ঢাকা , শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo বিশ্বকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কবিতা পাঠ ও আলোচনা সভা Logo দৌলতপুরে র‌্যাবের অভিযানে শুটারগান উদ্ধার Logo বোয়ালমারীতে কাল বৈশাখী ঝড়ে চালের টিন গাছে, বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি Logo সালথায় কালবৈশাখী ঝড়ে প্রতিবেশির গাছ ভেঙ্গে পড়ে দিনমুজুরের ব্যাপক ক্ষতি Logo বোয়ালমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৭ জন প্রার্থীর ৩ পদে মনোনয়নপত্র জমা Logo পরমাণু বজ্ঞিানী ড. ওয়াজদে মিয়া আওয়ামী রাজনীতির কঠিন সময়ের পথ প্রর্দশক —চট্রগ্রামে আমিনুল ইসলাম আমিন Logo কবিগুরুর স্মৃতিধন্য দর্শনীয় টেগোর লজ ভবনে যতক্ষণ থাকবেন Logo ভেড়ামারাতে একটি ডাবের দাম ১৬০ টাকা ! Logo অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছরের কারাদণ্ড Logo মাগুরার দুইটি উপজেলায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী জয়ী
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের স্মরণিকা ২০২২ প্রকাশিত

দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের দু’দিন ব্যাপী (৫-৬ মে) সৃজনশীল ও মানবিক কর্মসূচিতে পরিপূর্ণ পুনর্মিলনী উপলক্ষে আলোকবর্তিকা হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে তথ্যবহুল ও সমৃদ্ধ স্মরণিকা ২০২২।

স্মরণিকাটিতে বাণী দিয়েছেন কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-হোসেন, প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের চিফ এ্যাডমিন ডা. এম. আইয়ুব হোসেন।

স্মরণিকায় গুরুত্বসহকারে সম্পাদকীয়, পদাধিকারবলে উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, সম্মানিত উপদেষ্টা পরিষদ ও এ্যাডমিন প্যানেলের সদস্যবৃন্দের ছবিযুক্ত পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুল প্রতিষ্ঠার ইতিহাস (প্রতিষ্ঠাতা আওলাদ হোসেন) সম্পর্কে তথ্যবহুল ও গবেষণামূলক প্রতিবেদন লিখেছেন মো. মোফাকখারুল ইসলাম রান্নু ব্যাচ ১৯৭৯।

প্লাটফর্ম সৃষ্টির ইতিকথা শিরোনামে প্রবন্ধ লিখেছেন ডা. এম.এ রশিদ ব্যাচ ১৯৮৪। মো. সাইফুর রহমান মিঞা ব্যাচ ১৯৮২ লিখেছেন মুক্তিযোদ্ধা রাজ্জাক মাস্টার ঃ বিস্মৃতপ্রায় এক ইতিহাস, ড. ক্ষীরোদ রায় ব্যাচ ১৯৬৮ লিখেছেন শিক্ষার মজবুত ভিত গড়ার বিদ্যালয়, মো. আলিমুজ্জামান মিঞা ব্যাচ ১৯৬১ লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণ, ড. শরীফ মোহাম্মদ কায়কোবাদ লিখেছেন মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামে “কশবামাজাইল এ.এইচ. হাইস্কুল” এর শিক্ষার্থীদের অবদান, জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস ব্যাচ ১৯৭৩ লিখেছেন যে যে ধানের ক্ষেত মাড়িয়ে স্কুলে যাওয়া-আসা করতাম, দিলারা হোসেন দিলু ব্যাচ ১৯৮১ লিখেছেন কশবামাজাইল আতাহার হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় ও শৈশবের স্মৃতি, ড. সুশান্ত কুমার বিশ্বাস ব্যাচ ১৯৭৮ লিখেছেন জীবনের জলছবি, মনোয়ার হোসেন মণি ব্যাচ ১৯৬৯ লিখেছেন কৈশোর স্মৃতির পাতা থেকে, কবিতা কল্পনা লতা (রীণা) ব্যাচ ১৯৭৫ লিখেছেন কাশ্মীর ভ্রমণ, মো. হারুন অর রশিদ ব্যাচ ১৯৮১ লিখেছেন লেখা টাকা, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সাচ্চু ব্যাচ ১৯৯৪ লিখেছেন দৃঢ়সংকল্পই সাফল্যের চাবিকাঠি, মো. খলিলুর রহমান ব্যাচ ১৯৯৩ লিখেছেন সহজ নয়- এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ, মো. মাহবুব হাসান ব্যাচ ২০০৯ লিখেছেন ফিরে আসা গল্পটা, দিদারুল ইসলাম লিখেছেন আমার স্কুল জীবনের কিছু কথা, মো. শফিউল্লাহ ব্যাচ ১৯৮২ লিখেছেন স্মৃতির পাতা থেকে, কাজী মিনহাজুল আলম ব্যাচ ১৯৭৫ লিখেছেন হৃদয় নদীর কূলে কূলে, এসএম রেজাউল ইসলাম ব্যাচ ১৯৮৭ লিখেছেন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সংক্ষিপ্ত জীবনী, শামিমা ইসলাম কণা ব্যাচ ১৯৮৩ লিখেছেন স্মৃতিকথা, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সাচ্চু ব্যাচ ১৯৯৪ লিখেছেন কীভাবে সম্পন্ন হলো এত মানুষের রেজিস্ট্রেশন, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম ব্যাচ ১৯৭৮ লিখেছেন ‘আমাদের প্রধান শিক্ষক-শ্রদ্ধেয় মোসলেম উদ্দিন স্যার’ শীর্ষক প্রবন্ধ। স্মরণিকায় নীলুফা বেগম অভায়ারণ্যের নীল আকাশ, মো. আবু সুফিয়ান খান ব্যাচ ১৯৬৮ স্মৃতি মন্থন, লুৎফর রহমান রুকু ব্যাচ ১৯৮৩ মুনাফেক, এসএম গোলাম সারওয়ার ব্যাচ ১৯৭৩ শান্তি চাই, কাজী মিনহাজুল আলম ব্যাচ ১৯৭৫ বিভোর স্বপ্নবাজ, সূচিত্রা বিশ্বাস (চায়না) ওগো পথিক, শাহ্ মোহাম্মদ লতিফ ব্যাচ ১৯৮২ গান/কবিতা, কুমারেশ চন্দ্র মন্ডল প্রিয়বন্ধু, মহিদুর রহমান হিরা ১৯৮৫ ব্যাচ হায়রে মায়া, দিদারুল ইসলাম আমন্ত্রণ, এম ফারুখ হোসাইন (শহীদ) ব্যাচ ১৯৮৯ নির্জন সৈকত, মো. নাজমুল হক মানবতার ডাক, মিজানুর রহমান মান্নাফ ব্যাচ ১৯৮৪ কারণ, সোহানুর রহমান আমি যাহা!, মো. নাজমুল হক ব্যাচ ২০০২ মৃত্যুকে স্মরণ ও ইমন আলী ব্যাচ ২০১৪ শহীদ স্মরণে কবিতা লিখেছেন।

