ঢাকা , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ভাষা শহীদ দিবসের অনুষ্ঠানে সেদিন বেলজিয়ামস্ত বাংলাদেশ দূতাবাসে কি হয়েছিল Logo যশোরে বিমানবন্দরে আছড়ে পড়ল প্রশিক্ষণ বিমান, অক্ষত দুই বৈমানিক Logo নাটোরে সাংবাদিকদের বিক্ষোভ কর্মসূচী Logo হাতিয়ায় ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে আটক এক Logo ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির পক্ষে দোয়া মাহফিল ও ইফতার বিতরণ Logo তানোরে বিএনপি’র দুই নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার Logo সালথায়‘ঐশীবাণী পবিত্র কুরআনের আলো’ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Logo ইতালির মিলানে দিরাই সমাজ কল্যাণ সমিতির বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল Logo ইসলামী ছাত্র মজলিস নোবি-প্রবি শাখার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত Logo মধুখালীতে ধর্ষকের ফাঁসির দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীদর মানববন্ধন
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

তানোরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৮ কোটি টাকা তসরুপের অভিযোগ

আলিফ হোসেনঃ

 

রাজশাহীর তানোরে চাঁদপুর দ্বিতীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের আলোচিত প্রধান শিক্ষক আবু হেনা মোঃ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি এবং নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের ছত্রছায়ায় থেকে তিনি ১৫ বছরে প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে আট কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে।এমনকি প্রতিষ্ঠানের জমিসহ বিভিন্ন খাত থেকে আয়ের অর্থ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা দেননি তিনি। এভাবে দরিদ্র পরিবারের সন্তান কামরুজ্জামান অর্থ আত্মসাৎ এবং অনিয়মের মাধ্যমে শূন্য থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কিনেছেন প্রায় ২০ বিঘা জমি ও প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে বানিয়েছেন আলিশান বাড়ি। চাকরির সময় তার সম্পদের পরিমাণ ও বর্তমান সময়ে তার সম্পদের পরিমাণ অনুসন্ধান করা হলে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে বলে দাবি করেন অভিযোগকারী।

 

এদিকে তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং চাঁদপুর গ্রামের বাসিন্দা এরাজ উদ্দীন গত ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, দুর্নীতি দমন কমিশন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক ও তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

 

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি এক সময় জুনিয়র মাদ্রাসা ছিল। স্থানীয়রা সেখানে ৪০ একর জমি দান করেন। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে জুনিয়র স্কুলে রূপান্তরিত করা হয়। সর্বশেষ এটি দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের অনুমতি পায়। বর্তমানে এটি একটি উচ্চবিদ্যালয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হলে পরের বছর কামরুজ্জামান প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পান। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ছিলেন সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। এর তিন বছর পর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। শেষের প্রায় সাত বছর সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন পাঁচন্দর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন।

 

এদিকে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৪০ একর জমি প্রতিবছর সর্বোচ্চ ডাক গ্রহীতাকে এক বছরের জন্য লিজ দেওয়া হয়। প্রতিবছর এক বিঘা জমির লিজের গড় টাকার পরিমাণ ৫৭ হাজার টাকা। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত লিজের সাত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান। এছাড়া শিক্ষক, কেরানি, পিওন, ঝাড়ুদার, মালিসহ ১০ জনকে নিয়োগ দিয়ে আরও দেড় কোটি টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। দুই খাত থেকে আত্মসাৎ করা সাড়ে আট কোটি টাকা তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা দেননি।

 

অন্যদিকে কামরুজ্জামানের বাবা মৃত মনির উদ্দিনের মাত্র কয়েক বিঘা জমি ছিল বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। মনির উদ্দিন গ্রামের হাটবাজারে ভেষজ ওষুধ বিক্রি করতেন। কামরুজ্জামানরা সাত ভাই-বোন। তিনি ওয়ারিশ সূত্রে বাবার কাছ থেকে মাত্র দুই বিঘা জমি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি প্রায় ২০ বিঘা জমির মালিক। নিজ এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা দিয়ে বানিয়েছেন আলিশান বাড়ি।
অভিযোগকারী এরাজ উদ্দীন বলেন, শিক্ষাবিস্তারের লক্ষ্যে এলাকাবাসী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৪০ একর অর্থাৎ ১২০ বিঘারও বেশি জমি দান করেছিলেন। আমার দাদা খোদা বক্সও ৫ একর জমি লিখে দেন। কিন্তু গত ১৫ বছরে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান সাবেক এমপি ওমর ফারুক ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ লুট করেছেন। আমরা এলাকাবাসী তার দুর্নীতি ও সম্পদ লুটপাটের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।

 

অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্যের জন্য পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মতিনকে তিনবার কল দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি কল ধরেননি। পরে খুদে বার্তা পাঠানো হলেও তিনি সাড়া দেননি। এছাড়া সাবেক এমপি ওমর ফারুক এবং আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম রাব্বানী আত্মগোপনে থাকায় তাদেরও বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

 

অভিযোগের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানকে মোবাইল ফোনে কল করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, আমি ব্যস্ত আছি। আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হচ্ছে, সেগুলো সঠিক না। পরে কথা বলব। তবে পরে বেশ কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তিনি আর কল ধরেননি।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মাশতুরা আমিনা বলেন, ইউএনও বদলির পরে আমি কয়েকদিন হলো দায়িত্ব পেয়েছি। বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

এবিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মহাঃ জিয়াউল হক বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো আমার নজরে আসেনি। তবে বিধি মোতাবেক আবেদন করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

ভাষা শহীদ দিবসের অনুষ্ঠানে সেদিন বেলজিয়ামস্ত বাংলাদেশ দূতাবাসে কি হয়েছিল

error: Content is protected !!

তানোরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৮ কোটি টাকা তসরুপের অভিযোগ

আপডেট টাইম : ১৬ ঘন্টা আগে
আলিফ হোসেন, তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি :

আলিফ হোসেনঃ

 

রাজশাহীর তানোরে চাঁদপুর দ্বিতীয় উচ্চ বিদ্যালয়ের আলোচিত প্রধান শিক্ষক আবু হেনা মোঃ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি এবং নিয়োগ-বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে। সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের ছত্রছায়ায় থেকে তিনি ১৫ বছরে প্রতিষ্ঠানের প্রায় সাড়ে আট কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে।এমনকি প্রতিষ্ঠানের জমিসহ বিভিন্ন খাত থেকে আয়ের অর্থ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা দেননি তিনি। এভাবে দরিদ্র পরিবারের সন্তান কামরুজ্জামান অর্থ আত্মসাৎ এবং অনিয়মের মাধ্যমে শূন্য থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। কিনেছেন প্রায় ২০ বিঘা জমি ও প্রায় দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে বানিয়েছেন আলিশান বাড়ি। চাকরির সময় তার সম্পদের পরিমাণ ও বর্তমান সময়ে তার সম্পদের পরিমাণ অনুসন্ধান করা হলে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে বলে দাবি করেন অভিযোগকারী।

 

এদিকে তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক আইনবিষয়ক সম্পাদক এবং চাঁদপুর গ্রামের বাসিন্দা এরাজ উদ্দীন গত ৩ ও ৪ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, দুর্নীতি দমন কমিশন, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক ও তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

 

অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি এক সময় জুনিয়র মাদ্রাসা ছিল। স্থানীয়রা সেখানে ৪০ একর জমি দান করেন। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে জুনিয়র স্কুলে রূপান্তরিত করা হয়। সর্বশেষ এটি দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের অনুমতি পায়। বর্তমানে এটি একটি উচ্চবিদ্যালয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ জয়ী হলে পরের বছর কামরুজ্জামান প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পান। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ছিলেন সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী। এর তিন বছর পর তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। শেষের প্রায় সাত বছর সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন পাঁচন্দর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন।

 

এদিকে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৪০ একর জমি প্রতিবছর সর্বোচ্চ ডাক গ্রহীতাকে এক বছরের জন্য লিজ দেওয়া হয়। প্রতিবছর এক বিঘা জমির লিজের গড় টাকার পরিমাণ ৫৭ হাজার টাকা। ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত লিজের সাত কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান। এছাড়া শিক্ষক, কেরানি, পিওন, ঝাড়ুদার, মালিসহ ১০ জনকে নিয়োগ দিয়ে আরও দেড় কোটি টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। দুই খাত থেকে আত্মসাৎ করা সাড়ে আট কোটি টাকা তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা দেননি।

 

অন্যদিকে কামরুজ্জামানের বাবা মৃত মনির উদ্দিনের মাত্র কয়েক বিঘা জমি ছিল বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। মনির উদ্দিন গ্রামের হাটবাজারে ভেষজ ওষুধ বিক্রি করতেন। কামরুজ্জামানরা সাত ভাই-বোন। তিনি ওয়ারিশ সূত্রে বাবার কাছ থেকে মাত্র দুই বিঘা জমি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি প্রায় ২০ বিঘা জমির মালিক। নিজ এলাকায় প্রায় দেড় কোটি টাকা দিয়ে বানিয়েছেন আলিশান বাড়ি।
অভিযোগকারী এরাজ উদ্দীন বলেন, শিক্ষাবিস্তারের লক্ষ্যে এলাকাবাসী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৪০ একর অর্থাৎ ১২০ বিঘারও বেশি জমি দান করেছিলেন। আমার দাদা খোদা বক্সও ৫ একর জমি লিখে দেন। কিন্তু গত ১৫ বছরে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামান সাবেক এমপি ওমর ফারুক ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নিয়ে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ লুট করেছেন। আমরা এলাকাবাসী তার দুর্নীতি ও সম্পদ লুটপাটের সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।

 

অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্যের জন্য পাঁচন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মতিনকে তিনবার কল দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি কল ধরেননি। পরে খুদে বার্তা পাঠানো হলেও তিনি সাড়া দেননি। এছাড়া সাবেক এমপি ওমর ফারুক এবং আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম রাব্বানী আত্মগোপনে থাকায় তাদেরও বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।

 

অভিযোগের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক কামরুজ্জামানকে মোবাইল ফোনে কল করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, আমি ব্যস্ত আছি। আমার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হচ্ছে, সেগুলো সঠিক না। পরে কথা বলব। তবে পরে বেশ কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তিনি আর কল ধরেননি।
এবিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি মাশতুরা আমিনা বলেন, ইউএনও বদলির পরে আমি কয়েকদিন হলো দায়িত্ব পেয়েছি। বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

এবিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মহাঃ জিয়াউল হক বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো আমার নজরে আসেনি। তবে বিধি মোতাবেক আবেদন করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 


প্রিন্ট