ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

তানোর আওয়ামী লীগে গৃহবিবাদ তুঙ্গে

-আওয়ামী লীগের লোগো।

রাজশাহীর তানোর উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে ফের গৃহবিবাদ মাথাচাঁড়া দিয়েছে উঠেছে।
এদিকে অনুপ্রবেশকারী, হোমড়াচোমরা, তল্পিবাহক ও পরিবার কেন্দ্রিক ক্ষমতাধরেরা আওয়ামী লীগের আদর্শিক নেতৃত্ব দিনে দিনে দখল করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আবার অনেকে বলছে, এসব ক্ষমতাধরেরা অনেক আগেই আদর্শিক নেতৃত্বের কবর দিয়েছে। এখন তল্পিবাহকদের গুরুত্বপুর্ণ পদে বসিয়ে, সেই কবরে মোজাইক পাথর বসিয়ে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তৃণমুলের দুঃখ এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে আওয়ামী লীগের জন্য অসনি সংকেত অপেক্ষা করছে। যার প্রমাণ পাওয়া গেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। যে নির্বাচনে এমপি ফারুক চৌধুরীর মতো আদর্শিক হেভিওয়েট নেতৃত্বের পরাজয় ঘটেছে।
স্থানীয়রা বলছে, যেখানে নৌকা প্রতিক নিয়ে ফারুক চৌধুরীর মতো হেভিওয়েট নেতৃত্বের পরাজয় হয়। সেখানে নৌকাবিহীন উপজেলা নির্বাচনে যদি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নার বিজয় হয়, তাহলে এমপির জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে। হয় তিনি এমপি ও নৌকা প্রতিকের থেকে বেশী জনপ্রিয়, নয় তো সংসদ নির্বাচনে তারা নৌকার জন্য আন্তরিকতার সঙ্গে ভোট করেননি ?
স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, আওয়ামী লীগ মানে বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনা এর বাইরে যারা আছে তারা সবাই আমজনতা। ফলে এই দলে একজন এমপি, উপজেলা বা ইউপি চেয়ারম্যানের যতটুকু গুরুত্ব তৃণমুলের একজন পাফাঁটা কর্মীরও সেই গুরুত্ব। কারণ জননেত্রী শেখ হাসিনার ছায়া ব্যতিত আওয়ামী লীগের বিপরীতে কারো দাঁড়িয়ে থাকার সক্ষমতা নাই, তাহলে তাদের কিসের এতো বাহাদুরি ?
তৃণমুলের অভিযোগ, একশ্রেণীর ক্ষমতাধরেরা নিজের আখের ও  ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে বশংবদ সৃষ্টি এবং আদর্শিক নেতৃত্বের কবর দিয়ে আওয়ামী লীগকে তল্পিবাহক ও অনুপ্রবেশকারী নেতৃত্ব নির্ভর করতে মরিয়া। এসব কারণে সাংগঠনিক দুর্বলতার পাশাপাশি দলে বাড়ছে কলহ-বিবাদ ও মতবিরোধ। মাঠ পর্যায়ে দলটির বিপুল জনসমর্থন থাকার পরেও কেবলমাত্র আদর্শিক নেতৃত্ব সংকটের কারণে সেই সুফল ঘরে তুলতে পারছে না।
অভিযোগ রয়েছে, জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীদের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, চাকরি, ঠিকাদারী ব্যবসা, খাসপুকুর, গভীর নলকুপ অপারেটর ইত্যাদি লাভজনক পদে বসিয়ে মোটাতাজা করা হচ্ছে। আর ছিটকে পড়েছে আওয়ামী লীগের তৃণমুলের দুর্দীনের পরীক্ষিত ও নিবেদিতপ্রাণ ত্যাগী মুজিব সৈনিকেরা যাদের ত্যাগ ও রক্ত ঘামে আওয়ামী আজ এই পর্যন্ত এসেছে, অথচ তাঁরাই আজ বড় অসহায়। অধিকাংশক্ষেত্রে তাদের ঘরে খাবার নাই, ছেলেমেয়েদের চাকরি নাই, চিকিৎসা করানোর অর্থ নাই, নাই কোনো লাভজনক পদ সামনে শুধুই হাহাকার।
কিন্তু একশ্রেণীর ক্ষমতাধরদের মনোবাসনা পুরুণ ও রাতারাতি খোলস পাল্টিয়ে যারা বিভিন্ন লাভজনক পদ বাগিয়ে নিয়ে মোটাতাজা হয়েছে, ক্ষমতার পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে তারা আবারো খোলস পাল্টিয়ে আওয়ামী লীগের ঘাঁড় মটকাবে। তখন এই পাফাঁটা ত্যাগী কর্মীদেরই প্রয়োজন হবে। এসব কারণে তৃণমুলের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হলেও তারা না পারছেন প্রতিবাদ করতে না পারছেন মেনে নিতে ভঙ্গুর হৃদয়ে গুমরে গুমরে কাঁদছেন। তাঁদের কান্নায় রাজনৈতিক অঙ্গনের বাতাস ভারী হয়ে উঠলেও তল্পি বাহকদের মন গলছে না। তারা অবৈধ অর্থ আহরণের নেশায় মত্ত।
এসব কারণে রাজনৈতিক অঙ্গনে ধীরে ধীরে আওয়ামী লীগ দুর্বল হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে জামায়াত-বিএনপির উর্বর ভুমিতে পরিণত হচ্ছে। অনেকক্ষেত্রে আত্মীয়তার সুত্র ধরে অথবা অর্থের বিনিময়ে এসব ক্ষমতাধরদের হাত ধরে এরা শামুক হয়ে আওয়ামী লীগের পেটে প্রবেশ করে কুঁরে কুঁরে খাচ্ছে, যা তারা বুঝতে পারছে না, যখন বুঝবে তখন দেখবে  খোসা হয়ে গেছে করার কিছুই থাকবে না।
কিন্তু তৃণমুলের বঞ্চিত এসব মুজিব সৈনিকেরাই আওয়ামী লীগের প্রাণ যারা কখানো কোনো লোভ লালসায় গা ভাসিয়ে দিয়ে দল ত্যাগ করে না। অথচ রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ, সাংসদ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র ও ইউপি চেয়ারম্যানগণ আওয়ামী লীগের, তাহলে জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীদের কিশের বিনিময়ে কারা দিলো এসব শুবিধা। তবে যারাই দিক যেভাবে দিক এর দায় নিবে কে ? প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ এসবের দায় তো পড়ছে আওয়ামী লীগের উপর তথা প্রধানমন্ত্রীর উপরেই বলে মনে করছেন তৃণমুল। এতে তল্পি বাহকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হলেও ক্ষতির মুখে পড়ছে দল, তাদের ওপর অভিমান করে দলের ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তৃণমুলের৷ আদর্শিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকেরা।
স্থানীয়রা জানান,  আগামীতে তানোরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রয়েছে একগুচ্ছ নিয়োগ। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি এসব নিয়োগেও জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীরাই পচ্ছন্দের তালিকায় রয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী বলেন, তানোর-গোদাগাড়ীতে আওয়ামী লীগের আদর্শিক, প্রবীণ-ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীরা চরম দুর্দীনে রয়েছে। তিনি বলেন, কিছু নেতার অর্থলিপ্সার কারণে নেতাকর্মীরা বড় অসহায় হয়ে পড়েছে। তিনি আগামীতে তৃণমুলের মতামতের ভিত্তিতে কমিটি গঠনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

