ঢাকা , শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বর্তমান সরকার ব্যর্থ হলে ছাত্র জনতার বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যাবেঃ -মাহবুবুল হাসান ভূঁইয়া পিংকু Logo লালপুরে বিএনপির মতবিনিময় ও কর্মীসভা অনুষ্ঠিত Logo ফরিদপুরে ৭ই ডিসেম্বর কর্মশালা সফল করার লক্ষ্যে ফরিদপুর বিভাগীয় বিএনপির প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত Logo তানোরে সার পচার, বিতরণে অনিয়ম, হট্টগোল ও মারপিট Logo ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় কওমী মাদরাসা ঐক্য পরিষদের পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত Logo বাংলাদেশের নৃত্য দল ভারতে সাংস্কৃতিক উৎসবে অংশগ্রহণ করে Logo সুন্দরবন প্রেসক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন Logo বাগাতিপাড়ায় স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে স্বামীর আত্মহত্যা ! Logo কালুখালীতে জামায়াতের কর্মী সমাবেশ Logo বাগাতিপাড়ায় জাটকা মাছ জব্দ করে দন্ড
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে ডুবোযান নিখোঁজ

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পর্যটকদের সমুদ্রের তলদেশে নিয়ে যাওয়ার কাজে ব্যবহৃত একটি ডুবোযান আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়েছে। সোমবারের এই ঘটনার পর ওই ডুবোযানের সন্ধানে তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বোস্টন কোস্টগার্ড বলেছে, ডুবোযানটির খোঁজে অভিযান চলছে। তবে নিখোঁজ হওয়ার সময় ডুবোযানটিতে কতজন পর্যটক ছিলেন, তা পরিষ্কার নয়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য প্রায়ই অর্থের বিনিময়ে কিছু ছোট ছোট ডুবোযান পর্যটক ও বিশেষজ্ঞদের আটলান্টিকের তলদেশে নিয়ে যায়।

ধ্বংসস্তূপের কাছে যাওয়ার জন্য কয়েক দিনের ভ্রমণে হাজার হাজার ডলার ব্যয় হয়। টাইটানিক দর্শনের এক অভিযান— সমুদ্র তলে অবতরণ এবং আরোহণে প্রায় আট ঘণ্টা সময়ের প্রয়োজন হয়।

বিশ্বের বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ আটলান্টিকের তলদেশে ৩ হাজার ৮০০ মিটার (সাড়ে ১২ হাজার ফুট) নিচে আটকে আছে। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে জাহাজের ধ্বংসাবশেষের অবস্থান রয়েছে।

১৯১২ সালে তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী এই জাহাজ সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্রথম সমুদ্রযাত্রায় বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। জাহাজটিতে ২ হাজার ২০০ জন যাত্রী ও ক্রু ছিলেন। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তাদের মধ্যে এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মারা যান।

১৯৮৫ সালে ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে টাইটানিক নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে। প্রায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে আটলান্টিকের তলদেশে ভ্রমণে যান।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

বর্তমান সরকার ব্যর্থ হলে ছাত্র জনতার বিপ্লব ব্যর্থ হয়ে যাবেঃ -মাহবুবুল হাসান ভূঁইয়া পিংকু

error: Content is protected !!

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে ডুবোযান নিখোঁজ

আপডেট টাইম : ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা ডেস্ক :

টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পর্যটকদের সমুদ্রের তলদেশে নিয়ে যাওয়ার কাজে ব্যবহৃত একটি ডুবোযান আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়েছে। সোমবারের এই ঘটনার পর ওই ডুবোযানের সন্ধানে তল্লাশি ও উদ্ধার অভিযান শুরু হয়েছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে বোস্টন কোস্টগার্ড বলেছে, ডুবোযানটির খোঁজে অভিযান চলছে। তবে নিখোঁজ হওয়ার সময় ডুবোযানটিতে কতজন পর্যটক ছিলেন, তা পরিষ্কার নয়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য প্রায়ই অর্থের বিনিময়ে কিছু ছোট ছোট ডুবোযান পর্যটক ও বিশেষজ্ঞদের আটলান্টিকের তলদেশে নিয়ে যায়।

ধ্বংসস্তূপের কাছে যাওয়ার জন্য কয়েক দিনের ভ্রমণে হাজার হাজার ডলার ব্যয় হয়। টাইটানিক দর্শনের এক অভিযান— সমুদ্র তলে অবতরণ এবং আরোহণে প্রায় আট ঘণ্টা সময়ের প্রয়োজন হয়।

বিশ্বের বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ আটলান্টিকের তলদেশে ৩ হাজার ৮০০ মিটার (সাড়ে ১২ হাজার ফুট) নিচে আটকে আছে। কানাডার নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে জাহাজের ধ্বংসাবশেষের অবস্থান রয়েছে।

১৯১২ সালে তৎকালীন বিশ্বের বৃহত্তম যাত্রীবাহী এই জাহাজ সাউদাম্পটন থেকে নিউইয়র্কের উদ্দেশ্যে প্রথম সমুদ্রযাত্রায় বিশাল বরফখণ্ডের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ডুবে যায়। জাহাজটিতে ২ হাজার ২০০ জন যাত্রী ও ক্রু ছিলেন। ভয়াবহ দুর্ঘটনায় তাদের মধ্যে এক হাজার ৫০০ জনেরও বেশি মারা যান।

১৯৮৫ সালে ধ্বংসাবশেষের সন্ধান পাওয়ার পর থেকে টাইটানিক নিয়ে ব্যাপক গবেষণা চলছে। প্রায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বিখ্যাত এই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখতে আটলান্টিকের তলদেশে ভ্রমণে যান।


প্রিন্ট