ঢাকা , শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার Logo নাগরপুরের দুই সাংবাদিক বিএমএসএস এর কেন্দ্রীয় দায়িত্বে Logo কুমারখালীর সেই ৩ হাজার গাছ কাটার সিদ্ধান্ত স্থগিত করলো বন বিভাগ Logo খোকসায় উপজেলা ক্যাম্পাসে বন বিভাগের গেট ভেঙ্গে চাপা পড়ে শিশুর মৃত্যু Logo দৌলতপুরে ৭৫ বোতল ফেনসিডিলসহ ডিবি পুলিশের হাতে আটক ২ Logo সোনামসজিদ স্থলবন্দরে হিট স্ট্রোকে ট্রাফিক পরিদর্শকের মৃত্যু Logo দৌলতপুরে নারী চিকিৎসককে হয়রানি করে কারাগারে যুবক Logo নাটোরের বাগাতিপাড়া বাউয়েট এর নতুন রেজিস্ট্রার শেখ সানি মোহাম্মদ তালহা Logo বঙ্গোপসাগরে ১২ নাবিক নিয়ে কার্গো জাহাজডুবি Logo দ্বীপ হাতিয়ায় সৈকতে ভেসে এসেছে বিরল প্রজাতির ‘ইয়েলো-বেলিড সি স্নেক’
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

বিদ্যুতের খুঁটিতে আটকা পৌরসভার ১২৯ কোটি টাকার প্রকল্প!

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট টাইম : ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১
  • ২২৮ বার পঠিত

নির্মাণের ১৪ বছর পর চালু হলো দেশের একমাত্র সরকারি শিশু হাসপাতাল।

বিদ্যুৎ বিভাগের খুঁটির কারণে কক্সবাজার পৌরসভার ১২৯ কোটি টাকার ড্রেন সংস্কার প্রকল্পের কাজ আটকা পড়েছে। ইতোমধ্যে ড্রেন সংস্কারের কাজ ৭০ ভাগ শেষ হয়েছে। তবে রাস্তা সংস্কার কাজ এখনও শুরু হয়নি। বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সমঝোতার মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়ে প্রকল্পের কাজ সহসা আলোর পথ দেখবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, কক্সবাজার পৌরসভার ড্রেন সংস্কার প্রকল্পের জন্য ১২৯ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয় বিশ্বব্যাংক। এ প্রকল্পের কক্সবাজার পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে ৮টি প্যাকেজের মাধ্যমে ড্রেন ও রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হয়। পৌর প্রশাসন ও পরিষেবা প্রকল্প (এমজিএসপি) আওতায় প্রকল্পের কাজ করছে ৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কক্সবাজার পৌর শহরের শহীদ স্মরণী, বিমানবন্দর সড়ক, মহাজেরপাড়া, বাহারছড়া গোলসত্ত্বর, বাদশাঘোনা, গোলদীঘিরপাড়া, জেলেপার্ক, কলাতলীসহ বিভিন্ন এলাকার ড্রেন ও রাস্তা সংস্কার কাজ শুরু করে পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, প্রকল্পের কাজ করার মাঝপথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিভাগের অন্তত আড়াই শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি। বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের মধ্যে খুঁটি অপসারণ করার অর্থ নিয়ে রশি টানাটানির কারণে প্রকল্পের কাজ থমকে গেছে। ফলে কিছু এলাকায় ড্রেনের কাজ সম্পন্ন হলেও আবার কিছু এলাকায় কোনও কাজ শেষ না হওয়ায় নালা নর্দমার ময়লা ও কাদা পানি রাস্তায় এসে একাকার হয়ে পড়েছে। এতে করে পথচারী, পৌরবাসী ও কক্সবাজার সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকরা পড়েছে নানা দুর্ভোগে। কক্সবাজার শহরের প্রেসক্লাব মোড়, মহাজেরপাড়া, বাহারছড়া ও কলাতলী এলাকার অলিগতিতে রাস্তায় উঠে এসেছে এসব নোংরা পানি। পানি সরানোর কোনও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় কক্সবাজার প্রেস ক্লাবে ঢুকে পড়েছে নোংরা পানি। তবে বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের সমঝোতা বৈঠকের মাধ্যমে আগামী এক মাসের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণের মাধ্যমে ড্রেন সংস্কার কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

উক্ত প্রকল্পে নিয়োজিত সংস্কার কাজের ৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের একটি হচ্ছে ‘এসএস ইন্টারন্যাশনাল’। উক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ার মোফাশ্বের হোসেন জানান, ‘আমাদের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অল্পের জন্য সংস্কার কাজ আটকে থাকায় নির্ধারিত সময়েও প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।’

