ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় শুরু হয়েছে ইউএনও কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট Logo কুষ্টিয়ায় ৭১’র এই দিনে সংঘটিত হয় সর্ববৃহৎ গেরিলা যুদ্ধ, ৬০ জন পাক সৈন্য নিহত হয় Logo চার দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ম্যাটসের কর্মসূচি অব্যাহত Logo রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দিতে শিক্ষকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি Logo শালিখায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে হাইব্রিড ধানের বীজ বিতরণ Logo বাইসাইকেল নিয়ে সেতুর উপরে ঘুরতে গিয়ে প্রাণ গেলাে শুভ’র Logo রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি’র গোছানো মাঠ নষ্টের চেষ্টা Logo রাজশাহীতে আনসার ও ভিডিপি’র মতবিনিময় সভা Logo ফরিদপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ৬ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo শ্যামনগরে নারীদের এবং স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে সংবেদনশীল কর্মশালা
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মাগুরায় ১৬০ টাকায় পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকরি চুড়ান্ত সুপারিশ পেলেন ৩৫ জন

চাকরি নয় সেবা এ শিরোনামকে সামনে রেখে দেশ সেবায় অগ্রগামী তরুণদের সংগ্রহ ও সুযোগ প্রদান করার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ যে মিশনে নেমেছে তারই অংশ হিসেবে মাগুরা জেলায় সম্পন্ন হলো ২০২২ ডিসেম্বরে প্রকাশিত ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগের চুড়ান্ত পর্যায়।
সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারি মাগুরা পুলিশ লাইন্স এ আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা পিপিএম (বার)।
পুলিশ সুপারের সভাপতিত্বে ও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত নিয়োগ বোর্ডের সমন্বয়ে সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে চূড়ান্তভাবে ৩০জন পুরুষ এবং ০৫জন নারী প্রার্থী কৃতকার্য হয়েছে। নিয়োগ পদ্ধতির স্বচ্ছতায় মোট ৩৫ জন প্রার্থী চুড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়।
যেকোনো চাপ, তদবির আর দুর্নীতিবাজ প্রতারক চক্রের বলয় ছিন্ন করে গত দুইবারের মতো এবারও একটি স্বচ্ছ, দুর্নীতি মুক্ত ও নিরপেক্ষ নিয়োগের জন্য জেলা পুলিশ শুরু থেকেই তৎপর ছিলো। মাগুরা জেলা পুলিশের অভিভাবক পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা,পিপিএম (বার) আগে থেকেই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার প্রস্তুতি হিসেবে পুলিশের একটি দক্ষ টিমের সাহায্যে মাগুরাবাসীকে সতর্ক করেন। আর জানান যে নিয়োগের ক্ষেত্রে সব প্রার্থীর মূল্যায়নের একমাত্র ভিত্তি হবে মেধা ও যোগ্যতা।
শুধুমাত্র সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি সর্বমোট ১৬০ টাকার বিনিময়ে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মোট ৩৫ জন প্রার্থী চাকরির জন্য নির্বাচিত হবে। এক্ষেত্রে, কোনো প্রকার অবৈধ আর্থিক লেনদেন কিংবা অনৈতিক যোগাযোগ প্রার্থীর অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে এবং একই সঙ্গে সাইবার স্পেসে ও মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হয় যাতে এ নিয়োগকে কেন্দ্র করে কোনো প্রতারক চক্র বা স্বার্থান্বেষী মহল কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত বা ভিকটিমাইজড করতে না পারে।
