ঢাকা , শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন Logo ফরিদপুরের ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী পুলিশ সদস্য নিহত Logo হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার Logo তানোরে খাদ্যবান্ধব কর্মসুচির ১৫ হাজার কেজি চাল আত্মসাৎ Logo ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে নড়াইলে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকদের মানববন্ধন Logo সদরপুরে দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত Logo তানোরে হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি প্রকাশ্যে, পুলিশ খুঁজে পাচ্ছেনা! Logo নড়াইলে উন্নত জাতের করলার মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত Logo বন্যায় ঘর হারাদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছে হুয়াওয়ে Logo অবৈধভাবে পলিথিন উৎপাদন, ভ্রাম্যমান অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করে ডেনমার্ক আওয়ামী লীগ। বাবু সুভাষ ঘোষের সভাপতিত্বে এবং মোহাম্মাদ শহীদের পরিচালনায় সভার শুরুতেই কোরআন মজিদ থেকে তেলাওয়াত, সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত, ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট সকল শহীদের স্বরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তারা ২০০৪ সালের তৎকালীন বিরোধী নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলা ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, এই গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মীকে হত্যা এবং হাজারও কর্মীদের আহত করা হয়। ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার পিছনে সরাসরি নির্দেশ দাতা ও গ্রেনেড হামলার সাথে জড়িত ছিল বিত্রনপির নেতা তারেক জিয়া। এই হামলায় রাষ্ট্র ক্ষমতাকে সরাসরি ব্যবহার করে ততকালীন ক্ষমতাশীল বিত্রনপি ও জামাত।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, মোস্তফা মজুমদার বাচ্চু, মোহাম্মদ আলী লিংকন মোল্লা, জাহিদুল ইসলাম কামরুল, খোকন মজুমদার,মাহবুবুর রহমান, সামি দাশ, জাহাংগীর আলম, মোছাদেকুর রহমান রাসেল, মনজুর আহমেদ লিমেন, শামীম খালাশী, রাকিবুল ইসলাম রকি ও তোফায়েল আহমেদ রাসেল প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন, নিজাম উদ্দিন, জাহিদ চৌধুরী বাবু, মাহাবুব আলম, নাঈম উদ্দিন খান, সাব্বির আহম্মেদ, রেজাউল করিম রাজু, জামিল আক্তার কামরুল, ইফতেখার সমরাট, জামাল আহমেদ, মনিরুজজামান মিলু, ইফতেখার আহম্মেদসহ অনেকে।

শোক সভায় বক্তারা আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হত্যা করে দলকে নিশ্চিহ্ন করাই ছিল ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার মূল লক্ষ্য।

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজনীতির ইতিহাসের রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত অধ্যায়। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পরে যেভাবে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করার অপচেষ্টা করা হয়েছিল, ২১ আগস্টেও একই উদ্দেশ্য ছিল খুনি চক্রের। ওইদিন আল্লাহর অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা প্রানে বেঁচে যান। সেদিন যা ঘটেছিল তা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে নৃশংস ও নিকৃষ্টতম অধ্যায়।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজবাড়ী কন্ঠের প্রকাশকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

error: Content is protected !!

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

আপডেট টাইম : ১১:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪
কমরেড খোন্দকার, ইউরোপ ব্যুরো প্রধান :

২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের স্বরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করে ডেনমার্ক আওয়ামী লীগ। বাবু সুভাষ ঘোষের সভাপতিত্বে এবং মোহাম্মাদ শহীদের পরিচালনায় সভার শুরুতেই কোরআন মজিদ থেকে তেলাওয়াত, সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত, ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট সকল শহীদের স্বরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

আলোচনা সভায় বক্তারা ২০০৪ সালের তৎকালীন বিরোধী নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলা ঘটনা উল্লেখ করে বলেন, এই গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মীকে হত্যা এবং হাজারও কর্মীদের আহত করা হয়। ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলার পিছনে সরাসরি নির্দেশ দাতা ও গ্রেনেড হামলার সাথে জড়িত ছিল বিত্রনপির নেতা তারেক জিয়া। এই হামলায় রাষ্ট্র ক্ষমতাকে সরাসরি ব্যবহার করে ততকালীন ক্ষমতাশীল বিত্রনপি ও জামাত।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, মোস্তফা মজুমদার বাচ্চু, মোহাম্মদ আলী লিংকন মোল্লা, জাহিদুল ইসলাম কামরুল, খোকন মজুমদার,মাহবুবুর রহমান, সামি দাশ, জাহাংগীর আলম, মোছাদেকুর রহমান রাসেল, মনজুর আহমেদ লিমেন, শামীম খালাশী, রাকিবুল ইসলাম রকি ও তোফায়েল আহমেদ রাসেল প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন, নিজাম উদ্দিন, জাহিদ চৌধুরী বাবু, মাহাবুব আলম, নাঈম উদ্দিন খান, সাব্বির আহম্মেদ, রেজাউল করিম রাজু, জামিল আক্তার কামরুল, ইফতেখার সমরাট, জামাল আহমেদ, মনিরুজজামান মিলু, ইফতেখার আহম্মেদসহ অনেকে।

শোক সভায় বক্তারা আরো বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের হত্যা করে দলকে নিশ্চিহ্ন করাই ছিল ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার মূল লক্ষ্য।

 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজনীতির ইতিহাসের রক্তাক্ত ও কলঙ্কিত অধ্যায়। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পরে যেভাবে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করার অপচেষ্টা করা হয়েছিল, ২১ আগস্টেও একই উদ্দেশ্য ছিল খুনি চক্রের। ওইদিন আল্লাহর অশেষ রহমতে শেখ হাসিনা প্রানে বেঁচে যান। সেদিন যা ঘটেছিল তা বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে নৃশংস ও নিকৃষ্টতম অধ্যায়।