ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

পাংশায় স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রী’র মামলাঃ তদন্তে সমাজ সেবা কর্মকর্তা

রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার মাছপাড়া ইউপির গাঁড়াল গ্রামের আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে রাজবাড়ীর বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন। মিসপি নং ২৭৮/২৩, তাং ২১/০৮/২০২৩। ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী আইন ২০০৩) এর ১১ (গ)/৩০ ধারা। মামলাটি পাংশা উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম তদন্ত করছেন।

জানা যায়, গাঁড়াল গ্রামের রমজান খানের কন্যা সাবিনা ইয়ামিনের সাথে একই গ্রামের মসলেম উদ্দিনের পুত্র আলমগীর হোসেনের ২০২০ সালের ১৭মে ইসলামী শরীয়ত মতে রেজিস্ট্রিকৃত কাবিন মূলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ সম্পন্ন হয়।

বিয়ের পর থেকে যৌতুকের টাকার কারণে তাদের পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি হয়। এমনকি শারীরিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয় সাবিনা ইয়ামিন। গত ৩০জুলাই সকাল ৯টার দিকে মারপিটের ঘটনায় আহত হলে সাবিনা ইয়াসমিন খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৫০ শয্যা হাসপাতালের জরুরী বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণ করে।

 

এ ঘটনায় স্বামী আলমগীর হোসেনসহ তার বোন শাবানা খাতুন ও ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন মোট ৩জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করে সাবিনা ইয়াসমিন।
বুধবার (২২ নভেম্বর) তদন্ত প্রতিবেদনের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে পাংশা উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। খুব শিঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

পাংশায় স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রী’র মামলাঃ তদন্তে সমাজ সেবা কর্মকর্তা

আপডেট টাইম : ০১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩

রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার মাছপাড়া ইউপির গাঁড়াল গ্রামের আলমগীর হোসেনের বিরুদ্ধে রাজবাড়ীর বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল আদালতে মামলা দায়ের করেছেন তার স্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন। মিসপি নং ২৭৮/২৩, তাং ২১/০৮/২০২৩। ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী আইন ২০০৩) এর ১১ (গ)/৩০ ধারা। মামলাটি পাংশা উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম তদন্ত করছেন।

জানা যায়, গাঁড়াল গ্রামের রমজান খানের কন্যা সাবিনা ইয়ামিনের সাথে একই গ্রামের মসলেম উদ্দিনের পুত্র আলমগীর হোসেনের ২০২০ সালের ১৭মে ইসলামী শরীয়ত মতে রেজিস্ট্রিকৃত কাবিন মূলে আনুষ্ঠানিকভাবে বিবাহ সম্পন্ন হয়।

বিয়ের পর থেকে যৌতুকের টাকার কারণে তাদের পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি হয়। এমনকি শারীরিকভাবে নির্যাতনের শিকার হয় সাবিনা ইয়ামিন। গত ৩০জুলাই সকাল ৯টার দিকে মারপিটের ঘটনায় আহত হলে সাবিনা ইয়াসমিন খোকসা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৫০ শয্যা হাসপাতালের জরুরী বিভাগে চিকিৎসা গ্রহণ করে।

 

এ ঘটনায় স্বামী আলমগীর হোসেনসহ তার বোন শাবানা খাতুন ও ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন মোট ৩জনের বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করে সাবিনা ইয়াসমিন।
বুধবার (২২ নভেম্বর) তদন্ত প্রতিবেদনের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে চাইলে পাংশা উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। খুব শিঘ্রই তদন্ত প্রতিবেদন বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।