ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

দৌলতপুরে মাথাভাঙ্গা নদীতে ব্রিজ নির্মানে তদন্ত

পদ্মার শাখা মাথাভাঙ্গা নদীতে দুই জেলাকে বিভক্ত করে রেখেছে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার তেকালা গ্রাম ও অপর প্রান্তে মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার বেত বাড়িয়া গ্রামকে। এই মাথাভাঙ্গা নদীর উপর ব্রিজ না থাকায় যুগ যুগ ধরে দুই প্রান্তের হাজারো মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয় নদী পারাপারে। বর্ষায় নৌকা আর শুকনোর সময় বাঁশের তৈরি সেতু দিয়েই পারাপারের একমাত্র ভরসা। তারপরে অনেক সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন অনেকে।

এই মাথাভাঙ্গা নদীতে পারাপারের ভোগান্তির কথা শুনে ৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট আ.কা.ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ উদ্যোগ নেয় ব্রিজ নির্মাণে। তারি ধারাবাহিকতায় শনিবার দুপুরে উপজেলার তেকালা গ্রামের মাথাভাঙ্গা নদীর পাড়ে সরজমিনে পরিদর্শনে আসেন খুলনা বিআইডব্লিউটিএ-র যুগ্ম পরিচালক আশরাফ উদ্দিন ও তার সফর সঙ্গি হিসেবে ছিলেন উপসহকারী পরিচালক সোহেল রানা এবং দৌলতপুর উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাকিব হোসেন। তারা ছোট্ট এই ব্রিজটি নির্মাণের জন্য জায়গা নির্ধারণ করেন।

এ সময় এলাকাবাসীর ঢল নামে মাথাভাঙ্গা নদীর তীরে। স্থানীয়রা আশাবাদী ব্রিজটি নির্মান হলে ২ জেলার হাজার হাজার মানুষের যাতায়াতে সুবিধা হবে।

এ বিষয়ে ৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট আ.কা.ম. সরওয়ার জাহান বাদশাহ বলেন, আমি ও মেহেরপুর জেলার গাংনীয় উপজেলা এমপি সাহেব যৌথভাবে উদ্যোগনি এই ব্রিজটি তৈরি করার জন্য, ব্রিজটি স্যাংশন হলেও উচ্চতা কম হওয়ায় বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম পরিচালক মহোদয় সরজমিনে তদন্ত করেন। তাদের সাথে আমার রীতিমত যোগাযোগ হয়, খুব শীঘ্রই ব্রিজের কাজ শুরু হবে, ব্রিজটি হয়ে গেলে নদী পারাপারে আর যাতায়াতের সমস্যা হবে না বলেও জানান তিনি।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

দৌলতপুরে মাথাভাঙ্গা নদীতে ব্রিজ নির্মানে তদন্ত

আপডেট টাইম : ০৯:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ অক্টোবর ২০২৩
জিয়াউর রহমান, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি :

পদ্মার শাখা মাথাভাঙ্গা নদীতে দুই জেলাকে বিভক্ত করে রেখেছে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার তেকালা গ্রাম ও অপর প্রান্তে মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার বেত বাড়িয়া গ্রামকে। এই মাথাভাঙ্গা নদীর উপর ব্রিজ না থাকায় যুগ যুগ ধরে দুই প্রান্তের হাজারো মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয় নদী পারাপারে। বর্ষায় নৌকা আর শুকনোর সময় বাঁশের তৈরি সেতু দিয়েই পারাপারের একমাত্র ভরসা। তারপরে অনেক সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়েছেন অনেকে।

এই মাথাভাঙ্গা নদীতে পারাপারের ভোগান্তির কথা শুনে ৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সংসদ সদস্য এডভোকেট আ.কা.ম সরওয়ার জাহান বাদশাহ উদ্যোগ নেয় ব্রিজ নির্মাণে। তারি ধারাবাহিকতায় শনিবার দুপুরে উপজেলার তেকালা গ্রামের মাথাভাঙ্গা নদীর পাড়ে সরজমিনে পরিদর্শনে আসেন খুলনা বিআইডব্লিউটিএ-র যুগ্ম পরিচালক আশরাফ উদ্দিন ও তার সফর সঙ্গি হিসেবে ছিলেন উপসহকারী পরিচালক সোহেল রানা এবং দৌলতপুর উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাকিব হোসেন। তারা ছোট্ট এই ব্রিজটি নির্মাণের জন্য জায়গা নির্ধারণ করেন।

এ সময় এলাকাবাসীর ঢল নামে মাথাভাঙ্গা নদীর তীরে। স্থানীয়রা আশাবাদী ব্রিজটি নির্মান হলে ২ জেলার হাজার হাজার মানুষের যাতায়াতে সুবিধা হবে।

এ বিষয়ে ৭৫ কুষ্টিয়া ১ দৌলতপুর আসনের সাংসদ অ্যাডভোকেট আ.কা.ম. সরওয়ার জাহান বাদশাহ বলেন, আমি ও মেহেরপুর জেলার গাংনীয় উপজেলা এমপি সাহেব যৌথভাবে উদ্যোগনি এই ব্রিজটি তৈরি করার জন্য, ব্রিজটি স্যাংশন হলেও উচ্চতা কম হওয়ায় বিআইডব্লিউটিএ যুগ্ম পরিচালক মহোদয় সরজমিনে তদন্ত করেন। তাদের সাথে আমার রীতিমত যোগাযোগ হয়, খুব শীঘ্রই ব্রিজের কাজ শুরু হবে, ব্রিজটি হয়ে গেলে নদী পারাপারে আর যাতায়াতের সমস্যা হবে না বলেও জানান তিনি।


প্রিন্ট