ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo দৌলতপুরে ৬ জেলেকে ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত Logo রাজশাহীতে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচ.পি.ভি.) ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত Logo প্রবাসীকে হত্যাঃ ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যুদণ্ড, স্ত্রীর যাবজ্জীবন, খালাস ৪ Logo রাজ্যজুড়ে বিএসইউয়ের ‘প্রয়াস মক টেস্ট’ Logo মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র; না টর্চার সেল ! Logo শিবগঞ্জে অবৈধ ইটভাটায় অভিযান : অবরুদ্ধ ২ ম্যাজিস্ট্রেট Logo দৌলতপুর কৃষক দল নেতার মৃত্যুবার্ষিকী কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষ ও গুলি Logo লালপুরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ Logo বোয়ালমারীতে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত Logo মধুখালীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ড্রেজার মেশিন জব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

নরসিংদী জেলাতে আকাশছোঁয়া সবজির দামঃ সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি এখনোও মানুষ!!

নরসিংদী জেলার বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে জানা যায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম লাগামহীন অবস্থা বিরাজ করছে।
আজ (২০ অক্টোবর) সরেজমিনে গিয়ে, নরসিংদীর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে বর্তমানে সবজির দাম আকাশছোঁয়া, কাঁচা মরিচের কেজি ৪৮০-৫০০ টাকা, দুনিয়া পাতা কেজি ৫০০-৫৫০ টাকা, টমেটো কেজি ২৮০-৩০০ টাকা, সিমের কেজি ২৪০-২৫০ টাকা, গাজরের কেজি ১৯০-২০০ টাকা, করলার কেজি ১০০-১২০ টাকা, বেগুনের কেজি ১২০-১৪০ টাকা, লাউ এক পিচ ১০০-১২০ টাকা, কচুর লতি কেজি ১০০- ১২০ টাকা, জালি এক পিচ ৮০-৯০ টাকা, মুলার কেজি ৮০-১০০ টাকা, ঢেঁড়স কেজি ১০০-১২০ টাকা, পটলের কেজি ৯০- ১০০ টাকা, শশার কেজি ৬০-৭০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৭০-৮০ টাকা, কচুর ছড়ি কেজি ৮০-৯০ টাকা,  বাঁধাকপি এক পিচ ৬০-৮০ টাকা, ফুলকপি এক পিচ ৮০-১০০ টাকা, আলুর কেজি ৬০-৭০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০-৬০ টাকা, পুঁই শাকের আঁটি ৪০-৫০ টাকা, মিস্টি কুমড়া শাকের আঁটি ৪০-৫০ টাকা, লাউ শাকের আঁটি ৫০-৬০ টাকা, লেবুর হালি ৫০-৬০ টাকা।
অন্যদিকে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগীর কেজি ১৯০-২০০ টাকা, সোনালী কক মুরগীর কেজি ৩০০-৩১০ টাকা, গরুর গোস্তের কেজি ৮০০-৮৫০ টাকা, খাসীর গোস্তের কেজি ১০৫০- ১১৫০ টাকা, চিংড়ি মাছের কেজি ১৩১০-১৪৫০ টাকা, রুই মাছের কেজি ৩০০-৩২০ টাকা, পাঙ্গাশ মাছের কেজি ১৮০-২০০ টাকা, হাঁসের ডিমের হালি ৮৫-৯০ টাকা, ফার্মের ডিমের হালি ৫৮-৬০ টাকা।
অপর দিকে পেঁয়াজের কেজি ১১০-১২০ টাকা, রসুনের কেজি ১২০-১৩০ টাকা, আদার কেজি ১৯০-২১০ টাকা, চিনির কেজি ১৩০-১৪০ টাকা, মোসুরি ডালের কেজি ১২০-১৪০ টাকা, সয়াবিন তেলের কেজি ১৭৫-১৮০ টাকা, সরিষার তেলের কেজি ২৩০-২৪০ টাকা, দুধের লিটার ৯০-১০০ টাকা, হলুদ গুঁড়ার কেজি ৩৪০-৩৫০ টাকা, মরিচ গুঁড়ার কেজি ৪০০-৪২০ টাকা।
