ঢাকা , বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

লাখো মোমবাতি জ্বালিয়ে ভাষা শহীদদের স্মরণ করলো নড়াইলবাসী 

“অন্ধকার মুক্ত কুরুক একুশের আলো” এই শ্লোগান নিয়ে নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের কুড়িরডোপ মাঠে অনুষ্ঠিত হলো লাখো মোমবাতি প্রজ্জ্বলন।
১৯৯৯ সাল থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজনের আয়োজক একুশ উদযাপন পর্ষদ। বিশাল এলাকা জুড়ে নানা আল্পনায় সারি সারি মোমবাতি সাজানো। কোথাও শহীদ মিনার,কোথাও জাতীয় স্মৃতিসৌধ আবার কোথাও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত নানা অবকাঠামোর আদলে তৈরি। ২১ ফেব্রুয়ারি রোববার সূর্য ডোবার সাথে সাথে জ্বলে ওঠে এক লাখ মোমবাতি। মোমের আলোয় লাখো মানুষ স্মরণ করে ভাষাশহীদদের।
প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারীতে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দর্শনার্থীরা ও খুশী-ভক্সপপ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় কলেজ মাঠে মোমবাতি জ্বালিয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক মুন্সি হাফিজুর রহমান,জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান,অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো.রবিউল ইসলাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো.সোহরাব হোসেন বিশ্বাস,পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন পিপিএম (বার),জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবাস বোস,পৌর মেয়র আনজুমান আরা,একুশ উদযাপন পর্ষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট নাট্যকার কচি খন্দকার।
ভক্সপপ – কচি খন্দকার মোমবাতি প্রজ্জলনের সঙ্গে সঙ্গে মাঠের এক কোণায় স্থাপিত মঞ্চে অমর একুশের গান দিয়ে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান চলে মোমবাতি জ্বলার সময়কাল পর্যন্ত।
মুজিব বর্ষে এবারের অনুষ্ঠান উৎসর্গ করা হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ভাষাশহীদদের নামে।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

error: Content is protected !!

লাখো মোমবাতি জ্বালিয়ে ভাষা শহীদদের স্মরণ করলো নড়াইলবাসী 

আপডেট টাইম : ১১:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১
খন্দকার সাইফুল্লা আল মাহমুদ, নড়াইল প্রতিনিধিঃ :
“অন্ধকার মুক্ত কুরুক একুশের আলো” এই শ্লোগান নিয়ে নড়াইল সরকারি ভিক্টোরিয়া কলেজের কুড়িরডোপ মাঠে অনুষ্ঠিত হলো লাখো মোমবাতি প্রজ্জ্বলন।
১৯৯৯ সাল থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজনের আয়োজক একুশ উদযাপন পর্ষদ। বিশাল এলাকা জুড়ে নানা আল্পনায় সারি সারি মোমবাতি সাজানো। কোথাও শহীদ মিনার,কোথাও জাতীয় স্মৃতিসৌধ আবার কোথাও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত নানা অবকাঠামোর আদলে তৈরি। ২১ ফেব্রুয়ারি রোববার সূর্য ডোবার সাথে সাথে জ্বলে ওঠে এক লাখ মোমবাতি। মোমের আলোয় লাখো মানুষ স্মরণ করে ভাষাশহীদদের।
প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারীতে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা দর্শনার্থীরা ও খুশী-ভক্সপপ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় কলেজ মাঠে মোমবাতি জ্বালিয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক মুন্সি হাফিজুর রহমান,জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান,অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো.রবিউল ইসলাম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো.সোহরাব হোসেন বিশ্বাস,পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দীন পিপিএম (বার),জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবাস বোস,পৌর মেয়র আনজুমান আরা,একুশ উদযাপন পর্ষদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট নাট্যকার কচি খন্দকার।
ভক্সপপ – কচি খন্দকার মোমবাতি প্রজ্জলনের সঙ্গে সঙ্গে মাঠের এক কোণায় স্থাপিত মঞ্চে অমর একুশের গান দিয়ে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠান চলে মোমবাতি জ্বলার সময়কাল পর্যন্ত।
মুজিব বর্ষে এবারের অনুষ্ঠান উৎসর্গ করা হয় হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ভাষাশহীদদের নামে।

প্রিন্ট