ঢাকা , সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo উপকূলের প্রাণ-প্রকৃতি ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সংহতি জোরালো করার দাবী Logo বিএনপির চেয়ারপার্সনের সুস্বাস্থ্য কামনায় দিনমজুর ও পথচারীদের মাঝে খাবার পানি ও স্যালাইন বিতরণ Logo তানোরে পথচারীদের মাঝে ছাতা ও খাবার বিতরণ Logo সালথায় স্কুলের টিউবওয়েলের পানি খেয়েই ১৩ শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসুস্থ Logo গোমস্তাপুরে কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত Logo কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২ Logo ফরিদপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo ভেড়ামারা সাংবাদিক কন্যা আসমাউল জান্নাত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় বেস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন Logo তানোরে রাব্বানী-মামুন একট্টা জনমনে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া Logo লন্ডন মেয়র সাদিক খানের নতুন সহায়তার প্যাকেজ পরিকল্পনা ঘোষণা
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত ও সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব-আসমা খাতুন।

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ অর্জন এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে কয়েকটি বিষয় সবচেয়ে বেশি মনোযোগের দাবি রাখে মানসম্মত ও সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। প্রাথমিক শিক্ষাকে আধুনিক, যুগোযোগী ও কার্যকর করতে যোগ্য, উৎসাহী ও নিবেদিত শিক্ষক, সচেতন অভিভাবক এবং দক্ষ কর্মকর্তা এই তিনের সমন্বয় প্রয়োজন। কেননা তারা প্রত্যেকে শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে নিবিড় ভাবে জড়িত।

 

জন্ম লগ্ন থেকে শিশু মায়ের কাছ থেকে শুরু করে পরিবারে যে শিক্ষা লাভ করে তার নতুন মাত্রা পায় বিদ্যালয়ে। শিশুর জগতে শিক্ষকরাই হল জ্ঞানসমুদ্র বিচরণের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত বাতিঘর। বিদ্যালয় আর শিশুর মাঝে যে সংযোগ সৃষ্টি হয় তা ধরে রাখেন একজন শিক্ষক। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুসারে শিক্ষার মধ্য দিয়ে শিশু হয়ে উঠবে মননশীল, যুক্তিবাদী, নীতিবান,অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, অসাম্প্রদায়িক, কুসংস্কারমুক্ত, দেশপ্রেমিক এবং কর্মকুশল নাগরিক।

সকল শিশুর সকল বিষয়ে সমান আগ্রহ থাকে না। তবে সকল শিশুরই কোন না কোন বিশেষ প্রতিভা থাকে। সেই প্রতিভা কে সনাক্ত করতে পারাও শিক্ষকের কাজ। মানসম্মত শিক্ষা যে তিনটি বিষয়ের সুনিপুণ সম্মিলন-যোগাযোগের সঠিক দক্ষতা অর্জন,প্রয়োজনীয় মানসিক ও আবেগিক বিকাশ এবং নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শিক্ষা এই তিনটি বিষয় নিশ্চিত করা সম্ভব কেবল একজন শিক্ষকদের তত্ত¡াবোধনে।

 

ফলে শিক্ষককে হতে হবে সদা সচেতন ও নিবেদিত শিক্ষাব্রতী। সেই সাথে শিক্ষকের মৌলিক দায়িত্ব যথাসময়ে বিদ্যালয় ও শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে নির্ধারিত পাঠের বার্ষিক ও দৈনিক পরিকল্পনা অনুযায়ী পাঠ উপস্থাপন করবেন। শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের সাজসজ্জা ও পরিছন্নতার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে সকল শিক্ষককে। এখন বিদ্যালয়ে সরাসরি পাঠদানে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহারও মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। একজন শিক্ষক বিদ্যালয় শিশুর মনোজাগতিক বিকাশের যে প্রয়াস চালান তার সফলতা নির্ভর করে শিশু তার পরিবারে কতটা সচেতন পরিবেশ পায় তার উপরে। শিশু যে শিক্ষা বিদ্যালয়ে শেখে তা পুনরায় বাড়িতে এসে পড়ার সুযোগ পায়। এই বিষয় দুটি নির্ভর করে শিশুর পারিবারিক আবহ ও অভিভাবকের সচেতনতার উপর। শিশু বিদ্যালয়ে যে পাঠ পাচ্ছে তা সে ঠিকমত আত্মস্থ করতে পারছে কিনা তা দেখাও অভিভাবকের দায়িত্ব। আবার বিদ্যালয়ে শিশু নিয়মিত পাঠানোর বিষয়টিও তাদের খেয়াল রাখা উচিত। কেননা শিখন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। অনিয়মিত উপস্থিত এই প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার জন্য নিয়মিত মা সমাবেশে উপস্থিত হয়ে শিশুর বিষয়ে শিক্ষকদের সাথে সরাসরি আলাপের যে সুযোগ রয়েছে তাতে অংশগ্রহণের বিষয়ও অভিভাবকদের সদা আগ্রহী হওয়া উচিত।