তানোরে হিমাগারে রাখা আলুতে গাছ

error: Content is protected !!

তানোর আওয়ামী লীগে গৃহবিবাদ তুঙ্গে

আপডেট টাইম : ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪
রাজশাহীর তানোর উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে ফের গৃহবিবাদ মাথাচাঁড়া দিয়েছে উঠেছে।
এদিকে অনুপ্রবেশকারী, হোমড়াচোমরা, তল্পিবাহক ও পরিবার কেন্দ্রিক ক্ষমতাধরেরা আওয়ামী লীগের আদর্শিক নেতৃত্ব দিনে দিনে দখল করে নিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আবার অনেকে বলছে, এসব ক্ষমতাধরেরা অনেক আগেই আদর্শিক নেতৃত্বের কবর দিয়েছে। এখন তল্পিবাহকদের গুরুত্বপুর্ণ পদে বসিয়ে, সেই কবরে মোজাইক পাথর বসিয়ে ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তৃণমুলের দুঃখ এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে আওয়ামী লীগের জন্য অসনি সংকেত অপেক্ষা করছে। যার প্রমাণ পাওয়া গেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। যে নির্বাচনে এমপি ফারুক চৌধুরীর মতো আদর্শিক হেভিওয়েট নেতৃত্বের পরাজয় ঘটেছে।
স্থানীয়রা বলছে, যেখানে নৌকা প্রতিক নিয়ে ফারুক চৌধুরীর মতো হেভিওয়েট নেতৃত্বের পরাজয় হয়। সেখানে নৌকাবিহীন উপজেলা নির্বাচনে যদি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নার বিজয় হয়, তাহলে এমপির জনপ্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে। হয় তিনি এমপি ও নৌকা প্রতিকের থেকে বেশী জনপ্রিয়, নয় তো সংসদ নির্বাচনে তারা নৌকার জন্য আন্তরিকতার সঙ্গে ভোট করেননি ?
স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অভিমত, আওয়ামী লীগ মানে বঙ্গবন্ধু ও জননেত্রী শেখ হাসিনা এর বাইরে যারা আছে তারা সবাই আমজনতা। ফলে এই দলে একজন এমপি, উপজেলা বা ইউপি চেয়ারম্যানের যতটুকু গুরুত্ব তৃণমুলের একজন পাফাঁটা কর্মীরও সেই গুরুত্ব। কারণ জননেত্রী শেখ হাসিনার ছায়া ব্যতিত আওয়ামী লীগের বিপরীতে কারো দাঁড়িয়ে থাকার সক্ষমতা নাই, তাহলে তাদের কিসের এতো বাহাদুরি ?
তৃণমুলের অভিযোগ, একশ্রেণীর ক্ষমতাধরেরা নিজের আখের ও  ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে বশংবদ সৃষ্টি এবং আদর্শিক নেতৃত্বের কবর দিয়ে আওয়ামী লীগকে তল্পিবাহক ও অনুপ্রবেশকারী নেতৃত্ব নির্ভর করতে মরিয়া। এসব কারণে সাংগঠনিক দুর্বলতার পাশাপাশি দলে বাড়ছে কলহ-বিবাদ ও মতবিরোধ। মাঠ পর্যায়ে দলটির বিপুল জনসমর্থন থাকার পরেও কেবলমাত্র আদর্শিক নেতৃত্ব সংকটের কারণে সেই সুফল ঘরে তুলতে পারছে না।
অভিযোগ রয়েছে, জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীদের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, চাকরি, ঠিকাদারী ব্যবসা, খাসপুকুর, গভীর নলকুপ অপারেটর ইত্যাদি লাভজনক পদে বসিয়ে মোটাতাজা করা হচ্ছে। আর ছিটকে পড়েছে আওয়ামী লীগের তৃণমুলের দুর্দীনের পরীক্ষিত ও নিবেদিতপ্রাণ ত্যাগী মুজিব সৈনিকেরা যাদের ত্যাগ ও রক্ত ঘামে আওয়ামী আজ এই পর্যন্ত এসেছে, অথচ তাঁরাই আজ বড় অসহায়। অধিকাংশক্ষেত্রে তাদের ঘরে খাবার নাই, ছেলেমেয়েদের চাকরি নাই, চিকিৎসা করানোর অর্থ নাই, নাই কোনো লাভজনক পদ সামনে শুধুই হাহাকার।
