অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি নীতিগত প্রণোদনার সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগ করার জন্য জাপানের তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, বাণিজ্য, ব্যবসা, বিনিয়োগ এবং দক্ষ মানবসম্পদের পরিপ্রেক্ষিতে জাপান বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় দেশ। তিনি বলেন, জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাস বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু ও সম্প্রসারণের জন্য জাপানি বিনিয়োগকারীদের সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দেবে।
বিএইচটিপিএ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার আজিজুল ইসলাম ‘হাইটেক পার্কে বিনিয়োগের সুযোগ’ শীর্ষক মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে জাপানি বিনিয়োগকারী কোম্পানি বিজেআইটি ইন্টারন্যাশনালের সিইও মাসাকি হোরিকাওয়া বাংলাদেশে ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
জেট্রো ঢাকার কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ ইউজি আন্দো ‘বাংলাদেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ’ বিষয়ে একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন এবং এতে উল্লেখ করেন, জাপানি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশকে ব্যবসার জন্য একটি প্রতিশ্রুতিশীল দেশ বলে মনে করে। সর্বশেষ জেট্রো জরিপ অনুসারে, ৭১.৬ শতাংশ জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে চায়।
জাপানে বাংলাদেশ দূতাবাসের মিনিস্টার (বাণিজ্য) ড. আরিফুল হক জাপানি বিনিয়োগকারীদের কাছে দূতাবাসের সহায়তা পরিষেবাগুলো ব্যাখ্যা করেন। ইউএনআইডিও আইটিপিও টোকিওর ইকুই তোশিনাগা অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।