ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Logo দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের ফুলবাড়ী উপজেলায় মতবিনিময় সভা Logo তানোরে যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির অভিযোগ Logo মাগুরাতে এসএমসি’র পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo রূপগঞ্জে সাংবাদিকের উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন Logo অর্থনৈতিক শুমারি উপলক্ষে স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত Logo প্রত্যন্ত গ্রামে নারী ফুটবল প্রীতি ম্যাচ উপভোগ করলেন হাজারো দর্শক Logo বাঘায় উপজেলা শুমারি স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত Logo কুষ্টিয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা Logo ফরিদপুরে দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলা অনুষ্ঠিত
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মাগুরায় গণপূর্ত বিভাগের বিশ্ব বসতি দিবস উদযাপন

প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস (World Habitat Day) পালিত হয়।

১৯৮৫ সালে জাতীয় সংঘের সাধারণ পরিষদে বিশ্ব বসতি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়।

সে মোতাবেক ১৯৮৬ সাল থেকে এই দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ বছরে বিশ্ব বসতি দিবসের প্রতিপাদ্য হলো- বৈষম্য হ্রাসের অংগীকার করি, সবার জন্য টেকসই নগর গড়ি (Mind the gap, leave no one and place Behind) এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে নিয়ে গণপূর্ত বিভাগ, মাগুরায় দিবস উদযাপন করা হয়। সোমবার ৩ অক্টোবর সকাল ১০ টার সময় মাগুরা গণপূর্ত বিভাগ কার্যালয় থেকে র‍্যালি বের হয়ে মাগুরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে শেষ হয়ে, জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন, জেলা প্রশাসক, মাগুরা ডঃ আশরাফুল আলম।

বিশ্ব বসতি দিবসের মূল আলোচক ছিলেন, নির্বাহী প্রকৌশলী, গণপূর্ত বিভাগ মাগুরা সারোয়ার হোসেন। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ কামরুজ্জামান, নির্বাহী প্রকৌশলী পানি উন্নয়ন বোর্ড মমিনুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী পাবলিক হেলথ আবু বকর সিদ্দিক, নির্বাহী প্রকৌশলী  আরএইচডি, নির্বাহী প্রকৌশলী পৌরসভা, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি সহ জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তা গণ।

আলোচক বক্তাগণ বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ নং অনুচ্ছেদে মানুষের মৌলিক প্রয়োজন তথা আশ্রয়ণের অধিকার রয়েছে। রাষ্ট্র নাগরিকদের জন্য খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থা করবে। এরই ধারাবাহিকতায় কোভিড-১৯ বর্তমান সরকার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে উন্নতির দিকে চলমান রয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে দেশের ১৯ টি উপকূলীয় জেলাসহ ভয়াবহ বন্যায় কবলিত হবে মালদ্বীপ ও ফিজিসহ বেশ কিছু দেশ অস্ত্বিত বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে, ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জ্বালানী তেলসহ অন্যান্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈষম্য হ্রাসে সরকার কর্তৃক গৃহিত পদক্ষেপ হলো- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের অঙ্গীকার দেশের কোন মানুষ গৃহহীন থাকবে না।

সে লক্ষ্যে ভূমিহীনকে ভূমি প্রদান এবং গৃহহীনকে গৃহ প্রদান করা হয়। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারের ৪০,৮৫,০৯২ টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে ঘর বিতরণ করা হয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক বস্তিবাসিদের জন্য ইতিমধ্যে ৫৩৩ টি ফ্ল্যাট বিতরণ করা হয়। ছিন্নমূল মানুষের আবাসন সমস্যা দূর করতে কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ পৌরসভায় আরও ৫০৭৭ টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজ চলছে।

