ঢাকা , বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

নাগেশ্বরী কমিউনিটি ক্লিনিকে রোগীদের উপচে পড়া ভীড়

কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতে রোগীর ভীড় জমেছে।
উপজেলার নেওয়াশী ইউনিয়নের ফকিরেরহাট বাজারে কমিউনিটি ক্লিনিক ও পৌরসভার বল্লভপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রোগীর উপচে পড়া ভীড়। ফকিরেরহাট বাজারের ক্লিনিকে দায়িত্বরত চিকিৎসক  (সিএইচসিপি) নুরুজ্জামান জানায় মাসের এক ও দুই তারিখেই রোগীর উপচে পড়া ভীড় জমে। বরাদ্দ কম থাকায় ঔষধ বিতরনে হিমসিম খেতে হয়।
বল্লভপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বরত চিকিৎসক (সিএইচসিপি) মাসুদ রানা বলেন, আমাদের সীমিত ঔষধ দেয় যে হারে রোগী আসে সেই তুলনায় ঔষধ দিতে পারি না।
ফকিরের হাট বাজারের স্থানীয় চিকিৎসা সেবা গ্রহণকারী দেলবার আলী জানায়, ঔষধ আসার কয়েকদিনের মধ্যে ক্লিনিকে গেলে ঔষধ পাওয়া যায়, তার পরে ঔষধ থাকে না। চিকিৎসা সেবা গ্রহনকারী মাজেদা বেগম জানায়, অতিমাত্রায়  ঔষধের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা ক্লিনিকে এসে ঔষধ নিচ্ছি। সাদু মিয়া জানায়, আমরা গরীব মানুষ, ঔষধের যে দাম ঔষধ কিনে কুল পাই না, তাই এখন ক্লিনিকে আসি।
স্থানীয় সুবিধাভোগীরা জানায়, ঔষধ স্বল্পতার কারণে আমরা সেবা পাচ্ছিনা। ঔষধ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানায় এলাকাবাসী।
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

নাগেশ্বরী কমিউনিটি ক্লিনিকে রোগীদের উপচে পড়া ভীড়

আপডেট টাইম : ১০:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ নভেম্বর ২০২৩
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতে রোগীর ভীড় জমেছে।
উপজেলার নেওয়াশী ইউনিয়নের ফকিরেরহাট বাজারে কমিউনিটি ক্লিনিক ও পৌরসভার বল্লভপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রোগীর উপচে পড়া ভীড়। ফকিরেরহাট বাজারের ক্লিনিকে দায়িত্বরত চিকিৎসক  (সিএইচসিপি) নুরুজ্জামান জানায় মাসের এক ও দুই তারিখেই রোগীর উপচে পড়া ভীড় জমে। বরাদ্দ কম থাকায় ঔষধ বিতরনে হিমসিম খেতে হয়।
বল্লভপুর কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বরত চিকিৎসক (সিএইচসিপি) মাসুদ রানা বলেন, আমাদের সীমিত ঔষধ দেয় যে হারে রোগী আসে সেই তুলনায় ঔষধ দিতে পারি না।
ফকিরের হাট বাজারের স্থানীয় চিকিৎসা সেবা গ্রহণকারী দেলবার আলী জানায়, ঔষধ আসার কয়েকদিনের মধ্যে ক্লিনিকে গেলে ঔষধ পাওয়া যায়, তার পরে ঔষধ থাকে না। চিকিৎসা সেবা গ্রহনকারী মাজেদা বেগম জানায়, অতিমাত্রায়  ঔষধের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা ক্লিনিকে এসে ঔষধ নিচ্ছি। সাদু মিয়া জানায়, আমরা গরীব মানুষ, ঔষধের যে দাম ঔষধ কিনে কুল পাই না, তাই এখন ক্লিনিকে আসি।
স্থানীয় সুবিধাভোগীরা জানায়, ঔষধ স্বল্পতার কারণে আমরা সেবা পাচ্ছিনা। ঔষধ বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানায় এলাকাবাসী।