বিদ্যালয় ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে কিনা এবং মানসম্মত শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা বিদ্যালয়গুলোতে রয়েছে কিনা তা দেখভাল করার দায়িত্ব মূলত প্রাথমিক শিক্ষার তৃণমূল পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের উপর। শিক্ষকদের নানা প্রশিক্ষণ প্রদান, বিদ্যালয় পরিচালনার নানা জটিলতার সমাধান প্রদান, বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সম্পাদন হচ্ছে কিনা তা পর্যেবক্ষণ, বার্ষিক পাঠপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অগ্রগতির মূল্যায়ন, সহশিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের তত্ত¡াবধানসহ শিক্ষকদের নানা সমস্যার স্মার্ট সমাধানের মাধ্যমে শিক্ষকদের শিক্ষাদানে উৎসাহিত করে কর্মকর্তাগণ মানসম্মত শিক্ষার লক্ষ্য পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেন।

 

 

১৯৭০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক ভাষনে বলেন, সুষ্ঠু সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য শিক্ষা খাতে পুঁজি বিনিয়োগের চেয়ে উৎকৃষ্ট বিনিয়োগ আর কিছু হতে পারে না। জাতির পিতার এই উপলব্ধি বর্তমানে বাস্তবায়িত হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষার্থী ভর্তি, ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত সমানকরণ, ডিজিটাল শ্রেণীকক্ষ চালু, শিক্ষক শিক্ষার্থী অনুপাত আদর্শ নিয়ে আসা, বিদ্যালয় ও শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ উন্নয়ন, শিক্ষক নিয়োগ ও তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি সহ সরকারের এ সকল প্রয়াস মানসম্মত শিক্ষা বিকাশের নিমিত্তেই চলমান। বর্তমানে মাঠ পর্যায়ে শিক্ষার যে অগ্রগতি তা সম্ভব হয়েছে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকল শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উদীপ্ত মনোভাবের কারণে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য যে স্মার্ট সিটিজেন ও দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন তা সম্ভব হবে মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে। নিবেদিত শিক্ষক, সচেতন অভিভাবক এবং প্রাথমিক শিক্ষার সাথে জড়িত দক্ষ কর্মকর্তাগণ হবেন সেই মানসম্মত শিক্ষার কারিগর যা আমাদের সোনার বাংলার ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

উপকূলের প্রাণ-প্রকৃতি ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সংহতি জোরালো করার দাবী

error: Content is protected !!

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত ও সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব-আসমা খাতুন।

আপডেট টাইম : ১২:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০ অর্জন এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে কয়েকটি বিষয় সবচেয়ে বেশি মনোযোগের দাবি রাখে মানসম্মত ও সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা সেগুলোর মধ্যে অন্যতম। প্রাথমিক শিক্ষাকে আধুনিক, যুগোযোগী ও কার্যকর করতে যোগ্য, উৎসাহী ও নিবেদিত শিক্ষক, সচেতন অভিভাবক এবং দক্ষ কর্মকর্তা এই তিনের সমন্বয় প্রয়োজন। কেননা তারা প্রত্যেকে শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে নিবিড় ভাবে জড়িত।

 

জন্ম লগ্ন থেকে শিশু মায়ের কাছ থেকে শুরু করে পরিবারে যে শিক্ষা লাভ করে তার নতুন মাত্রা পায় বিদ্যালয়ে। শিশুর জগতে শিক্ষকরাই হল জ্ঞানসমুদ্র বিচরণের জন্য সবচেয়ে বিশ্বস্ত বাতিঘর। বিদ্যালয় আর শিশুর মাঝে যে সংযোগ সৃষ্টি হয় তা ধরে রাখেন একজন শিক্ষক। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুসারে শিক্ষার মধ্য দিয়ে শিশু হয়ে উঠবে মননশীল, যুক্তিবাদী, নীতিবান,অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, অসাম্প্রদায়িক, কুসংস্কারমুক্ত, দেশপ্রেমিক এবং কর্মকুশল নাগরিক।

সকল শিশুর সকল বিষয়ে সমান আগ্রহ থাকে না। তবে সকল শিশুরই কোন না কোন বিশেষ প্রতিভা থাকে। সেই প্রতিভা কে সনাক্ত করতে পারাও শিক্ষকের কাজ। মানসম্মত শিক্ষা যে তিনটি বিষয়ের সুনিপুণ সম্মিলন-যোগাযোগের সঠিক দক্ষতা অর্জন,প্রয়োজনীয় মানসিক ও আবেগিক বিকাশ এবং নৈতিকতা ও মূল্যবোধ শিক্ষা এই তিনটি বিষয় নিশ্চিত করা সম্ভব কেবল একজন শিক্ষকদের তত্ত¡াবোধনে।

