ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা গ্রহীতা রোগীরা পাচ্ছে হেলথ কার্ড

স্বাস্থ্যসেবা সহজতর করতে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে স্বাস্থ্য কার্ড কার্যক্রম। জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো এই কার্ডে থাকবে নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য। প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর ও মানিকগঞ্জের সিংগাইল এবং পঙ্গু হাসপাতালে পরীক্ষামূলকভাবে এই কার্যক্রম চলবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য সংরক্ষিত থাকবে এই কার্ডে।

এ ছাড়া ঘরে বসেই রোগীরা হাসপাতালে এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কার্ডের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশনের আওতায় আনা। শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের মাধ্যমে সব প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয়ভাবে সংযুক্ত করা।

উপজেলার প্রত্যেক নাগরিকের থাকবে নিজস্ব হেলথ আইডির নম্বর। এর মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে রোগ নির্ণয় করা,চিকিৎসাসেবার গুণগত মান বৃদ্ধি, নাগরিকদের অর্থ ও সময় সাশ্রয়, চিকিৎসাব্যবস্থা আরো সুশৃঙ্খল, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে।

মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ রায়হান ইসলাম শোভন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের ৪৯২ টি উপজেলার মধ্যে সর্বপ্রথম ২ টি উপজেলায় হেলথ কার্ড কার্যক্রম শুরু হয়েছে তার মধ্যে মুকসুদপুর উপজেলা একটি। সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে রোগীদের স্বাস্থ্য কার্ড প্রদান কার্যক্রম চলছে।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা গ্রহীতা রোগীরা পাচ্ছে হেলথ কার্ড

আপডেট টাইম : ০৫:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৩

স্বাস্থ্যসেবা সহজতর করতে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলায় অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে স্বাস্থ্য কার্ড কার্যক্রম। জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা ব্যক্তিগত তথ্যের মতো এই কার্ডে থাকবে নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য। প্রথম ধাপে গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর ও মানিকগঞ্জের সিংগাইল এবং পঙ্গু হাসপাতালে পরীক্ষামূলকভাবে এই কার্যক্রম চলবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবার সব তথ্য সংরক্ষিত থাকবে এই কার্ডে।

এ ছাড়া ঘরে বসেই রোগীরা হাসপাতালে এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই কার্ডের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানকে অটোমেশনের আওতায় আনা। শেয়ারড হেলথ রেকর্ডের মাধ্যমে সব প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয়ভাবে সংযুক্ত করা।

উপজেলার প্রত্যেক নাগরিকের থাকবে নিজস্ব হেলথ আইডির নম্বর। এর মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে রোগ নির্ণয় করা,চিকিৎসাসেবার গুণগত মান বৃদ্ধি, নাগরিকদের অর্থ ও সময় সাশ্রয়, চিকিৎসাব্যবস্থা আরো সুশৃঙ্খল, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত হবে।

মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ রায়হান ইসলাম শোভন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশের ৪৯২ টি উপজেলার মধ্যে সর্বপ্রথম ২ টি উপজেলায় হেলথ কার্ড কার্যক্রম শুরু হয়েছে তার মধ্যে মুকসুদপুর উপজেলা একটি। সরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে রোগীদের স্বাস্থ্য কার্ড প্রদান কার্যক্রম চলছে।