রাজশাহীতে ঋতুরাজ শীতের আগমনের সূচনা দেখা গেছে। কুয়াশায় আচ্ছন্নে যেন মেঘমালার দেশ। পাখিডাকা ভোর থেকেই কুয়াশার কারনে পথচারী ও নানা ধরনের যানবাহনের পথ চলা হঠাৎ কঠিনতর হয়ে উঠে। শীতের উষ্ণতায় উপভোগ করতে সকলেই যেন বেশ কৌতুহলি হয়ে উঠেছে।
রবিবার সকালে জেলার চারঘাট উপজেলা থেকে কুয়াশার ছবিটি তোলা হয়েছে। মানুষের উম্মিলন, শীশীর ভেজা ফসলের মাঠ, গাছের ডালে নানা প্রজাতির পাখির কিচিরমিচিরও ঋতুরাজ শীতকে আলিঙ্গন করছে। মোসল্লিরা নামাজ শেষে প্রকৃতির এই অপরূপ সুন্দরয্য উপভোগ করেন। হঠাৎ বৃষ্টি, কুয়াশা, কখনও বা হিমেল হাওয়া বয়ে চলছে বেশ কিছুদিন যাবত। তবে আজ তার প্রতিফল মনে হয় এই কুয়াশা। সকাল ৭টা পর্যন্ত কুয়াশার উপস্থিতি দেখা গেছে। এই দেশ ৬ঋতুর দেশ হলেও এখন গ্রীস্ম, বর্ষা এবং শীতের প্রভাব বুঝা যায়।
কিন্ত বাকি ৩ ঋতুর উষ্ণতা তেমন পাওয়া যায় না। প্রকৃতিকে তার মতো চলতে দিতে হবে। বর্তমান কৃত্রিম পন্থায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করে তৌরী হচ্ছে নানা ধরনের পন্য। যার অবশিষ্ঠ যত্রতত্র ফেলা হচ্ছে, নির্গত ধোয়া আকাশ মন্ডলিকে দূষিত করছে এবং যার প্রভাব পৃথিবির পৃষ্টে পড়ছে। শুধু ঋতু হারিয়ে যাচ্ছে না, মানুষের দৈনন্দিন জীবনেও নেমে আসছে বিপর্যয়।
পৃথিবির সৃষ্টি মানুষের কল্যানে, কিন্ত অনিয়মত্রান্তিক ব্যবহারের কারনে এই পৃথিবির বুকে বসবাস করাই বেশ কঠিন হচ্ছে। প্রতিটি ঋতু মানুষের শরীর মনকেও সতেজ করে তুলে। বাচাঁর অনুপ্রেরণা বৃদ্ধি করে। ঋতুর প্রকার ভেদে খাবারের বেশ একটি বৈষম্যও রয়েছে।
প্রিন্ট