ক্রেতারা ও বিক্রেতারা জানান, সবকিছুর দাম ঊর্ধ্ব গতিতে বেড়েই যাচ্ছে। আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তদের অবস্থা দিন দিন আরো শোচনীয় হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে দুর্নীতিবাজরা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে যাচ্ছেন। উচ্চবিত্ত আর দুর্নীতিবাজরা এ দেশকে খেয়ে ফেলছে।
এ বিষয়ে নরসিংদীর ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক মাহমুদুর রহমান বলেন, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বাস্তব অবস্থা পর্যবেক্ষণে প্রতিদিন জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার থেকে “টাস্ক ফোর্সের” একটি টিম বের হয়ে বাজার মনিটরিং করছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ম অনুযায়ী বিক্রয় করা হচ্ছে কিনা, মূল্য তালিকা আছে কিনা, ক্রয় বিক্রয় রশিদ আছে কিনা। না থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে, প্রয়োজনে জরিমানাও করা হচ্ছে। আশা করা যায় শীঘ্রই পরিস্থিতি  নিয়ন্ত্রণে আসবে। সাম্প্রতিক কালে বন্যা পরিস্থিতির উত্তরন হওয়ায় আশা করছি শীতের সবজি বাজারে আসলে মূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমা সুলতানা নাসরীন  বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সাপ্লাই চেইন তদারকির জন্য গঠিত “বিশেষ টাস্কফোর্স” প্রতিদিন নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযান পরিচালনা করছে। অভিযানকালে  সাপ্তাহিক কাচাবাজারে বিভিন্ন শাক-সবজির দাম, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চাল, ডাল, মাছ, ডিম ও ব্রয়লার মুরগির মূল্য এবং  ক্রয় বিক্রয় ভাউচার যাচাই করা হচ্ছে। মূল্য তালিকা প্রদর্শনা না করা এবং অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রয় করায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন,২০০৯ এ মামলা করা হচ্ছে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে শিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ্ মোঃ সজীব বলেন, আমাদের সাথে নিয়মিত ভোক্তা অধিকার, কৃষি বিপণন বিভাগ নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছে। বন্যার কারণে সবজি উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় এ দাম বৃদ্ধি বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে বেলাবো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জনাব মোঃ আব্দুল করিম বলেন, আমাদের ভোক্তা অধিকারের কর্মকর্তারা নিয়মিত মনিটরিং করতেছে। আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটরা নিয়মিত মাঠে কাজ করছে অচিরে দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
এ বিষয়ে জানতে সরকারি মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার ফোন দিলে রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ ইকবাল হাসান ফোন কেটে দেন।
এই অবস্থায় চললে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম এর সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ গুলো পরিবার নিয়ে না খেয়ে মরতে হবে! অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের উচিৎ অতিদ্রুত বাজার মনিটরিং করে নিয়ন্ত্রণ করা। এমনটাই জানান, সুশীল সমাজের ব্যক্তিরা। এই সব ভয়াবহ সেন্টিকেটের কবল থেকে আমাদের মুক্তি মিলবে কবে, এমনটাই প্রশ্ন সাধারন মানুষের??
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

