ঢাকা , শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

বাংলাদেশ থেকে আরো ফ্লাইট চায় আমিরাতের চার বিমান সংস্থা

বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) মধ্যে বিদ্যমান বিমান চলাচল চুক্তির আওতায় যোগাযোগ বৃদ্ধি, চুক্তিটি আরো যুগোপযোগী করা এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

গতকাল বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদর দপ্তরে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ফ্লাইট চলাচলের বিষয়ে দুই দিনের আলোচনায় এসব বিষয় উঠে এসেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় দেশে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি চায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের চারটি এয়ারলাইনস।

সম্মতি পেলে সংস্থাগুলো বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করতে পারবে। চারটি এয়ারলাইনস হলো এমিরেটস, ইতিহাদ, ফ্লাই দুবাই ও এয়ার অ্যারাবিয়া। তৃতীয় দেশে ফ্লাইট পরিচালনাকে এভিয়েশন খাতের পরিভাষায় ‘ফিফথ ফ্রিডম’ বলা হয়।

প্রথম দিনের আলোচনায় ইউএইর পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালক সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি। বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

বাংলাদেশ থেকে আরো ফ্লাইট চায় আমিরাতের চার বিমান সংস্থা

আপডেট টাইম : ০৫:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ মে ২০২৩
বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) মধ্যে বিদ্যমান বিমান চলাচল চুক্তির আওতায় যোগাযোগ বৃদ্ধি, চুক্তিটি আরো যুগোপযোগী করা এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।

গতকাল বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদর দপ্তরে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ফ্লাইট চলাচলের বিষয়ে দুই দিনের আলোচনায় এসব বিষয় উঠে এসেছে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে তৃতীয় দেশে ফ্লাইট পরিচালনার অনুমতি চায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের চারটি এয়ারলাইনস।

সম্মতি পেলে সংস্থাগুলো বাংলাদেশ থেকে অন্য দেশে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করতে পারবে। চারটি এয়ারলাইনস হলো এমিরেটস, ইতিহাদ, ফ্লাই দুবাই ও এয়ার অ্যারাবিয়া। তৃতীয় দেশে ফ্লাইট পরিচালনাকে এভিয়েশন খাতের পরিভাষায় ‘ফিফথ ফ্রিডম’ বলা হয়।

প্রথম দিনের আলোচনায় ইউএইর পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির সিভিল এভিয়েশন অথরিটির মহাপরিচালক সাইফ মোহম্মেদ আল সুওয়াইদি। বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান।