এর আগে গত ডিসেম্বরে ‘উরসা মেজর’ নামের একটি জাহাজ বাংলাদেশে ভেড়ার প্রাক্কালে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস জানিয়েছিল, সেটি আসলে তাদের নিষেধাজ্ঞায় থাকা জাহাজ ‘স্পার্টা-৩’। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপড়েন এড়াতে জাহাজটিকে বাংলাদেশ ভিড়তে দেয়নি। একই সঙ্গে নিষেধাজ্ঞায় থাকা সব জাহাজের ক্ষেত্রেও একই ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উরসা মেজর পরে ভারতের হলদিয়া বন্দরে রূপপুরের মালপত্র খালাস করতে না পেরে চীনের একটি বন্দরের উদ্দেশে যাত্রা করে। এরপর জাহাজটির অবস্থান আর জানা যায়নি।
মোংলা বন্দরের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট আল-সাফা শিপিং লাইনসের পরিচালক এইচ এম দুলাল সাংবাদিকদের জানান, রাশিয়া থেকে সরাসরি নয়, ট্রানজিটের মাধ্যমে এমভি সেঁজুতি রূপপুরের মালপত্র নিয়ে এসেছে ভারতের হলদিয়া বন্দর থেকে। এর আগে রূপপুরের সব পণ্যই রাশিয়া থেকে সরাসরি মোংলা বন্দরে আসে। গত ২২ জানুয়ারি এমভি কামিল্লা, ২৯ জানুয়ারি এমভি আনকাসান ও সাপোডিলা রাশিয়া থেকে রূপপুরের মালপত্র নিয়ে সরাসরি মোংলা বন্দরে এসেছিল।
প্রিন্ট