ঢাকা , শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo সদরপুরে নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত Logo এসএসসি পরিক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক Logo বোয়ালমারীতে বাড়তি ভাড়া আদায় করায় গোল্ডেন লাইন পরিবহনকে জরিমানা Logo নড়াইলে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ৩ মামলায় আ’লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে Logo নড়াইলে সেনা অভিযানে দেশীয় অস্ত্র, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ৬ Logo মুকসুদপুরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এস এস সি পরীক্ষা Logo ফরিদপুরে ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামী বাধন র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার Logo প্রশ্ন পত্র ফাঁসে জড়িত শিক্ষক সালামের খুঁটির জোর কোথায় ? Logo পাটের জিনোম আবিষ্কারক মাকসুদুল আলমের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের লক্ষ্যে আলোচনা সভা Logo থানায় মামলা নিতে ওসির অনীহা, পুলিশের নিস্ক্রিয়তায় পরিবারের আর্তনাদ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

পাবনা পৌরনির্বাচনে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫; নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর

পাবনা সদর পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মেয়র সমর্থক দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর কয়েকটি নির্বাচনী অফিস। সংঘর্ষে আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্র জানায়, নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী শরীফ উদ্দিন প্রধানের পক্ষে নির্বাচনী মিছিল ও সভা করে স্থানীয় নেতাকর্মীরা। পরে বিকেলে শহরের রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্বরে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকার মেয়র প্রার্থী আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনির পক্ষে নির্বাচনী পথসমাবেশ করে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশ শেষে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে পৌর এলাকার শালগাড়িয়া গোডাউনপাড়ায় নৌকা ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর সমর্থক দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর কয়েকটি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হলে তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আহতরা হলেন, শালগাড়িয়া মহল্লার আনিছ শেখের ছেলে বকুল শেখ, একই এলাকার আজাদ বিশ্বাসের ছেলে নাজমুল বিশ্বাস, আজমত বিশ্বাসের ছেলে ইজাজুর বিশ্বাস, মানিক হোসেনের ছেলে লতিফ হোসেন, মহিউদ্দিন হোসেনের ছেলে কেটু হোসেন।

এ বিষয়ে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানান, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবি শহরের বিভিন্ন স্থানে টহল জোরদার করা হয়েছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

সদরপুরে নববর্ষ উদযাপন প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

error: Content is protected !!

পাবনা পৌরনির্বাচনে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৫; নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর

আপডেট টাইম : ১১:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২১
শুভাশীষ ভট্টাচার্য্য তুষার,পাবনা প্রতিনিধিঃ :

পাবনা সদর পৌর নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মেয়র সমর্থক দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। ভাঙচুর করা হয়েছে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর কয়েকটি নির্বাচনী অফিস। সংঘর্ষে আহত পাঁচজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শী সুত্র জানায়, নির্বাচনী প্রচারণার শেষদিনে বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী শরীফ উদ্দিন প্রধানের পক্ষে নির্বাচনী মিছিল ও সভা করে স্থানীয় নেতাকর্মীরা। পরে বিকেলে শহরের রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্বরে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকার মেয়র প্রার্থী আলী মুর্তজা বিশ্বাস সনির পক্ষে নির্বাচনী পথসমাবেশ করে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

সমাবেশ শেষে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে পৌর এলাকার শালগাড়িয়া গোডাউনপাড়ায় নৌকা ও স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীর সমর্থক দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর কয়েকটি নির্বাচনী অফিস ভাঙচুর করা হয়। সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হলে তাদের পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আহতরা হলেন, শালগাড়িয়া মহল্লার আনিছ শেখের ছেলে বকুল শেখ, একই এলাকার আজাদ বিশ্বাসের ছেলে নাজমুল বিশ্বাস, আজমত বিশ্বাসের ছেলে ইজাজুর বিশ্বাস, মানিক হোসেনের ছেলে লতিফ হোসেন, মহিউদ্দিন হোসেনের ছেলে কেটু হোসেন।

এ বিষয়ে পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানান, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া র‌্যাব, পুলিশ, বিজিবি শহরের বিভিন্ন স্থানে টহল জোরদার করা হয়েছে।


প্রিন্ট