়ে থাকে এবং বিদেশ থেকে কেউ দেশে ফিরে গেলে তাঁদেরও ঋন দিয়ে থাকে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,আপনারা যারা রেমিট্যান্স পাঠান বৈধ ভাবে পাঠাবেন।সকরার আপনাদের পাঠানো রেমিট্যান্স উপর ২.৫ ভাগ প্রণোদনা দিয়ে থাকে।আপনারা কেউ হুন্ডিতে টাকা পাঠাবেন না।তিনি বলেন,প্রবাসীদের জন্য একাউন্ট খুলতে ন্যাশনাল আইডি কার্ডের প্রয়োজন নেই।প্রবাসীরা শুধুমাত্র পাসপোর্ট দিয়েই ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে পারেন।

 

 

ইতালি আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক আলমগীর হোসেনের পরিচালনায় মঞ্চে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন,উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মুহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত
রাষ্ট্রদূত গন এবং ইতালিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।


প্রিন্ট