আর এভাবেই কঠোর নজরদারি বজায় রেখে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও সময়োপযোগী নিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে তিনটি কঠোর ধাপ পেরিয়ে প্রায় ১২৫০ প্রার্থীর মধ্যে চুড়ান্তভাবে সুপারিশ প্রাপ্ত হলো ৩৫ জন। এর মধ্যে নারী প্রার্থী ০৫  জন ও পুরুষ প্রার্থী ৩০ জন।
গত ১১, ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি মাগুরা পুলিশ লাইন্স মাঠে প্রার্থীদের কাগজপত্র যাচাই সহ ফিজিক্যাল ইনড্যুরেন্স টেস্ট সম্পন্ন হয়। এতে উত্তীর্ণ ৩০৮ জন প্রার্থীদেরকে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশনা মোতাবেক লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষার খাতা কোডিং করে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পাঠানো হয় এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার খাতা মূল্যায়ন শেষে মাগুরা জেলায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের খাতা পাঠায়। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে থেকে ১০৬ জনের ভাইভা পরীক্ষা পুলিশ লাইনস মাগুরায় ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত ভাইবা বোর্ডে গ্রহণ করা হয়। মৌখিক পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন ৩৫ জন প্রার্থী।
পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা, পিপিএম(বার) বলেন চাকরি পাওয়ার জন্য প্রার্থীরা অনেক সময় সুপারিশ এবং ঘুষ দেওয়ার চিন্তা করে। এজন্য বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগও করতে থাকেন। তখন চাকরিপ্রার্থীদের দুর্বলতার সুযোগ নেয় দালালরা। তারা চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রার্থীদের সঙ্গে অবৈধ অর্থ লেনদেন করে। পরবর্তীতে নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেলেও ভাবেন হয়তো অবৈধ অর্থ লেনদেনের কারণেই চাকরি পেয়েছে। তবে এসব বিষয় মাথায় রেখে তৃতীয়বারের মতো নিয়োগ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয় এবং সতর্কতার সাথে তা বাস্তবায়ন করা হয়।
নিয়োগে প্রার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে প্রতারনার মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনের সময় জেলা পুলিশের সার্ভেইলেন্স টিম দালাল চক্রকে আটক করে এবং মাগুরা সদর থানা ও মহম্মদপুর থানায় পৃথক দুইটি মামলা হয়। দুই মামলায় ২ জন আসামি গ্রেফতার করে চালান দেওয়া হয়। জেলা পুলিশ সুপারের এই শক্ত অবস্থানের কারণে ঘুষ ও সুপারিশ ছাড়া ৩৫ জনের পুলিশে চাকরি হয়েছে। চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্ত প্রার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করে পুলিশ সুপার মাগুরা।
এ স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণে সমর্থ হওয়ায় মাগুরাবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ সময় নিয়োগ বোর্ডের সদস্য ছিলেন  আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন ও অর্থ) বাগেরহাট জেলা এবং মুকিত সরকার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(“খ” সার্কেল) যশোর জেলাসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় শুরু হয়েছে ইউএনও কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট

