ঢাকা , রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

চেয়ারম্যান সেন্টু হত্যায় মানবাধিকার কমিশনের উদ্বেগ

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টুকে হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। কমিশন এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং মামলার অগ্রগতি জানতে চেয়েছে। আগামী ১২ নভেম্বরের মধ্যে মামলার অগ্রগতির প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

 

গত সোমবার (৭ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন জানিয়েছে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে ইউপি চেয়ারম্যান হত্যার খবর প্রকাশিত হয়েছে। চেয়ারম্যান নিজ কার্যালয়ে কর্মরত অবস্থায় হত্যার শিকার হলে মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।

 

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নঈম উদ্দিন সেন্টুকে ইউপি কার্যালয়ে একাধিক গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। ঘটনার সময় উপস্থিত ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য রুহুল আমিন এ হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন।

 

কমিশন জানায়, দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করে তারা নিশ্চিত হয়েছেন যে, মামলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে আসামিদের চিহ্নিত করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।

 

 

এখন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯-এর ১৭ ধারা অনুযায়ী কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপারকে মামলার আসামিদের গ্রেফতার ও তদন্তের সর্বশেষ অগ্রগতির তথ্য জানাতে নির্দেশ দিয়েছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

error: Content is protected !!

চেয়ারম্যান সেন্টু হত্যায় মানবাধিকার কমিশনের উদ্বেগ

আপডেট টাইম : ১২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অক্টোবর ২০২৪
মোঃ জিয়াউর রহমান, দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি :

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় ফিলিপনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নঈম উদ্দিন সেন্টুকে হত্যার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। কমিশন এই হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত এবং মামলার অগ্রগতি জানতে চেয়েছে। আগামী ১২ নভেম্বরের মধ্যে মামলার অগ্রগতির প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

 

গত সোমবার (৭ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কমিশন জানিয়েছে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে ইউপি চেয়ারম্যান হত্যার খবর প্রকাশিত হয়েছে। চেয়ারম্যান নিজ কার্যালয়ে কর্মরত অবস্থায় হত্যার শিকার হলে মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে, যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে পারে।

 

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ৩০ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নঈম উদ্দিন সেন্টুকে ইউপি কার্যালয়ে একাধিক গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। ঘটনার সময় উপস্থিত ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য রুহুল আমিন এ হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন।

 

কমিশন জানায়, দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করে তারা নিশ্চিত হয়েছেন যে, মামলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে আসামিদের চিহ্নিত করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।

 

 

এখন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯-এর ১৭ ধারা অনুযায়ী কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপারকে মামলার আসামিদের গ্রেফতার ও তদন্তের সর্বশেষ অগ্রগতির তথ্য জানাতে নির্দেশ দিয়েছে।


প্রিন্ট