কাজের সুবাদে দীর্ঘদিন থেকে ফুফু ভাতিজা গার্মেন্টসে কাজ করতো ঢাকায়। সেই সুবাদে দুজনের মধ্যে গড়ে উঠে অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক। অবশেষে আপন ফুফু ভাতিজার মধ্যে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারীতে আপন ফুফু ভাতিজার মধ্যে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। এই নেক্কার জনক ঘটনাটি ঘটেছে (১লা মে) সোমবার উপজেলার তিলাই ইউনিয়নে পশ্চিম ছাট গোপালপুর গ্রামের গুচ্ছু গ্রাম এলাকায়। তারা ঐ এলাকার আবাসন প্রকল্প ঘরেরে বাসিন্দা আঃ জলিল ও চায়না বেগম দম্পতির মেয়ে জবেদা খাতুন জনী (২২)। ছাট গোপালপুড় পাগলার হাট এলাকার মাইদুল ইসলামের ছেলে শুভ (২০)। দুজনে সম্পর্কে আপন ফুফু ভাতিজা।
স্থানীয় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গ্রাম পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, ঐ দিন দুজনে অনৈতিক কাজ করার সময় স্থানীয় গ্রামবাসী তাদেরকে আটক করে তিলাই ইউনিয়ন পরিষদে সর্পদ করে। দুপুরে সালিশী বৈঠকে পরিষদে তারা দুজনে বিবাহ করবে বলে দাবি জানায়। চেয়ারম্যান তাদেরকে বিবাহ দেয়।
চায়না বেগম জানায় জনী আমার মেয়ে এবং শুভ আমার নাতী। ওরা দুজন দুজনকে পছন্দ করছে। চেয়ারম্যান পরিষদে বিয়ে দিয়ে দিছে।
সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য বারেক আলী বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিলাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামানের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে গনমাধ্যম কর্মীদেরকে বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
প্রিন্ট