ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে কালো মাটি

সাভার আশুলিয়ার শিমুলিয়ায় বড় ঋষি পাড়ার হাওর অঞ্চলে রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে কালো মাটি। এর ফলে কালো মাটি বিক্রিও হচ্ছে ধুমছে। এ মাটি বিক্রি করে বাড়তি আয় করছে শত শত মানুষ।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় শিমুলিয়া বড় ঋষি পাড়া গ্রামের লোকজন কালো মাটি সংগ্রহ করছে।
কালো মাটি সংগ্রহকারীরা জানান,ফাল্গুন মাসের শেষ দিক থেকে চৈত্র মাসের মাঝা মাঝি সময় পর্যন্ত কালো মাটি সংগ্রহ করা হয়। বিল বা হাওর প্রথমে ১০ -১২ ফুট খুঁড়লেই বের হয়ে আসে কালো মাটি। এ মাটি সংগ্রহ করে প্রক্রিয়ার পর ৭-৮ দিন রৌদ্রে শ্তকালেই জ্বালানির উপযোগী হয় কালো মাটি।
সাভার উপজেলার আশুলিয়া শিমুলিয়া গ্রামের মেম বলেন, এ মৌসুমে একেকজন নারী-পুরুষ একশত থেকে  দুইশত মণ কালো মাটি সংগ্রহ করতে পারেন।
এ গ্রামের হিন্দু দিদি বলেন, বর্ষাকালে তীব্র জ্বালানি সংকটে পড়েন হাওর পাড়ের লোকজন। চারদিকে পানি থাকায় জ্বালানি সংগ্রহ করতে পারেন না। তাই শুস্ক মৌসুমে হাওর পাড়ের গৃহিণীরা সারা বছরের জ্বালানির জন্য বাড়িতে কালো মাটি সংগ্রহ করে রাখেন। এক বস্তা কালো মাটি বিক্রি হয় দুইশত বিষ টাকায়।
সাভার আশুলিয়ার শিমুলিয়ার বড় ঋষি পাড়ার গ্রামবাসীরা বলেন,বর্ষাকালে লাকড়ি গ্যাসের চিন্তা করতে হয় না এমনটাই বলে থাকেন গ্রামবাসীরা।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে হত্যাচেষ্টা মামলায় কুষ্টিয়ার সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

error: Content is protected !!

রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে কালো মাটি

আপডেট টাইম : ১২:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
টিপু সুলতান, বিশেষ প্রতিনিধি :
সাভার আশুলিয়ার শিমুলিয়ায় বড় ঋষি পাড়ার হাওর অঞ্চলে রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে কালো মাটি। এর ফলে কালো মাটি বিক্রিও হচ্ছে ধুমছে। এ মাটি বিক্রি করে বাড়তি আয় করছে শত শত মানুষ।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, সাভার উপজেলার আশুলিয়ায় শিমুলিয়া বড় ঋষি পাড়া গ্রামের লোকজন কালো মাটি সংগ্রহ করছে।
কালো মাটি সংগ্রহকারীরা জানান,ফাল্গুন মাসের শেষ দিক থেকে চৈত্র মাসের মাঝা মাঝি সময় পর্যন্ত কালো মাটি সংগ্রহ করা হয়। বিল বা হাওর প্রথমে ১০ -১২ ফুট খুঁড়লেই বের হয়ে আসে কালো মাটি। এ মাটি সংগ্রহ করে প্রক্রিয়ার পর ৭-৮ দিন রৌদ্রে শ্তকালেই জ্বালানির উপযোগী হয় কালো মাটি।
সাভার উপজেলার আশুলিয়া শিমুলিয়া গ্রামের মেম বলেন, এ মৌসুমে একেকজন নারী-পুরুষ একশত থেকে  দুইশত মণ কালো মাটি সংগ্রহ করতে পারেন।
এ গ্রামের হিন্দু দিদি বলেন, বর্ষাকালে তীব্র জ্বালানি সংকটে পড়েন হাওর পাড়ের লোকজন। চারদিকে পানি থাকায় জ্বালানি সংগ্রহ করতে পারেন না। তাই শুস্ক মৌসুমে হাওর পাড়ের গৃহিণীরা সারা বছরের জ্বালানির জন্য বাড়িতে কালো মাটি সংগ্রহ করে রাখেন। এক বস্তা কালো মাটি বিক্রি হয় দুইশত বিষ টাকায়।
সাভার আশুলিয়ার শিমুলিয়ার বড় ঋষি পাড়ার গ্রামবাসীরা বলেন,বর্ষাকালে লাকড়ি গ্যাসের চিন্তা করতে হয় না এমনটাই বলে থাকেন গ্রামবাসীরা।

প্রিন্ট