ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

নাগেশ্বরীর মোকরাম বিরল রোগে আক্রান্ত, চিকিৎসায় সর্বশান্ত পরিবার, বাঁচার আকুতি

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীর উপজেলার কালীগঞ্জ ইউনিয়নের সবুজপাড়া গ্রামের ২৩ বছর বয়সী  মোকরাম মিয়া(২৩)  বিরল এক রোগে আক্রান্ত।
মোকরামের বয়স ২৩ হলেও দেখতে ষাটোর্ধ বৃদ্ধের মতো, সুচিকিৎসার অভাবে দীর্ঘদিন থেকে যন্ত্রণাভোগ করে আসছেন অসহায় পরিবারের আলোর  প্রদীপ মোকরাম। ঢাকার দীর্ঘদিন যাবত থেকে চিকিৎসা করলেও মেলেনি সুফল বড় বড় ডাক্তার কে দেখিয়েও মেলেনি সুচিকিৎসা।
এদিকে মোকরামের চিকিৎসার পিছনেই  অসহায় পরিবারটি সর্বশান্ত হয়ে গেছেন। চিকিৎসার জন্য জমিজমা বিক্রি করে মোকরামের  চিকিৎসার পিছনে খরচ করলেও সুস্থ না হওয়ায় হতাশায় রয়েছেন পরিবারটি। অর্থের অভাবে বাদ দিয়েছেন  চিকিৎসা করা।
এলাকাবাসী ও পরিবারসূত্রে  জানা যায়  তার ৬ বৎসর থেকেই আসতে আসতে লিপোড প্রোটিনোসিস এই রোগে আক্রান্ত হন ঢাকায় অনেক চিকিৎসার পরেও সুস্থ হয়ে উঠেনি, এদিকে তার চিকিৎসার পিছনেই জমিজমা বিক্রি করে সর্বশান্ত হয়ে গেছে অসহায় পরিবারটি। এলাকাবাসী ও পরিবারটির দাবি  সরকার থেকে উন্নত  চিকিৎসার সুযোগ করে দিলে  সুন্দর জিবন ফিরে পাবে মোকরাম মিয়া।
মোকরামের বাবা জানান  আমার ছেলে মোকরাম  ছোট্ট থেকেই এরোগে আক্রান্ত হন অনেক চিকিৎসা করেও সুস্থ করতে পারিনি, আমার ছেলে অনেক মেধাবী  লেখাপড়ার খুবই ইচ্ছে কিন্তু  তার শরীরের এমন করুণ অবস্থা দেখে যেতে পারে না স্কুলে। সরকারের কাছে আমার দাবি  আমার ছেলের  উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে জেনো দেয়।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

নাগেশ্বরীর মোকরাম বিরল রোগে আক্রান্ত, চিকিৎসায় সর্বশান্ত পরিবার, বাঁচার আকুতি

আপডেট টাইম : ০২:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ মার্চ ২০২৪
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীর উপজেলার কালীগঞ্জ ইউনিয়নের সবুজপাড়া গ্রামের ২৩ বছর বয়সী  মোকরাম মিয়া(২৩)  বিরল এক রোগে আক্রান্ত।
মোকরামের বয়স ২৩ হলেও দেখতে ষাটোর্ধ বৃদ্ধের মতো, সুচিকিৎসার অভাবে দীর্ঘদিন থেকে যন্ত্রণাভোগ করে আসছেন অসহায় পরিবারের আলোর  প্রদীপ মোকরাম। ঢাকার দীর্ঘদিন যাবত থেকে চিকিৎসা করলেও মেলেনি সুফল বড় বড় ডাক্তার কে দেখিয়েও মেলেনি সুচিকিৎসা।
এদিকে মোকরামের চিকিৎসার পিছনেই  অসহায় পরিবারটি সর্বশান্ত হয়ে গেছেন। চিকিৎসার জন্য জমিজমা বিক্রি করে মোকরামের  চিকিৎসার পিছনে খরচ করলেও সুস্থ না হওয়ায় হতাশায় রয়েছেন পরিবারটি। অর্থের অভাবে বাদ দিয়েছেন  চিকিৎসা করা।
এলাকাবাসী ও পরিবারসূত্রে  জানা যায়  তার ৬ বৎসর থেকেই আসতে আসতে লিপোড প্রোটিনোসিস এই রোগে আক্রান্ত হন ঢাকায় অনেক চিকিৎসার পরেও সুস্থ হয়ে উঠেনি, এদিকে তার চিকিৎসার পিছনেই জমিজমা বিক্রি করে সর্বশান্ত হয়ে গেছে অসহায় পরিবারটি। এলাকাবাসী ও পরিবারটির দাবি  সরকার থেকে উন্নত  চিকিৎসার সুযোগ করে দিলে  সুন্দর জিবন ফিরে পাবে মোকরাম মিয়া।
মোকরামের বাবা জানান  আমার ছেলে মোকরাম  ছোট্ট থেকেই এরোগে আক্রান্ত হন অনেক চিকিৎসা করেও সুস্থ করতে পারিনি, আমার ছেলে অনেক মেধাবী  লেখাপড়ার খুবই ইচ্ছে কিন্তু  তার শরীরের এমন করুণ অবস্থা দেখে যেতে পারে না স্কুলে। সরকারের কাছে আমার দাবি  আমার ছেলের  উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে জেনো দেয়।