ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo পরিবেশের জন্যে ঝুঁকি পাটকাঠি ছাই মিল বন্ধের দাবীতে মধুখালীতে মানববন্ধন Logo কুষ্টিয়ায় জাতীয় নাগরিক কমিটির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের আয়োজনে দোয়া ও আলোচনা সভা Logo ফরিদপুরে দুইদিন ব্যাপী রিপোর্ট রাইটিং প্রশিক্ষনের উদ্বোধন Logo পাংশা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo সালথায় সনদ জালিয়াতি ও ভুয়া নিয়োগে একই প্রতিষ্ঠানে একাধিক শিক্ষকের চাকরি Logo লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতার নেতৃত্বে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ Logo রাজাপুরে ৫৩ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক আইনে মামলা, অজ্ঞাত ১৫০ Logo ঠাকুরগাঁওয়ে তিন নারী ও এক পুরুষকে আটক Logo ফরিদপুরে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

ভিসানীতি নিষেধাজ্ঞায় নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: ওবায়দুল কাদের

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির অনেক নেতা তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এজন্য বিভিন্ন জায়গায় তারা দৌড়ঝাঁপ করছেন। একই সঙ্গে সেতুমন্ত্রী দাবি করেছেন লোডশেডিং কমে গেছে। কয়েক দিন পর পুরোপুরি এই লোডশেডিং চলে যাবে। তাই শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, এই দুর্দিন কেটে যাবে।

ওবায়দুল কাদের শুক্রবার বিকালে রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বরের আদর্শ স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এসব কথা বলেন। বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। সমাবেশের প্রধান অতিথি ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিও আসবে। অনেক দল আসবে। দলের অভাব হবে না।

বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক, নির্বাচন এ দেশে হবেই। বিএনপি জানে আগামী নির্বাচনে তাদের হেরে যাওয়ার ভয় আছে। এজন্য তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। তিনি প্রশ্ন উত্থাপন করে বলেন, তারা টাকা-পয়সা দিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে। এত টাকা তারা কোথায় পায়?

সেতুমন্ত্রী বলেন, কারও ভিসানীতি নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশের নির্বাচন ঠেকানো যাবে না। আমরা কারও ওপর হস্তক্ষেপ করি না। আমাদের নির্বাচনে বাইরের কোনো দেশের হস্তক্ষেপ চাই না। নিয়মকানুন মেনে নির্বাচনে যাচ্ছি। নির্বাচনকালীন সরকার প্রধান শেখ হাসিনাই থাকবেন। তিনি জানতে চেয়ে বলেন, নির্বাচনের আগে কোন দেশে পার্লামেন্ট বিলুপ্ত হয়? বাংলাদেশে কেন হবে?

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন শেষে পার্লামেন্ট ভাঙবে। আমাদের সংবিধান আছে। সংবিধানে যেভাবে আছে সেভাবে চলব। কারও পরামর্শে চলব না। বিদেশি কূটনীতিকদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারেন-দেখতে পারেন কেমন নির্বাচন হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক দাবি করেন, নির্বাচনের ওপর দেশের মানুষ আস্থাশীল। সেই নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কথায় বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন বেসামাল হয়ে পদযাত্রায় নেমেছে। এই পদযাত্রা শেষ পর্যন্ত পতনযাত্রায় রূপ নেবে। বিএনপির নিজেদের ওপরই নিয়ন্ত্রণ নেই। বিভিন্ন সিটি নির্বাচনে তাদের নেতাকর্মী প্রার্থী হয়েছেন। মির্জা ফখরুলের কথা শোনেননি। এখন তাদের অনেক নেতা আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে জায়গায় জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করছেন।

বিএনপি এখন ফাউল শুরু করেছে উল্লেখ করে যারা ভিসানীতি ঘোষণা করেছে তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) দৃষ্টি আকর্ষণ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, চট্টগ্রামে জাতির পিতার ছবি কারা ভাঙচুর করেছে? সেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতচিহ্নের ওপর কারা হামলা চালিয়েছে? এরা কারা-এরা বিএনপি।
এরা পুরোনো সন্ত্রাস, পুরোনো হাওয়া ভবন, পুরোনো ভোটচুরির বিএনপি। তিনি বলেন, বিএনপি আবারও ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাস শুরু করেছে। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ধৈর্যের একটা সীমা আছে। ধৈর্য আর কতকাল ধরব? যেই হাতে হামলা করা হবে, সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে। যে হাত দিয়ে আগুন লাগাতে আসবে, সেই হাত আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে।

সমাবেশে আরও বক্তৃতা করেন-আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচিসহ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা।

যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : এদিকে একইদিন রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর গোলচত্বরে শান্তি সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেনের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

আরও বক্তব্য দেন প্রেসিডিয়াম সদস্য এনামুল হক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক কাজী সারোয়ার হোসেন, উপ-তথ্যপ্রযুক্তি ও আইটিবিষয়ক সম্পাদক এনআই আহমেদ সৈকত প্রমুখ। যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসতে চায়।

অতীতে বিএনপি খুন ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় এসেছে এবং খুন করেই ক্ষমতায় থেকেছে। বাংলাদেশে নির্বাচন হবে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেভাবেই হবে। ক্ষমতায় আসতে হলে দেশের জনগণের কাছে গিয়ে ভোট চান। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি আপনারা অংশ না নেন তাহলে রাজনৈতিক দল হিসাবে আপনাদের মৃত্যু হবে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

পরিবেশের জন্যে ঝুঁকি পাটকাঠি ছাই মিল বন্ধের দাবীতে মধুখালীতে মানববন্ধন

error: Content is protected !!