কক্সবাজার পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী টিটন দাশ জানান, ‘বিশ্বব্যাংকের ১২৯ কোটি টাকার অর্থায়নে কক্সবাজার পৌরসভার অধীনে ৮টি প্যাকেজের মাধ্যমে ড্রেন ও রাস্তা সংস্কার যথা নিয়মে শুরু করি। বর্তমানে উক্ত প্রকল্পের ড্রেনের শতকরা ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে ৩০ শতাংশ কাজ। আর এই ৩০ শতাংশ কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগের আড়াই শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি। এসব বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণে বিদ্যুৎ বিভাগ বেশি অর্থ দাবি করায় সংস্কার কাজ আটকে আছে।’

টিটন দাশ বলেন, ‘এমনিতে বিদ্যুৎ বিভাগে জনস্বার্থে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোনও খুঁটি সরানোর জন্য ৫/৮ হাজার টাকা চার্জ নেয়। কিন্তু, প্রকল্পের খুঁটি সরানোর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ কয়েক গুন টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ চাচ্ছে। এটি প্রকল্পের বাজেটের চেয়ে অস্বাভাবিক। আমরা বিদ্যুৎ বিভাগকে অনুরোধ করেছি আমাদের প্রকল্পের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করতে। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। তা নাহলে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করে বুঝিয়ে দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।’

 

কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিতরণ ও উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল কাদের গনি বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পৌরসভার ওই প্রকল্পের মাধ্যমে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ করতে হবে। উক্ত প্রকল্পের ইঞ্জিনিয়ারের যদি আমাদের সহযোগিতা চাই, তবে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এছাড়াও পৌর কর্তৃপক্ষ যথাযত অর্থ বরাদ্দ দিলে তা আমাদের মাধ্যমে করা সম্ভব। যদি আমরা টেন্ডারের মাধ্যমে করি তাহলে ঢাকা থেকে মালামাল নিয়ে আসা সহ নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ দেরি হতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কক্সবাজার পৌরসভার এমজিএসপি প্রকল্পে যেসব বিদ্যুতের খুঁটি পড়েছে তা অপসারণের খরচ যথাযত নয়। এছাড়াও উক্ত প্রকল্পে কতটি খুঁটি পড়েছে আমাদের বোধগম্য নয়। আগামী সপ্তাহে একজন সার্ভেয়ারের মাধ্যমে জরিপ করে প্রকৃত তথ্য জানতে পারব। তবে আনুমানিক ২/৩শত খুঁটি হতে পারে। সম্প্রতি কক্সবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানসহ পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আমাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।’

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

বাওড়ে গোসলে নেমে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

error: Content is protected !!

বিদ্যুতের খুঁটিতে আটকা পৌরসভার ১২৯ কোটি টাকার প্রকল্প!

আপডেট টাইম : ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১

বিদ্যুৎ বিভাগের খুঁটির কারণে কক্সবাজার পৌরসভার ১২৯ কোটি টাকার ড্রেন সংস্কার প্রকল্পের কাজ আটকা পড়েছে। ইতোমধ্যে ড্রেন সংস্কারের কাজ ৭০ ভাগ শেষ হয়েছে। তবে রাস্তা সংস্কার কাজ এখনও শুরু হয়নি। বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সমঝোতার মাধ্যমে খুব দ্রুত সময়ে প্রকল্পের কাজ সহসা আলোর পথ দেখবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, কক্সবাজার পৌরসভার ড্রেন সংস্কার প্রকল্পের জন্য ১২৯ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয় বিশ্বব্যাংক। এ প্রকল্পের কক্সবাজার পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে ৮টি প্যাকেজের মাধ্যমে ড্রেন ও রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হয়। পৌর প্রশাসন ও পরিষেবা প্রকল্প (এমজিএসপি) আওতায় প্রকল্পের কাজ করছে ৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কক্সবাজার পৌর শহরের শহীদ স্মরণী, বিমানবন্দর সড়ক, মহাজেরপাড়া, বাহারছড়া গোলসত্ত্বর, বাদশাঘোনা, গোলদীঘিরপাড়া, জেলেপার্ক, কলাতলীসহ বিভিন্ন এলাকার ড্রেন ও রাস্তা সংস্কার কাজ শুরু করে পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, প্রকল্পের কাজ করার মাঝপথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিভাগের অন্তত আড়াই শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি। বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের মধ্যে খুঁটি অপসারণ করার অর্থ নিয়ে রশি টানাটানির কারণে প্রকল্পের কাজ থমকে গেছে। ফলে কিছু এলাকায় ড্রেনের কাজ সম্পন্ন হলেও আবার কিছু এলাকায় কোনও কাজ শেষ না হওয়ায় নালা নর্দমার ময়লা ও কাদা পানি রাস্তায় এসে একাকার হয়ে পড়েছে। এতে করে পথচারী, পৌরবাসী ও কক্সবাজার সৈকতে বেড়াতে আসা পর্যটকরা পড়েছে নানা দুর্ভোগে। কক্সবাজার শহরের প্রেসক্লাব মোড়, মহাজেরপাড়া, বাহারছড়া ও কলাতলী এলাকার অলিগতিতে রাস্তায় উঠে এসেছে এসব নোংরা পানি। পানি সরানোর কোনও বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় কক্সবাজার প্রেস ক্লাবে ঢুকে পড়েছে নোংরা পানি। তবে বিদ্যুৎ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের সমঝোতা বৈঠকের মাধ্যমে আগামী এক মাসের মধ্যে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণের মাধ্যমে ড্রেন সংস্কার কাজ শেষ হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