error: Content is protected !!

মাগুরায় ১৬০ টাকায় পুলিশের কনস্টেবল পদে চাকরি চুড়ান্ত সুপারিশ পেলেন ৩৫ জন

আপডেট টাইম : ০৮:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
ফারুক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার, মাগুরা :
চাকরি নয় সেবা এ শিরোনামকে সামনে রেখে দেশ সেবায় অগ্রগামী তরুণদের সংগ্রহ ও সুযোগ প্রদান করার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ যে মিশনে নেমেছে তারই অংশ হিসেবে মাগুরা জেলায় সম্পন্ন হলো ২০২২ ডিসেম্বরে প্রকাশিত ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগের চুড়ান্ত পর্যায়।
সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারি মাগুরা পুলিশ লাইন্স এ আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা পিপিএম (বার)।
পুলিশ সুপারের সভাপতিত্বে ও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স এর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত নিয়োগ বোর্ডের সমন্বয়ে সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে চূড়ান্তভাবে ৩০জন পুরুষ এবং ০৫জন নারী প্রার্থী কৃতকার্য হয়েছে। নিয়োগ পদ্ধতির স্বচ্ছতায় মোট ৩৫ জন প্রার্থী চুড়ান্তভাবে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়।
যেকোনো চাপ, তদবির আর দুর্নীতিবাজ প্রতারক চক্রের বলয় ছিন্ন করে গত দুইবারের মতো এবারও একটি স্বচ্ছ, দুর্নীতি মুক্ত ও নিরপেক্ষ নিয়োগের জন্য জেলা পুলিশ শুরু থেকেই তৎপর ছিলো। মাগুরা জেলা পুলিশের অভিভাবক পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা,পিপিএম (বার) আগে থেকেই এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার প্রস্তুতি হিসেবে পুলিশের একটি দক্ষ টিমের সাহায্যে মাগুরাবাসীকে সতর্ক করেন। আর জানান যে নিয়োগের ক্ষেত্রে সব প্রার্থীর মূল্যায়নের একমাত্র ভিত্তি হবে মেধা ও যোগ্যতা।
শুধুমাত্র সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি সর্বমোট ১৬০ টাকার বিনিময়ে মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মোট ৩৫ জন প্রার্থী চাকরির জন্য নির্বাচিত হবে। এক্ষেত্রে, কোনো প্রকার অবৈধ আর্থিক লেনদেন কিংবা অনৈতিক যোগাযোগ প্রার্থীর অযোগ্যতা বলে বিবেচিত হবে এবং একই সঙ্গে সাইবার স্পেসে ও মাঠপর্যায়ে গোয়েন্দা তৎপরতা চালানো হয় যাতে এ নিয়োগকে কেন্দ্র করে কোনো প্রতারক চক্র বা স্বার্থান্বেষী মহল কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত বা ভিকটিমাইজড করতে না পারে।
আর এভাবেই কঠোর নজরদারি বজায় রেখে সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও সময়োপযোগী নিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে তিনটি কঠোর ধাপ পেরিয়ে প্রায় ১২৫০ প্রার্থীর মধ্যে চুড়ান্তভাবে সুপারিশ প্রাপ্ত হলো ৩৫ জন। এর মধ্যে নারী প্রার্থী ০৫  জন ও পুরুষ প্রার্থী ৩০ জন।
গত ১১, ১২ ও ১৩ ফেব্রুয়ারি মাগুরা পুলিশ লাইন্স মাঠে প্রার্থীদের কাগজপত্র যাচাই সহ ফিজিক্যাল ইনড্যুরেন্স টেস্ট সম্পন্ন হয়। এতে উত্তীর্ণ ৩০৮ জন প্রার্থীদেরকে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের নির্দেশনা মোতাবেক লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষার খাতা কোডিং করে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে পাঠানো হয় এবং পুলিশ হেডকোয়ার্টার খাতা মূল্যায়ন শেষে মাগুরা জেলায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের খাতা পাঠায়। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে থেকে ১০৬ জনের ভাইভা পরীক্ষা পুলিশ লাইনস মাগুরায় ২৭ ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত ভাইবা বোর্ডে গ্রহণ করা হয়। মৌখিক পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে উত্তীর্ণ হন ৩৫ জন প্রার্থী।
পুলিশ সুপার মশিউদ্দৌলা রেজা, পিপিএম(বার) বলেন চাকরি পাওয়ার জন্য প্রার্থীরা অনেক সময় সুপারিশ এবং ঘুষ দেওয়ার চিন্তা করে। এজন্য বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগও করতে থাকেন। তখন চাকরিপ্রার্থীদের দুর্বলতার সুযোগ নেয় দালালরা। তারা চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রার্থীদের সঙ্গে অবৈধ অর্থ লেনদেন করে। পরবর্তীতে নিজ যোগ্যতায় চাকরি পেলেও ভাবেন হয়তো অবৈধ অর্থ লেনদেনের কারণেই চাকরি পেয়েছে। তবে এসব বিষয় মাথায় রেখে তৃতীয়বারের মতো নিয়োগ দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হয় এবং সতর্কতার সাথে তা বাস্তবায়ন করা হয়।
নিয়োগে প্রার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে প্রতারনার মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনের সময় জেলা পুলিশের সার্ভেইলেন্স টিম দালাল চক্রকে আটক করে এবং মাগুরা সদর থানা ও মহম্মদপুর থানায় পৃথক দুইটি মামলা হয়। দুই মামলায় ২ জন আসামি গ্রেফতার করে চালান দেওয়া হয়। জেলা পুলিশ সুপারের এই শক্ত অবস্থানের কারণে ঘুষ ও সুপারিশ ছাড়া ৩৫ জনের পুলিশে চাকরি হয়েছে। চুড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্ত প্রার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা প্রদান করে পুলিশ সুপার মাগুরা।
এ স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষা গ্রহণে সমর্থ হওয়ায় মাগুরাবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষার্থে জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
এ সময় নিয়োগ বোর্ডের সদস্য ছিলেন  আসাদুজ্জামান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন ও অর্থ) বাগেরহাট জেলা এবং মুকিত সরকার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(“খ” সার্কেল) যশোর জেলাসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।

প্রিন্ট