মহম্মদপুর উপজেলার চালিমিয়া গ্রামের আমজাদ মোল্যার ছেলে সাবু মোল্যা বৃহষ্পতিবার দিবাগত রাতে কামারখালি ইউনিয়নের দয়ারামপুর গ্রামের এক সেনা সদস্যের স্ত্রীর সাথে পরকিয়ার জেরে আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়ে সাধারন জনতার হাতে।
সেখানের সাধারন জনতা তাকে খুটির সাথে পিট মোড়া দিয়ে বেধে আটকে রেখে প্রথমে গনধোলাই দেন। পরে স্থানীয় কামারখালি ইউপি চেয়ারম্যানের নিকট হস্তান্তর করেন।
ঘটনাটি জানাজানি হলে চেয়ারম্যান তার পরিষদে দুইপক্ষের লোকজন নিয়ে সালিশি বৈঠকে লক্ষাধিক টাকা জরিমানার মাধ্যমে বিষয়টি রফাদফা করেন বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়।
সালিশে রফাদফার পর ওই ছেলেকে তার পরিবারের হাতে তুলে দেন কামারখালি ও বাবুখালির ইউপি চেয়ারম্যান। সালিশে উপস্থিত থাকা কয়েকজন টাকার লেনদেনর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে বাবুখালি ইউপি চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন বলেন, সালিশ হয়েছে এবং ছেলে পক্ষের থেকে স্থানীয় সাধারন লোকজনদের ৫০ হাজার টাকা দিয়ে বিষয়টি আপোষ করা হয়েছে। এসময় এরকম ঘটনা আর কখনো ঘটাবেনা বলে অঙ্গিকার করেন ছেলে ও তার পরিবার।
সালিশের বিষয়টি স্বিকার করেন কামারখালি ইউপি চেয়ারম্যান। তবে টাকা নেয়ার বিষয়ে তিনি কথা বলতে নারাজ।
প্রিন্ট