ঢাকা , রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo কুষ্টিয়ায় শ্রমিক অধিকার, নিরাপত্তা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মতবিনিময় Logo কুষ্টিয়ায় হত্যাসহ দেশব্যাপী চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল Logo ডিভোর্সী নারীকে বিয়ে নিয়ে দ্বন্দ্বঃ যশোরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত Logo পাংশায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অবৈধ অস্ত্র-গুলিসহ চিহ্নিত সন্ত্রাসী বাবুল সরদার গ্রেফতার Logo শালিখায় বি.এন.পি’র মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  Logo মহম্মদপুরে শিক্ষক প্রতিনিধি সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo বাগাতিপাড়ায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা Logo UK parliamentarians engage in dialogue for a truth and reconciliation for Bangladesh’s future Logo শান্তিতে নোবেলজয়ীর ব্যর্থতায় দেশে সহিংসতা বাড়ছেঃ -মোমিন মেহেদী Logo এসএসসি ফলাফলে খুশি নয় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

জাতিসঙ্ঘে ভোটদানে বিরত থাকায় ঢাকাকে মস্কোর ধন্যবাদ

বাংলাদেশ, ভারত, চীন, ইরান, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্গাসহ ৩২টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে এবং রাশিয়াসহ সাতটি দেশ প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়।

অবিলম্বে ইউক্রেন থেকে রুশ সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবে ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে রাশিয়া।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব গত বৃহস্পতিবার জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশনে পাস হয়। এতে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডাসহ ১৪১টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া, বেলারুশ, উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া, মালি, ইরিত্রিয়া ও নিকারাগুয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। আর বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, চীনসহ ৩২টি দেশ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে।

ভোটদানে বিরত থাকায় ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস এক টুইট বার্তায় বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর বিস্তৃতিরোধে গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক হামলা শুরু করে রাশিয়া।

যুদ্ধের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থনে জার্মানি জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে ভোটাভুটির আয়োজন করে। প্রস্তাবে যুদ্ধ বন্ধ ও অবিলম্বে রুশ সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়। এতে বলা হয়, ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়াকে অবিলম্বে, সম্পূর্ণ ও নিঃশর্তভাবে নিজেদের সব সেনা সরিয়ে নিতে হবে। জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবের আইনগত বাধ্যবাধকতা না থাকলেও এর নৈতিক প্রভাব রয়েছে। রাশিয়া ভেটো দেয়ার অধিকারী হওয়ায় নিরাপত্তা পরিষদে দেশটির বিরুদ্ধে কোনো প্রস্তাব পাস করা যায় না। নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব মানার ক্ষেত্রে আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় শ্রমিক অধিকার, নিরাপত্তা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক মতবিনিময়

error: Content is protected !!

জাতিসঙ্ঘে ভোটদানে বিরত থাকায় ঢাকাকে মস্কোর ধন্যবাদ

আপডেট টাইম : ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা ডেস্ক :

অবিলম্বে ইউক্রেন থেকে রুশ সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে উত্থাপিত প্রস্তাবে ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে রাশিয়া।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি প্রস্তাব গত বৃহস্পতিবার জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদের বিশেষ অধিবেশনে পাস হয়। এতে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, কানাডাসহ ১৪১টি দেশ প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেয়। রাশিয়া, বেলারুশ, উত্তর কোরিয়া, সিরিয়া, মালি, ইরিত্রিয়া ও নিকারাগুয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। আর বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, চীনসহ ৩২টি দেশ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকে।

ভোটদানে বিরত থাকায় ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস এক টুইট বার্তায় বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর বিস্তৃতিরোধে গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে সামরিক হামলা শুরু করে রাশিয়া।

যুদ্ধের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থনে জার্মানি জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে ভোটাভুটির আয়োজন করে। প্রস্তাবে যুদ্ধ বন্ধ ও অবিলম্বে রুশ সেনা প্রত্যাহারের আহ্বান জানানো হয়। এতে বলা হয়, ইউক্রেনের ভূখণ্ড থেকে রাশিয়াকে অবিলম্বে, সম্পূর্ণ ও নিঃশর্তভাবে নিজেদের সব সেনা সরিয়ে নিতে হবে। জাতিসঙ্ঘ সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাবের আইনগত বাধ্যবাধকতা না থাকলেও এর নৈতিক প্রভাব রয়েছে। রাশিয়া ভেটো দেয়ার অধিকারী হওয়ায় নিরাপত্তা পরিষদে দেশটির বিরুদ্ধে কোনো প্রস্তাব পাস করা যায় না। নিরাপত্তা পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব মানার ক্ষেত্রে আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।


প্রিন্ট