ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

নাগেশ্বরীতে সোয়েটার কারখানা দিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছে আব্দুল জলিল

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী নেওয়াশী ইউনিয়নের ফকিরের হাট মাস্টার পাড়া গ্রামের আব্দুল জলিল  বাড়িতে সোয়েটার  দিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।
আব্দুল জলিল ও তার স্ত্রী ঢাকা সোয়েটার কারখানায়  চাকরি করতেন। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর তারা বর্তমানে  নিজের বাড়িতেই পাচটি মেশিন দিয়ে উলের সোয়েটার  তৈরি করে বাজারে বিক্রি করছেন।
আব্দুল জলিল বলেন, দীর্ঘদিন আমরা স্বামী স্ত্রী ঢাকায় সোয়েটার কারখানায়  চাকরি করি, বর্তমানে আমার বাড়িতে পাচটি মেশিন দিয়ে সোয়েটার  তৈরির কারখানা শুরু করেছি। আমার কারখানায় দশজন শ্রমিক কাজ করে।
শ্রমিকদের মজুরি দিয়ে মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।  তবে আরো মেশিন আনতে পারলে এখান থেকে সাবলম্বী হওয়ার আশা করছি।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় অর্থের অভাবে বাশ এবং কাঠ ব্যবহার করে মেশিন সেট করেছে। যে মেশিন গুলো লোহার ফ্রেমে সেট হওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয় নাই অভাবী আব্দুল জলিলের।
আব্দুল জলিলের স্ত্রী বলেন, আগে ঢাকায় চাকুরী করতাম, চাকরি করতে ভালো লাগতো না। এখন নিজের কারখানায় কাজ করতে ভালো লাগছে।
টাকা পয়শার অভাবে মেশিন আনতে পারছি না।  আরও মেশিন আনতে পারলে বেশি আয় করা যাবে। এছাড়াও এখানে ১০থেকে বিশজন শ্রমিকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

নাগেশ্বরীতে সোয়েটার কারখানা দিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছে আব্দুল জলিল

আপডেট টাইম : ০৫:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩
জেলাল আহম্মদ রানা, নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি :
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী নেওয়াশী ইউনিয়নের ফকিরের হাট মাস্টার পাড়া গ্রামের আব্দুল জলিল  বাড়িতে সোয়েটার  দিয়ে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন।
আব্দুল জলিল ও তার স্ত্রী ঢাকা সোয়েটার কারখানায়  চাকরি করতেন। দীর্ঘদিন চাকরি করার পর তারা বর্তমানে  নিজের বাড়িতেই পাচটি মেশিন দিয়ে উলের সোয়েটার  তৈরি করে বাজারে বিক্রি করছেন।
আব্দুল জলিল বলেন, দীর্ঘদিন আমরা স্বামী স্ত্রী ঢাকায় সোয়েটার কারখানায়  চাকরি করি, বর্তমানে আমার বাড়িতে পাচটি মেশিন দিয়ে সোয়েটার  তৈরির কারখানা শুরু করেছি। আমার কারখানায় দশজন শ্রমিক কাজ করে।
শ্রমিকদের মজুরি দিয়ে মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।  তবে আরো মেশিন আনতে পারলে এখান থেকে সাবলম্বী হওয়ার আশা করছি।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় অর্থের অভাবে বাশ এবং কাঠ ব্যবহার করে মেশিন সেট করেছে। যে মেশিন গুলো লোহার ফ্রেমে সেট হওয়ার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয় নাই অভাবী আব্দুল জলিলের।
আব্দুল জলিলের স্ত্রী বলেন, আগে ঢাকায় চাকুরী করতাম, চাকরি করতে ভালো লাগতো না। এখন নিজের কারখানায় কাজ করতে ভালো লাগছে।
টাকা পয়শার অভাবে মেশিন আনতে পারছি না।  আরও মেশিন আনতে পারলে বেশি আয় করা যাবে। এছাড়াও এখানে ১০থেকে বিশজন শ্রমিকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

প্রিন্ট