কিন্তু একশ্রেণীর ক্ষমতাধরদের মনোবাসনা পুরুণ ও রাতারাতি খোলস পাল্টিয়ে যারা বিভিন্ন লাভজনক পদ বাগিয়ে নিয়ে মোটাতাজা হয়েছে, ক্ষমতার পালাবদলের সঙ্গে সঙ্গে তারা আবারো খোলস পাল্টিয়ে আওয়ামী লীগের ঘাঁড় মটকাবে। তখন এই পাফাঁটা ত্যাগী কর্মীদেরই প্রয়োজন হবে। এসব কারণে তৃণমুলের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হলেও তারা না পারছেন প্রতিবাদ করতে না পারছেন মেনে নিতে ভঙ্গুর হৃদয়ে গুমরে গুমরে কাঁদছেন। তাঁদের কান্নায় রাজনৈতিক অঙ্গনের বাতাস ভারী হয়ে উঠলেও তল্পি বাহকদের মন গলছে না। তারা অবৈধ অর্থ আহরণের নেশায় মত্ত।
এসব কারণে রাজনৈতিক অঙ্গনে ধীরে ধীরে আওয়ামী লীগ দুর্বল হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে জামায়াত-বিএনপির উর্বর ভুমিতে পরিণত হচ্ছে। অনেকক্ষেত্রে আত্মীয়তার সুত্র ধরে অথবা অর্থের বিনিময়ে এসব ক্ষমতাধরদের হাত ধরে এরা শামুক হয়ে আওয়ামী লীগের পেটে প্রবেশ করে কুঁরে কুঁরে খাচ্ছে, যা তারা বুঝতে পারছে না, যখন বুঝবে তখন দেখবে  খোসা হয়ে গেছে করার কিছুই থাকবে না।
কিন্তু তৃণমুলের বঞ্চিত এসব মুজিব সৈনিকেরাই আওয়ামী লীগের প্রাণ যারা কখানো কোনো লোভ লালসায় গা ভাসিয়ে দিয়ে দল ত্যাগ করে না। অথচ রাষ্ট্রিয় ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ, সাংসদ, উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র ও ইউপি চেয়ারম্যানগণ আওয়ামী লীগের, তাহলে জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীদের কিশের বিনিময়ে কারা দিলো এসব শুবিধা। তবে যারাই দিক যেভাবে দিক এর দায় নিবে কে ? প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ এসবের দায় তো পড়ছে আওয়ামী লীগের উপর তথা প্রধানমন্ত্রীর উপরেই বলে মনে করছেন তৃণমুল। এতে তল্পি বাহকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হলেও ক্ষতির মুখে পড়ছে দল, তাদের ওপর অভিমান করে দলের ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তৃণমুলের৷ আদর্শিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকেরা।
স্থানীয়রা জানান,  আগামীতে তানোরের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রয়েছে একগুচ্ছ নিয়োগ। তবে দুঃখজনক হলেও সত্যি এসব নিয়োগেও জামায়াত-বিএনপি মতাদর্শীরাই পচ্ছন্দের তালিকায় রয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী বলেন, তানোর-গোদাগাড়ীতে আওয়ামী লীগের আদর্শিক, প্রবীণ-ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মীরা চরম দুর্দীনে রয়েছে। তিনি বলেন, কিছু নেতার অর্থলিপ্সার কারণে নেতাকর্মীরা বড় অসহায় হয়ে পড়েছে। তিনি আগামীতে তৃণমুলের মতামতের ভিত্তিতে কমিটি গঠনের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।