ঢাকা , রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ঈশ্বরদীতে তাপদাহে লিচুর ফলন বিপর্যয়, বেড়েছে দাম Logo স্কুল ছাত্র অন্তর হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আজিজুল গ্রেফতার Logo যাত্রীর গায়ের পোশাক পুড়িয়ে মিলল সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণ Logo কালুখালীতে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ সম্পন্ন Logo ঈশ্বরদীতে জব্দকৃত খিচুড়ি এতিমখানায় বিতরণ, জরিমানা ১০ হাজার টাকা Logo ফরিদপুর পৌর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo হাতিয়ার দিঘীতে মিললো এক মণ ওজনের কোরাল মাছ, ৪০ হাজারে বিক্রি ! Logo পদ্মা নদী থেকে ১৯ ঘণ্টা পর কিশোরের লাশ উদ্ধার Logo প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ‌ছাত্রলীগের কর্মসূচি পালিত Logo ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‌ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মুক্তিযুদ্ধে জিয়ার অবদানকে যারা অস্বীকার করে তারা বাংলাদেশ ও বাঙালীর স্বাধীনতাকেই অস্বীকার করেঃ -খন্দকার নাসিরুল ইসলাম

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে বি এন পির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সাবেক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪২ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।মঙ্গলবার (৩০ মে) বিকেলে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মধ্যদিয়ে দিবসটি উদযাপন করে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন গুলো।

ষ্টেডিয়াম রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সাংসদ কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আলহাজ্ব খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।

উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃসিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন হেলিম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সঞ্জয় কুমার সাহা, ফরিদপুর জেলা যুবদলের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মৃধা, যুবদল নেতা জহুর ইকবাল পিন্টু, পৌর কৃষক আহবায়ক বজলুল করিম চাঁদ, পৌর জাসাসের আহবায়ক মোঃ কবিরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্র দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বায়জিদ খান রাব্বি, যুগ্ম আহবায়ক মাসুদ রানা ও পৌর ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সাকিব হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক হাসান সালেহ রুবেল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার নাসিরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানই অন্ধকারাচ্ছন্ন বিশৃঙ্খল বাঙালী জাতিকে আলোর পথ দেখিয়ে ছিলেন। তিনি দেশের শাসন ব্যবস্থায় বহুদলীয় গণতন্ত্র, মানুষের বাক ও ব্যাক্তি স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে বাঙালী জাতির হৃদয়ে ঠাঁই করে নেন।

জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি। তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি; সম্মুখ যুদ্ধে বড় অধিনায়কের ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদান যারা অস্বীকার করে তারা বাংলাদেশ ও বাঙালীর স্বাধীনতা যুদ্ধকেই অস্বীকার করে।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

ঈশ্বরদীতে তাপদাহে লিচুর ফলন বিপর্যয়, বেড়েছে দাম

error: Content is protected !!

মুক্তিযুদ্ধে জিয়ার অবদানকে যারা অস্বীকার করে তারা বাংলাদেশ ও বাঙালীর স্বাধীনতাকেই অস্বীকার করেঃ -খন্দকার নাসিরুল ইসলাম

আপডেট টাইম : ০৯:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে বি এন পির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সাবেক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪২ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে।মঙ্গলবার (৩০ মে) বিকেলে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের মধ্যদিয়ে দিবসটি উদযাপন করে উপজেলা বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠন গুলো।

ষ্টেডিয়াম রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ফরিদপুর-১ আসনের সাবেক সাংসদ কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি আলহাজ্ব খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।

উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃসিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন হেলিম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সঞ্জয় কুমার সাহা, ফরিদপুর জেলা যুবদলের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম মৃধা, যুবদল নেতা জহুর ইকবাল পিন্টু, পৌর কৃষক আহবায়ক বজলুল করিম চাঁদ, পৌর জাসাসের আহবায়ক মোঃ কবিরুল ইসলাম, উপজেলা ছাত্র দলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বায়জিদ খান রাব্বি, যুগ্ম আহবায়ক মাসুদ রানা ও পৌর ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সাকিব হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক হাসান সালেহ রুবেল।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে খন্দকার নাসিরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপতি মেজর জিয়াউর রহমানই অন্ধকারাচ্ছন্ন বিশৃঙ্খল বাঙালী জাতিকে আলোর পথ দেখিয়ে ছিলেন। তিনি দেশের শাসন ব্যবস্থায় বহুদলীয় গণতন্ত্র, মানুষের বাক ও ব্যাক্তি স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে বাঙালী জাতির হৃদয়ে ঠাঁই করে নেন।

জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় রাষ্ট্রপতি। তিনি শুধু মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দিয়েই ক্ষ্যান্ত হননি; সম্মুখ যুদ্ধে বড় অধিনায়কের ভূমিকা পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদান যারা অস্বীকার করে তারা বাংলাদেশ ও বাঙালীর স্বাধীনতা যুদ্ধকেই অস্বীকার করে।