 

ফলে শিক্ষককে হতে হবে সদা সচেতন ও নিবেদিত শিক্ষাব্রতী। সেই সাথে শিক্ষকের মৌলিক দায়িত্ব যথাসময়ে বিদ্যালয় ও শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হয়ে নির্ধারিত পাঠের বার্ষিক ও দৈনিক পরিকল্পনা অনুযায়ী পাঠ উপস্থাপন করবেন। শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের সাজসজ্জা ও পরিছন্নতার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে সকল শিক্ষককে। এখন বিদ্যালয়ে সরাসরি পাঠদানে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহারও মানসম্মত শিক্ষা বিস্তারে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। একজন শিক্ষক বিদ্যালয় শিশুর মনোজাগতিক বিকাশের যে প্রয়াস চালান তার সফলতা নির্ভর করে শিশু তার পরিবারে কতটা সচেতন পরিবেশ পায় তার উপরে। শিশু যে শিক্ষা বিদ্যালয়ে শেখে তা পুনরায় বাড়িতে এসে পড়ার সুযোগ পায়। এই বিষয় দুটি নির্ভর করে শিশুর পারিবারিক আবহ ও অভিভাবকের সচেতনতার উপর। শিশু বিদ্যালয়ে যে পাঠ পাচ্ছে তা সে ঠিকমত আত্মস্থ করতে পারছে কিনা তা দেখাও অভিভাবকের দায়িত্ব। আবার বিদ্যালয়ে শিশু নিয়মিত পাঠানোর বিষয়টিও তাদের খেয়াল রাখা উচিত। কেননা শিখন একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। অনিয়মিত উপস্থিত এই প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষার জন্য নিয়মিত মা সমাবেশে উপস্থিত হয়ে শিশুর বিষয়ে শিক্ষকদের সাথে সরাসরি আলাপের যে সুযোগ রয়েছে তাতে অংশগ্রহণের বিষয়ও অভিভাবকদের সদা আগ্রহী হওয়া উচিত।

বিদ্যালয় ঠিকমতো পরিচালিত হচ্ছে কিনা এবং মানসম্মত শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা বিদ্যালয়গুলোতে রয়েছে কিনা তা দেখভাল করার দায়িত্ব মূলত প্রাথমিক শিক্ষার তৃণমূল পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তাদের উপর। শিক্ষকদের নানা প্রশিক্ষণ প্রদান, বিদ্যালয় পরিচালনার নানা জটিলতার সমাধান প্রদান, বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা সম্পাদন হচ্ছে কিনা তা পর্যেবক্ষণ, বার্ষিক পাঠপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অগ্রগতির মূল্যায়ন, সহশিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের তত্ত¡াবধানসহ শিক্ষকদের নানা সমস্যার স্মার্ট সমাধানের মাধ্যমে শিক্ষকদের শিক্ষাদানে উৎসাহিত করে কর্মকর্তাগণ মানসম্মত শিক্ষার লক্ষ্য পূরণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেন।

 

 

১৯৭০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক ভাষনে বলেন, সুষ্ঠু সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য শিক্ষা খাতে পুঁজি বিনিয়োগের চেয়ে উৎকৃষ্ট বিনিয়োগ আর কিছু হতে পারে না। জাতির পিতার এই উপলব্ধি বর্তমানে বাস্তবায়িত হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষার্থী ভর্তি, ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত সমানকরণ, ডিজিটাল শ্রেণীকক্ষ চালু, শিক্ষক শিক্ষার্থী অনুপাত আদর্শ নিয়ে আসা, বিদ্যালয় ও শ্রেণীকক্ষের পরিবেশ উন্নয়ন, শিক্ষক নিয়োগ ও তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি সহ সরকারের এ সকল প্রয়াস মানসম্মত শিক্ষা বিকাশের নিমিত্তেই চলমান। বর্তমানে মাঠ পর্যায়ে শিক্ষার যে অগ্রগতি তা সম্ভব হয়েছে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সকল শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উদীপ্ত মনোভাবের কারণে। ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য যে স্মার্ট সিটিজেন ও দক্ষ মানবসম্পদ প্রয়োজন তা সম্ভব হবে মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে। নিবেদিত শিক্ষক, সচেতন অভিভাবক এবং প্রাথমিক শিক্ষার সাথে জড়িত দক্ষ কর্মকর্তাগণ হবেন সেই মানসম্মত শিক্ষার কারিগর যা আমাদের সোনার বাংলার ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।