আমার গ্রাম আমার শহর কর্মসূচী ও উপজেলা পর্যায়ে মাস্টার প্ল্যান প্রনয়ণ উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের সকল এলাকায় টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা হচ্ছে। সমাজে পিছিয়ে পড়া জনগণকে মূল ধারায় নিয়ে আসার জন্য সংস্থানসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। বসতি গড়ার ক্ষেত্রে ৫% সুদে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা। সংবিধানের ১৬ অনুচ্ছেদ ও ১৮(এ) এর আলোকে নগর ও গ্রামীণ অঞ্চলের জীবনযাত্রার মানের বৈষম্য দূর করতে সরকার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে মুজিববর্ষে সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান ব্যবস্থা করবেন এবং সরকারের উদ্যোগে গৃহহীনদের জন্য বাসস্থান প্রদানের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

এসডিজি এবং টেকসই আবাসন এর লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই নগর ও জনপদ, নিরাপদ, অভিঘাত সহনশীল এবং টেকসই নগর ও জনবসতি গড়ে তোলা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে রুপান্তর করতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে টেকসই আবাসনের নিশ্চিত করতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপদ ও মূল সাশ্রয়ী আবাসন এবং মৌলিক চাহিদা নিশ্চিতসহ বস্তির উন্নয়ন সাধন।

জনসংখ্যা প্রবৃদ্ধি হারের সাথে ভূমি ব্যবহারের হারের অনুপাত এবং সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্যর সংরক্ষণ স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করে টেকসই ও অভিঘাত সহনশীল ভবন নির্মাণ করা। অন্তর্ভূক্তিমূলক ও টেকসই নগর উন্নয়ন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা হলো- নগর এলাকায় মহা পরিকল্পনা, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা, এলাকা ভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।

গ্রীণ বিল্ডিং বা পরিবেশ বান্ধব ভবন নির্মাণ, ভবনের ব্যবহৃত প্রচলিত ফায়ার ব্রিকস এর পরিবর্তে কংক্রিটের ব্লক ব্যবহার করা, ভূ-গর্ভস্থ পানির চাপ কমানোর জন্য Rain water harvesting develop করা, Solar Panel অনগ্রীডে যুক্ত করে জ্বালানীর সাশ্রয় করা, সরকারি উদ্যান ও খেলামাঠ সমূহের সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সুয়ারেজ টিট্রমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করা, সবুজায়ন ও বৃক্ষ রোপন করা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বাণী- এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন, তখনই  শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা মুক্তি পাবে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

error: Content is protected !!

মাগুরায় গণপূর্ত বিভাগের বিশ্ব বসতি দিবস উদযাপন

আপডেট টাইম : ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ অক্টোবর ২০২২
ফারুক আহমেদ, স্টাফ রিপোর্টার, মাগুরাঃ :

প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব বসতি দিবস (World Habitat Day) পালিত হয়।

১৯৮৫ সালে জাতীয় সংঘের সাধারণ পরিষদে বিশ্ব বসতি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়।

সে মোতাবেক ১৯৮৬ সাল থেকে এই দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ বছরে বিশ্ব বসতি দিবসের প্রতিপাদ্য হলো- বৈষম্য হ্রাসের অংগীকার করি, সবার জন্য টেকসই নগর গড়ি (Mind the gap, leave no one and place Behind) এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে নিয়ে গণপূর্ত বিভাগ, মাগুরায় দিবস উদযাপন করা হয়। সোমবার ৩ অক্টোবর সকাল ১০ টার সময় মাগুরা গণপূর্ত বিভাগ কার্যালয় থেকে র‍্যালি বের হয়ে মাগুরা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে শেষ হয়ে, জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন, জেলা প্রশাসক, মাগুরা ডঃ আশরাফুল আলম।

বিশ্ব বসতি দিবসের মূল আলোচক ছিলেন, নির্বাহী প্রকৌশলী, গণপূর্ত বিভাগ মাগুরা সারোয়ার হোসেন। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ কামরুজ্জামান, নির্বাহী প্রকৌশলী পানি উন্নয়ন বোর্ড মমিনুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী পাবলিক হেলথ আবু বকর সিদ্দিক, নির্বাহী প্রকৌশলী  আরএইচডি, নির্বাহী প্রকৌশলী পৌরসভা, নির্বাহী প্রকৌশলী এলজিইডি সহ জেলা পর্যায়ের অন্যান্য কর্মকর্তা গণ।

