অথচ ২০১৬ সালের নির্বাচনী বিধিমালা অনুযায়ী ক্রমিক নং ১৩ তে স্পষ্টভাবে বলা আছে প্রতীক বরাদ্দের আগে কোনোপ্রকার মিছিল কিংবা শোডাউন করা যাবে না।
বিকালে নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগের উদ্দেশ্যে বর্তমান জয়ন্তী হাজরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও নৌকার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাক শত শত নেতাকর্মী নিয়ে ইউনিয়নব্যাপী জনসংযোগ চালান।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। ভোটের মাঠ উত্তপ্ত করার লক্ষ্যেই এমন কাজ করেছেন চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক এমনটাই জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ। এবার তার বিপক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আব্দুস শকীব খান টিপুসহ পাঁচজন স্বতন্ত্র প্রার্থী।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস শকীব খান টিপু বলেছেন, আব্দুর রাজ্জাক বহিরাগত লোকজন ভাড়া করে এনে ইউনিয়নব্যাপী মোটরসাইকেল শোডাউন করেন। এতে সাধারণ ভোটারদের মাঝে ভীতির সঞ্চার হয়েছে। এছাড়াও তিনি (আব্দুর রাজ্জাক) তার সমর্থকদের বৈঠা বানিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলেছেন।
অভিযুক্ত নৌকার প্রার্থী আব্দুর রাজ্জাককে মুঠোফোনে ফোনে একাধিকবার ফোন দিলে তার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়। খোকসা নির্বাচন অফিসার রশিদুল আলম জানান, দুপুরে আব্দুর রাজ্জাক মোটরসাইকেল শোডাউন করেছেন তা সাংবাদিকদের মাধ্যমে জানতে পারলাম। যদি ঘটনা সত্য হয় তাহলে তিনি অবশ্যই নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। ঘটনার সত্যতা যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রিন্ট