পুলিশের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, অভিযুক্ত ছাত্র টিউশন পড়তে যেত শিক্ষিকার বাড়িতে। কোনো একদিন গোপনে শিক্ষিকার গোসলের ভিডিও রেকর্ড করে সে। তারপর সেই ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইলের চেষ্টা করে। শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়।
শিক্ষিকা সেই প্রস্তাবে সাড়া না দিলে ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দেয় ওই ছাত্র। জানা যায়, এরপর শিক্ষিকা অবসাদে ভুগতে থাকেন। আত্মহত্যারও চেষ্টা করেন। এই ঘটনায় শুধু অভিযুক্ত ছাত্র যুক্ত ছিল না বলে জানা গিয়েছে। এই ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আরও ৩ ছাত্র যুক্ত ছিল। যার মধ্যে একজন দশম শ্রেণিতে পড়ে বলে জানা যায়।
শিক্ষিকা যখন তাদের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়, ইনস্টাগ্রামে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে। এই সময় ‘মিশন শক্তি’ নামে এক সংগঠন যোগাযোগ করে ওই শিক্ষিকার সঙ্গে। ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই তদন্তে নামে পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হয় ৪ অভিযুক্তকে।