ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের উদ্যোগ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের উদ্যোগে ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস এবং একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে এক আলোচনাও দোয়া মাহফিল আজ সোমবার বিকেল পাঁচটায় ফরিদপুরের আলিপুরে হাসিবুল হাসান লাবলু সড়কের নবনিমিত আওয়ামী লীগ কার্যালযে অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সভাপতি ডাক্তার নাদিম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক, বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ।
বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান দুর্জয়, সাধারণ সম্পাদক  হাজী মোহাম্মদ খাজা হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র ‌ অমিতাভ বোস, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার মঞ্জুর আলী, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আলী আশরাফ পিয়ার, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রিপন, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক কে এম খায়রুদ্দিন মিরাজ, কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম চৌধুরী, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদা বেগম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক সাহিদ উদ্দিন আহমেদ, যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শরিফুল হাসান প্লাবন, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট প্রদীপ কুমার দাস লক্ষণ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীদের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিঠু।
সভায় বক্তারা বলেন ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট ‌ তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর ‌ গ্রেনেড হামলা করেছিল। মূলত শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এই গ্রেনেড হামলা  করা হয়েছিল।
এই হামলায় আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মী মারা গিয়েছিল। অনেকে পঙ্গুত্ব নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন। আর এই হামলার  মদদ দাতা ছিল ‌তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকার বক্তারা একুশে আগস্ট সামলার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের ‌ অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে ‌ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
বক্তারা বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‌ বাংলাদেশের উন্নয়নের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে হবে ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যাতে ‌ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‌ নির্বাচিত হতে পারেন সেজন্য এখন থেকে কাজ করতে হবে।
পরবর্তীতে ‌ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মাহফিল পরিচালনা করেন ‌ জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা শহিদুল হক। ‌

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের উদ্যোগ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

আপডেট টাইম : ০৭:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ অগাস্ট ২০২৩
মানিক কুমার দাস, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি :
বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের উদ্যোগে ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস এবং একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্মরণে এক আলোচনাও দোয়া মাহফিল আজ সোমবার বিকেল পাঁচটায় ফরিদপুরের আলিপুরে হাসিবুল হাসান লাবলু সড়কের নবনিমিত আওয়ামী লীগ কার্যালযে অনুষ্ঠিত হয়।
সংগঠনের সভাপতি ডাক্তার নাদিম হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক, বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আরিফ।
বক্তব্য রাখেন, আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান দুর্জয়, সাধারণ সম্পাদক  হাজী মোহাম্মদ খাজা হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ফরিদপুর পৌরসভার মেয়র ‌ অমিতাভ বোস, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার মঞ্জুর আলী, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আলী আশরাফ পিয়ার, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম রিপন, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক কে এম খায়রুদ্দিন মিরাজ, কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শামসুল আলম চৌধুরী, মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহমুদা বেগম, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক সাহিদ উদ্দিন আহমেদ, যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শরিফুল হাসান প্লাবন, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট প্রদীপ কুমার দাস লক্ষণ।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীদের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিঠু।
সভায় বক্তারা বলেন ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট ‌ তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকার জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর ‌ গ্রেনেড হামলা করেছিল। মূলত শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এই গ্রেনেড হামলা  করা হয়েছিল।
এই হামলায় আওয়ামী লীগের অনেক নেতা কর্মী মারা গিয়েছিল। অনেকে পঙ্গুত্ব নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন। আর এই হামলার  মদদ দাতা ছিল ‌তৎকালীন বিএনপি জামাত জোট সরকার বক্তারা একুশে আগস্ট সামলার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের ‌ অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে ‌ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
বক্তারা বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‌ বাংলাদেশের উন্নয়নের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছে তা অব্যাহত রাখতে হবে ।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যাতে ‌ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‌ নির্বাচিত হতে পারেন সেজন্য এখন থেকে কাজ করতে হবে।
পরবর্তীতে ‌ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মাহফিল পরিচালনা করেন ‌ জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা শহিদুল হক। ‌

প্রিন্ট