ভিসানীতি নিষেধাজ্ঞায় নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: ওবায়দুল কাদের

আপডেট টাইম : ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ জুন ২০২৩
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা ডেস্ক :

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির অনেক নেতা তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এজন্য বিভিন্ন জায়গায় তারা দৌড়ঝাঁপ করছেন। একই সঙ্গে সেতুমন্ত্রী দাবি করেছেন লোডশেডিং কমে গেছে। কয়েক দিন পর পুরোপুরি এই লোডশেডিং চলে যাবে। তাই শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, এই দুর্দিন কেটে যাবে।

ওবায়দুল কাদের শুক্রবার বিকালে রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বরের আদর্শ স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত সমাবেশে এসব কথা বলেন। বিএনপি-জামায়াতের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এ সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ। সমাবেশের প্রধান অতিথি ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপিও আসবে। অনেক দল আসবে। দলের অভাব হবে না।

বিএনপি যতই ষড়যন্ত্র করুক, নির্বাচন এ দেশে হবেই। বিএনপি জানে আগামী নির্বাচনে তাদের হেরে যাওয়ার ভয় আছে। এজন্য তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। তিনি প্রশ্ন উত্থাপন করে বলেন, তারা টাকা-পয়সা দিয়ে লবিস্ট নিয়োগ করে। এত টাকা তারা কোথায় পায়?

সেতুমন্ত্রী বলেন, কারও ভিসানীতি নিষেধাজ্ঞায় বাংলাদেশের নির্বাচন ঠেকানো যাবে না। আমরা কারও ওপর হস্তক্ষেপ করি না। আমাদের নির্বাচনে বাইরের কোনো দেশের হস্তক্ষেপ চাই না। নিয়মকানুন মেনে নির্বাচনে যাচ্ছি। নির্বাচনকালীন সরকার প্রধান শেখ হাসিনাই থাকবেন। তিনি জানতে চেয়ে বলেন, নির্বাচনের আগে কোন দেশে পার্লামেন্ট বিলুপ্ত হয়? বাংলাদেশে কেন হবে?

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন শেষে পার্লামেন্ট ভাঙবে। আমাদের সংবিধান আছে। সংবিধানে যেভাবে আছে সেভাবে চলব। কারও পরামর্শে চলব না। বিদেশি কূটনীতিকদের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, পর্যবেক্ষক পাঠাতে পারেন-দেখতে পারেন কেমন নির্বাচন হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক দাবি করেন, নির্বাচনের ওপর দেশের মানুষ আস্থাশীল। সেই নির্বাচন নিয়ে বিএনপির কথায় বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

বিএনপির সাংগঠনিক দুর্বলতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি এখন বেসামাল হয়ে পদযাত্রায় নেমেছে। এই পদযাত্রা শেষ পর্যন্ত পতনযাত্রায় রূপ নেবে। বিএনপির নিজেদের ওপরই নিয়ন্ত্রণ নেই। বিভিন্ন সিটি নির্বাচনে তাদের নেতাকর্মী প্রার্থী হয়েছেন। মির্জা ফখরুলের কথা শোনেননি। এখন তাদের অনেক নেতা আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে জায়গায় জায়গায় দৌড়ঝাঁপ করছেন।

বিএনপি এখন ফাউল শুরু করেছে উল্লেখ করে যারা ভিসানীতি ঘোষণা করেছে তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) দৃষ্টি আকর্ষণ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, চট্টগ্রামে জাতির পিতার ছবি কারা ভাঙচুর করেছে? সেখানে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতচিহ্নের ওপর কারা হামলা চালিয়েছে? এরা কারা-এরা বিএনপি।
এরা পুরোনো সন্ত্রাস, পুরোনো হাওয়া ভবন, পুরোনো ভোটচুরির বিএনপি। তিনি বলেন, বিএনপি আবারও ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাস শুরু করেছে। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ধৈর্যের একটা সীমা আছে। ধৈর্য আর কতকাল ধরব? যেই হাতে হামলা করা হবে, সেই হাত ভেঙে দেওয়া হবে। যে হাত দিয়ে আগুন লাগাতে আসবে, সেই হাত আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে।

সমাবেশে আরও বক্তৃতা করেন-আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএম মান্নান কচিসহ ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতারা।

যুবলীগের শান্তি সমাবেশ : এদিকে একইদিন রাজধানীর মিরপুর-১ নম্বর গোলচত্বরে শান্তি সমাবেশের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেনের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

আরও বক্তব্য দেন প্রেসিডিয়াম সদস্য এনামুল হক খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলে নাঈম, দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক কাজী সারোয়ার হোসেন, উপ-তথ্যপ্রযুক্তি ও আইটিবিষয়ক সম্পাদক এনআই আহমেদ সৈকত প্রমুখ। যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি ও ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসতে চায়।

অতীতে বিএনপি খুন ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতায় এসেছে এবং খুন করেই ক্ষমতায় থেকেছে। বাংলাদেশে নির্বাচন হবে। পৃথিবীর অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় বাংলাদেশেও সেভাবেই হবে। ক্ষমতায় আসতে হলে দেশের জনগণের কাছে গিয়ে ভোট চান। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি আপনারা অংশ না নেন তাহলে রাজনৈতিক দল হিসাবে আপনাদের মৃত্যু হবে।


প্রিন্ট