গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে তিনি জাতির পিতার সমাধি সৌধ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে জাতির পিতার সমাধি সৌধের সামনে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এরপর তিনি পবিত্র ফাতেহা পাঠ করে বঙ্গবন্ধুসহ ১৫ আগস্ট ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন। এ ছাড়া দেশের অব্যাহত উন্নয়ন, কল্যাণ ও সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সকাল ১০টায় গণভবন থেকে সড়কপথে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পৌঁছান। সেখানে ৮২ কিলোমিটার রেলপথ উদ্বোধন করে সুধিসমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর মাওয়া স্টেশন থেকে রেলযোগে পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে বেলা ২টায় ফরিদপুরের ভাঙ্গা রেলস্টেশনে পৌঁছান।
পরে ভাঙ্গার ডা. আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর সড়কপথে টুঙ্গিপাড়া এসে বিকেল ৪টা ৫৬ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধের ১ নম্বর গেট থেকে ভেতরে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। ৫টা ১৫ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ৫টা ৩৫ মিনিটে ১ নম্বর গেট থেকে বের হয়ে টুঙ্গিপাড়ার নিজ বাসভবনে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রিন্ট