উক্ত প্রকল্পে নিয়োজিত সংস্কার কাজের ৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের একটি হচ্ছে ‘এসএস ইন্টারন্যাশনাল’। উক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ার মোফাশ্বের হোসেন জানান, ‘আমাদের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। তবে বিদ্যুতের খুঁটি থাকায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অল্পের জন্য সংস্কার কাজ আটকে থাকায় নির্ধারিত সময়েও প্রকল্পের কাজ শেষ না হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।’

কক্সবাজার পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী টিটন দাশ জানান, ‘বিশ্বব্যাংকের ১২৯ কোটি টাকার অর্থায়নে কক্সবাজার পৌরসভার অধীনে ৮টি প্যাকেজের মাধ্যমে ড্রেন ও রাস্তা সংস্কার যথা নিয়মে শুরু করি। বর্তমানে উক্ত প্রকল্পের ড্রেনের শতকরা ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি রয়েছে ৩০ শতাংশ কাজ। আর এই ৩০ শতাংশ কাজে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগের আড়াই শতাধিক বিদ্যুতের খুঁটি। এসব বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণে বিদ্যুৎ বিভাগ বেশি অর্থ দাবি করায় সংস্কার কাজ আটকে আছে।’

টিটন দাশ বলেন, ‘এমনিতে বিদ্যুৎ বিভাগে জনস্বার্থে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে কোনও খুঁটি সরানোর জন্য ৫/৮ হাজার টাকা চার্জ নেয়। কিন্তু, প্রকল্পের খুঁটি সরানোর জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ কয়েক গুন টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ চাচ্ছে। এটি প্রকল্পের বাজেটের চেয়ে অস্বাভাবিক। আমরা বিদ্যুৎ বিভাগকে অনুরোধ করেছি আমাদের প্রকল্পের সীমাবদ্ধতার মধ্যে যতটুকু সম্ভব সহযোগিতা করতে। তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন। তা নাহলে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ করে বুঝিয়ে দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।’

 

কক্সবাজার বিদ্যুৎ বিতরণ ও উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল কাদের গনি বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পৌরসভার ওই প্রকল্পের মাধ্যমে বিদ্যুতের খুঁটি অপসারণ করতে হবে। উক্ত প্রকল্পের ইঞ্জিনিয়ারের যদি আমাদের সহযোগিতা চাই, তবে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। এছাড়াও পৌর কর্তৃপক্ষ যথাযত অর্থ বরাদ্দ দিলে তা আমাদের মাধ্যমে করা সম্ভব। যদি আমরা টেন্ডারের মাধ্যমে করি তাহলে ঢাকা থেকে মালামাল নিয়ে আসা সহ নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ দেরি হতে পারে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কক্সবাজার পৌরসভার এমজিএসপি প্রকল্পে যেসব বিদ্যুতের খুঁটি পড়েছে তা অপসারণের খরচ যথাযত নয়। এছাড়াও উক্ত প্রকল্পে কতটি খুঁটি পড়েছে আমাদের বোধগম্য নয়। আগামী সপ্তাহে একজন সার্ভেয়ারের মাধ্যমে জরিপ করে প্রকৃত তথ্য জানতে পারব। তবে আনুমানিক ২/৩শত খুঁটি হতে পারে। সম্প্রতি কক্সবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানসহ পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আমাদের পক্ষ থেকে সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।’