ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo রাজশাহীতে আনসার ও ভিডিপি’র মতবিনিময় সভা Logo ফরিদপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ৬ দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo শ্যামনগরে নারীদের এবং স্থানীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে সংবেদনশীল কর্মশালা Logo কালুখালীতে বিএনপি’র প্রতিবাদ সমাবেশ Logo জুলাই গণঅভুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে বাগাতিপাড়ায় স্মরণ সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত Logo গোয়ালন্দে মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে ফুটবল প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত Logo ফরিদপুরে কমিউনিস্ট পার্টির সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সদরপুরের নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করলেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল Logo ইংরেজি শিক্ষার ১৫ বছর Logo ভাঙ্গায় প্রণোদণা কর্মসূচীর আওতায় প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে গম বীজ ও সার বিতরণ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

কাঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারীর নানা অভিযোগের তদন্ত

ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারী মো. হাচান মিয়ার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের সুত্রধরে সরেজমিনে তদন্ত করেছে ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর।
উল্লেখ হাচান এর দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও কৃষকদরে সাথে দুর্ব্যবহার নিয়ে দুই মাস ধরে অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হয়। সাংবাদের সুত্রধরে ১৮ আগস্ট দুপুর ১ টায় কাঠালিয়া কৃষি অফিসে তদন্ত করেন ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর। তদন্তের সময় স্থানীয় কৃষক ও সাংবাদিকরা লিখিত বক্তব্যদেন।
এসময় স্থানীয় এক কৃষক জানান, আমি ২০২৩ সালের প্রথম কৃষি অফিসের সহায়তা পাওয়ার জন্য কৃষি অফিসে এসে দেখি বড় স্যারেরা কেও অফিসে নেই, একজন মুরব্বী লোক বলেন পাষের রুমে একজন সহকারী আছে তার সাথে কথা বলেন, তখন তার কাছে প্রকপ্লের কথা বল্লে তিনি আমাকে বলেন প্রকল্প কি গাছে ধরে এখান থেকে চলে জান বলে তিনি অফিস থেকে বের হয়ে যায়, আমি অনেক সময় অপেক্ষা করে হতাশ হয়ে চলেযাই। পরে রেমাল বন্যার কয়েকদিন পরে আবার আমি অফিসে আসলে তিনি আমাকে দুর্ব্যবহার করে তারিয়ে দেয়। আমি বাইরে নেমে ওনার বিষয়ে একজন লোকের কাজে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওনার নাম হাচান ওনি কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারী।
এবিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহীতে আনসার ও ভিডিপি’র মতবিনিময় সভা

error: Content is protected !!

কাঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারীর নানা অভিযোগের তদন্ত

আপডেট টাইম : ০৪:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪
এম.এ আজিজ, কাঁঠালিয়া (ঝালকাঠি) প্রতিনিধি :
ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলা কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারী মো. হাচান মিয়ার দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের সুত্রধরে সরেজমিনে তদন্ত করেছে ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর।
উল্লেখ হাচান এর দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও কৃষকদরে সাথে দুর্ব্যবহার নিয়ে দুই মাস ধরে অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হয়। সাংবাদের সুত্রধরে ১৮ আগস্ট দুপুর ১ টায় কাঠালিয়া কৃষি অফিসে তদন্ত করেন ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর। তদন্তের সময় স্থানীয় কৃষক ও সাংবাদিকরা লিখিত বক্তব্যদেন।
এসময় স্থানীয় এক কৃষক জানান, আমি ২০২৩ সালের প্রথম কৃষি অফিসের সহায়তা পাওয়ার জন্য কৃষি অফিসে এসে দেখি বড় স্যারেরা কেও অফিসে নেই, একজন মুরব্বী লোক বলেন পাষের রুমে একজন সহকারী আছে তার সাথে কথা বলেন, তখন তার কাছে প্রকপ্লের কথা বল্লে তিনি আমাকে বলেন প্রকল্প কি গাছে ধরে এখান থেকে চলে জান বলে তিনি অফিস থেকে বের হয়ে যায়, আমি অনেক সময় অপেক্ষা করে হতাশ হয়ে চলেযাই। পরে রেমাল বন্যার কয়েকদিন পরে আবার আমি অফিসে আসলে তিনি আমাকে দুর্ব্যবহার করে তারিয়ে দেয়। আমি বাইরে নেমে ওনার বিষয়ে একজন লোকের কাজে জানতে চাইলে তিনি বলেন ওনার নাম হাচান ওনি কৃষি অফিসের উচ্চমান সহকারী।
এবিষয়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর অতিরিক্ত উপ পরিচারক মো. রিফাত সিকদার ও মো. রিয়াজউল্লাহ বাহাদুর।

প্রিন্ট