দৌলতপুরে ৬ জেলেকে ২৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত

error: Content is protected !!

নরসিংদী জেলাতে আকাশছোঁয়া সবজির দামঃ সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি এখনোও মানুষ!!

আপডেট টাইম : ০৬:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ অক্টোবর ২০২৪
মোঃ আলম মৃধা, নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি :
নরসিংদী জেলার বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে জানা যায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম লাগামহীন অবস্থা বিরাজ করছে।
আজ (২০ অক্টোবর) সরেজমিনে গিয়ে, নরসিংদীর জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পাইকারি ও খুচরা বাজারে বর্তমানে সবজির দাম আকাশছোঁয়া, কাঁচা মরিচের কেজি ৪৮০-৫০০ টাকা, দুনিয়া পাতা কেজি ৫০০-৫৫০ টাকা, টমেটো কেজি ২৮০-৩০০ টাকা, সিমের কেজি ২৪০-২৫০ টাকা, গাজরের কেজি ১৯০-২০০ টাকা, করলার কেজি ১০০-১২০ টাকা, বেগুনের কেজি ১২০-১৪০ টাকা, লাউ এক পিচ ১০০-১২০ টাকা, কচুর লতি কেজি ১০০- ১২০ টাকা, জালি এক পিচ ৮০-৯০ টাকা, মুলার কেজি ৮০-১০০ টাকা, ঢেঁড়স কেজি ১০০-১২০ টাকা, পটলের কেজি ৯০- ১০০ টাকা, শশার কেজি ৬০-৭০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৭০-৮০ টাকা, কচুর ছড়ি কেজি ৮০-৯০ টাকা,  বাঁধাকপি এক পিচ ৬০-৮০ টাকা, ফুলকপি এক পিচ ৮০-১০০ টাকা, আলুর কেজি ৬০-৭০ টাকা, পেঁপের কেজি ৫০-৬০ টাকা, পুঁই শাকের আঁটি ৪০-৫০ টাকা, মিস্টি কুমড়া শাকের আঁটি ৪০-৫০ টাকা, লাউ শাকের আঁটি ৫০-৬০ টাকা, লেবুর হালি ৫০-৬০ টাকা।
অন্যদিকে খুচরা ও পাইকারি বাজারে ব্রয়লার মুরগীর কেজি ১৯০-২০০ টাকা, সোনালী কক মুরগীর কেজি ৩০০-৩১০ টাকা, গরুর গোস্তের কেজি ৮০০-৮৫০ টাকা, খাসীর গোস্তের কেজি ১০৫০- ১১৫০ টাকা, চিংড়ি মাছের কেজি ১৩১০-১৪৫০ টাকা, রুই মাছের কেজি ৩০০-৩২০ টাকা, পাঙ্গাশ মাছের কেজি ১৮০-২০০ টাকা, হাঁসের ডিমের হালি ৮৫-৯০ টাকা, ফার্মের ডিমের হালি ৫৮-৬০ টাকা।
অপর দিকে পেঁয়াজের কেজি ১১০-১২০ টাকা, রসুনের কেজি ১২০-১৩০ টাকা, আদার কেজি ১৯০-২১০ টাকা, চিনির কেজি ১৩০-১৪০ টাকা, মোসুরি ডালের কেজি ১২০-১৪০ টাকা, সয়াবিন তেলের কেজি ১৭৫-১৮০ টাকা, সরিষার তেলের কেজি ২৩০-২৪০ টাকা, দুধের লিটার ৯০-১০০ টাকা, হলুদ গুঁড়ার কেজি ৩৪০-৩৫০ টাকা, মরিচ গুঁড়ার কেজি ৪০০-৪২০ টাকা।
ক্রেতারা ও বিক্রেতারা জানান, সবকিছুর দাম ঊর্ধ্ব গতিতে বেড়েই যাচ্ছে। আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তদের অবস্থা দিন দিন আরো শোচনীয় হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে দুর্নীতিবাজরা আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বনে যাচ্ছেন। উচ্চবিত্ত আর দুর্নীতিবাজরা এ দেশকে খেয়ে ফেলছে।
এ বিষয়ে নরসিংদীর ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক মাহমুদুর রহমান বলেন, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বাস্তব অবস্থা পর্যবেক্ষণে প্রতিদিন জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার থেকে “টাস্ক ফোর্সের” একটি টিম বের হয়ে বাজার মনিটরিং করছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ম অনুযায়ী বিক্রয় করা হচ্ছে কিনা, মূল্য তালিকা আছে কিনা, ক্রয় বিক্রয় রশিদ আছে কিনা। না থাকলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে, প্রয়োজনে জরিমানাও করা হচ্ছে। আশা করা যায় শীঘ্রই পরিস্থিতি  নিয়ন্ত্রণে আসবে। সাম্প্রতিক কালে বন্যা পরিস্থিতির উত্তরন হওয়ায় আশা করছি শীতের সবজি বাজারে আসলে মূল্য নিয়ন্ত্রণে আসবে।
এ বিষয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমা সুলতানা নাসরীন  বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সাপ্লাই চেইন তদারকির জন্য গঠিত “বিশেষ টাস্কফোর্স” প্রতিদিন নরসিংদী জেলার সদর উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযান পরিচালনা করছে। অভিযানকালে  সাপ্তাহিক কাচাবাজারে বিভিন্ন শাক-সবজির দাম, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য যেমন পেঁয়াজ, রসুন, আদা, চাল, ডাল, মাছ, ডিম ও ব্রয়লার মুরগির মূল্য এবং  ক্রয় বিক্রয় ভাউচার যাচাই করা হচ্ছে। মূল্য তালিকা প্রদর্শনা না করা এবং অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রয় করায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন,২০০৯ এ মামলা করা হচ্ছে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ বিষয়ে শিবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ্ মোঃ সজীব বলেন, আমাদের সাথে নিয়মিত ভোক্তা অধিকার, কৃষি বিপণন বিভাগ নিয়মিত বাজার মনিটরিং করছে। বন্যার কারণে সবজি উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় এ দাম বৃদ্ধি বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এ বিষয়ে বেলাবো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জনাব মোঃ আব্দুল করিম বলেন, আমাদের ভোক্তা অধিকারের কর্মকর্তারা নিয়মিত মনিটরিং করতেছে। আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটরা নিয়মিত মাঠে কাজ করছে অচিরে দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
এ বিষয়ে জানতে সরকারি মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার ফোন দিলে রায়পুরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ ইকবাল হাসান ফোন কেটে দেন।
এই অবস্থায় চললে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা ইনকাম এর সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ গুলো পরিবার নিয়ে না খেয়ে মরতে হবে! অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের উচিৎ অতিদ্রুত বাজার মনিটরিং করে নিয়ন্ত্রণ করা। এমনটাই জানান, সুশীল সমাজের ব্যক্তিরা। এই সব ভয়াবহ সেন্টিকেটের কবল থেকে আমাদের মুক্তি মিলবে কবে, এমনটাই প্রশ্ন সাধারন মানুষের??