গত কয়েকদিন ধরে দেশে পেট্রোল ডিজেল অকটেনের সাথে দাম বেড়েছে। সেই সাথে দাম বেড়েছে কেরাসিন তেলের ও।
ফলশ্রুতিতে ফুটপাতে চা বিক্রেতারা এ পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন।
বাধ্য হয়ে তারা বাড়িয়ে দিচ্ছেন প্রতি কাপ চা তে প্রায় দুই থেকে তিন টাকা বেশি। গত সপ্তাহে যেখানে প্রতি কাপ চা বিক্রি হতো ৫ টাকা করে। এখন তা বিক্রি হচ্ছে ৭ থেকে ৮ টাকায়। যেখানে দুধ চা বিক্রি করা হতো প্রতি কাপ ৭ টাকা আজ সকালে তা বিক্রি হতে দেখা গেছে ১০ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে।
দোকানিরা জানান প্রতি লিটার কেরোসিন তেলে বিশ টাকা বৃদ্ধি করা হয়েছে। এটা আমাদের জন্য একটা জুলুম। এ কারণে আমাদের সাথে কাস্টমারদের প্রায়ই মতের অমিল দেখা দেয়।
এ নিয়ে প্রায়ই তর্কাতর্কির মত ঘটনা ঘটে থাকে।
সরকার যদি কেরোসিন তেলের দাম একটু কমায় তাহলে ব্যবসা আগের মত হবে। বর্তমানে যে পরিমাণ চা বিক্রি করি আমরা তাতে সংসার চালানো কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া এমনও গেছে সারাদিনে মোট ২০-৩০ কাপ চা বিক্রি হয়েছে। সবকিছু মিলে আমরা খুব নাজুক অবস্থার মধ্যে আছি।
এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী কয়েক দিনে চায়ের দাম বাড়বে এবং কাস্টমারদের কাছে ১০ থেকে ১৫ টাকা করে লাল এবং দুধ চা বিক্রি করলে তাতে অবাক হবার কিছু থাকবে না।
প্রিন্ট