আলোচক বক্তাগণ বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫ নং অনুচ্ছেদে মানুষের মৌলিক প্রয়োজন তথা আশ্রয়ণের অধিকার রয়েছে। রাষ্ট্র নাগরিকদের জন্য খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থা করবে। এরই ধারাবাহিকতায় কোভিড-১৯ বর্তমান সরকার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে উন্নতির দিকে চলমান রয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে দেশের ১৯ টি উপকূলীয় জেলাসহ ভয়াবহ বন্যায় কবলিত হবে মালদ্বীপ ও ফিজিসহ বেশ কিছু দেশ অস্ত্বিত বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধের প্রভাবে, ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় জ্বালানী তেলসহ অন্যান্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। বৈষম্য হ্রাসে সরকার কর্তৃক গৃহিত পদক্ষেপ হলো- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের অঙ্গীকার দেশের কোন মানুষ গৃহহীন থাকবে না।

সে লক্ষ্যে ভূমিহীনকে ভূমি প্রদান এবং গৃহহীনকে গৃহ প্রদান করা হয়। আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারের ৪০,৮৫,০৯২ টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে ঘর বিতরণ করা হয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক বস্তিবাসিদের জন্য ইতিমধ্যে ৫৩৩ টি ফ্ল্যাট বিতরণ করা হয়। ছিন্নমূল মানুষের আবাসন সমস্যা দূর করতে কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ পৌরসভায় আরও ৫০৭৭ টি ফ্ল্যাট নির্মাণের কাজ চলছে।

আমার গ্রাম আমার শহর কর্মসূচী ও উপজেলা পর্যায়ে মাস্টার প্ল্যান প্রনয়ণ উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের সকল এলাকায় টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা হচ্ছে। সমাজে পিছিয়ে পড়া জনগণকে মূল ধারায় নিয়ে আসার জন্য সংস্থানসহ বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। বসতি গড়ার ক্ষেত্রে ৫% সুদে ঋণ প্রদানের ব্যবস্থা। সংবিধানের ১৬ অনুচ্ছেদ ও ১৮(এ) এর আলোকে নগর ও গ্রামীণ অঞ্চলের জীবনযাত্রার মানের বৈষম্য দূর করতে সরকার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে মুজিববর্ষে সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান ব্যবস্থা করবেন এবং সরকারের উদ্যোগে গৃহহীনদের জন্য বাসস্থান প্রদানের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।

এসডিজি এবং টেকসই আবাসন এর লক্ষ্য হলো ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই নগর ও জনপদ, নিরাপদ, অভিঘাত সহনশীল এবং টেকসই নগর ও জনবসতি গড়ে তোলা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে রুপান্তর করতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে টেকসই আবাসনের নিশ্চিত করতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপদ ও মূল সাশ্রয়ী আবাসন এবং মৌলিক চাহিদা নিশ্চিতসহ বস্তির উন্নয়ন সাধন।

জনসংখ্যা প্রবৃদ্ধি হারের সাথে ভূমি ব্যবহারের হারের অনুপাত এবং সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্যর সংরক্ষণ স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার করে টেকসই ও অভিঘাত সহনশীল ভবন নির্মাণ করা। অন্তর্ভূক্তিমূলক ও টেকসই নগর উন্নয়ন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা হলো- নগর এলাকায় মহা পরিকল্পনা, বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা, এলাকা ভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহণ করছে।

গ্রীণ বিল্ডিং বা পরিবেশ বান্ধব ভবন নির্মাণ, ভবনের ব্যবহৃত প্রচলিত ফায়ার ব্রিকস এর পরিবর্তে কংক্রিটের ব্লক ব্যবহার করা, ভূ-গর্ভস্থ পানির চাপ কমানোর জন্য Rain water harvesting develop করা, Solar Panel অনগ্রীডে যুক্ত করে জ্বালানীর সাশ্রয় করা, সরকারি উদ্যান ও খেলামাঠ সমূহের সংরক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সুয়ারেজ টিট্রমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপন করা, সবুজায়ন ও বৃক্ষ রোপন করা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বাণী- এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভরে খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন, তখনই  শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা মুক্তি পাবে।


প্রিন্ট