পরিমল বিশ্বাসের স্মরণে এক গুচ্ছ কবিতা স্মরণিকায় স্থান পেয়েছে।

আরও পড়ুনঃ আড়াই বছরের বেশি কারাভোগের পর ছাড়া পাচ্ছেন ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সাবেক যুবলীগ নেতা

এছাড়া সদ্য প্রয়াত ডিডিসি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার একেএম রফিক উদ্দিনের জীবনীর উপর একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়েছে। এসব ছাড়াও বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষকদের নামের তালিকা, প্লাটফর্মের সাথেযুক্ত সংশ্লিষ্ট সকলের ছবিসহ বিস্তারিত পরিচয় গুরুত্বসহকারে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
স্মরণিকার সম্পাদনা পরিষদে রয়েছেন, সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি মো. মনোয়ার হোসেন মণি, প্রধান সম্পাদক অধ্যাপক কাজী মিনহাজুল আলম, সহযোগী সম্পাদক মো. হারুন অর রশিদ, সদস্যবৃন্দ এসএম মহিদুর রহমান, ড. আবুল কালাম আজাদ, আশরাফুল আওয়াল ও মো. কামরুজ্জামান সাচ্চু।

স্মরণিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে- সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামীনের যিনি শত বাধা-বিপত্তির পরও আমাদের এই মিলনমেলাকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে উপনীত করেছেন। ১৯৪৭। বৃটিশ সূর্য এই উপমহাদেশে অস্তগত। ঠিক ঐ বছরেই আমাদের এই প্রান্তিক জনপদের কিছু প্রাগ্রসর মানুষের ঐকান্তিক আগ্রহ ও প্রচেষ্টার ফসল হিসেবে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা সূত্রপাত। সময়ের পরিক্রমায় জুনিয়র হয়ে ১৯৫৪ তে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আত্মপ্রকাশ। দীর্ঘ সাতদশকে বহু গুণীজন আর অসংখ্য শিক্ষার্থীর পূণ্য স্মৃতিধন্য এ বিদ্যালয়।

চিফ এডমিন ডা. এম আইয়ুব হোসেন বলেন, পথপরিক্রমায় আমাদের প্রাণপ্রিয় প্লাটফর্ম “ দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ. হাই স্কুল”টি হাটি হাটি পা পা করে তার স্বপ্নীল দিগন্ত উন্মোচিত করার পথে আজ ধাবিত। একটি সুন্দর প্রাচুর্যময় ও সম্ভাবনার নতুন সকাল দেখব বলে কিছু প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীর অগ্রসর চিন্তার ফসল আমাদের এই প্লাটফর্ম।

তিনি বলেন, প্রায় এক বছর ধরে ত্যাগ তীতিক্ষার মাধ্যমে আজকের এই মিলনমেলা। করোনা মহামারীর কারণে দু’দুবার করে দিনক্ষণ পরিবর্তন করতে হয়েছে। সকল প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের বিস্ময়কর সাড়ার মাধ্যমে অনেক কঠিন কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।

কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুলের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-হোসেন বলেন, এই বিদ্যালয় থেকে যুগে যুগে তৈরী হয়েছে অনেক আলোকিত মানুষ, যারা সমাজ, রাষ্ট্র তথা জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। বর্তমানে আমি প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পরিষদের সভাপতি পদের দায়িত্ব বহন করছি, যা আমার জন্য অত্যন্ত গর্ব ও আনন্দের।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

বিশ্বকবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কবিতা পাঠ ও আলোচনা সভা

error: Content is protected !!

দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের স্মরণিকা ২০২২ প্রকাশিত

আপডেট টাইম : ০৭:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ মে ২০২২

দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের দু’দিন ব্যাপী (৫-৬ মে) সৃজনশীল ও মানবিক কর্মসূচিতে পরিপূর্ণ পুনর্মিলনী উপলক্ষে আলোকবর্তিকা হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে তথ্যবহুল ও সমৃদ্ধ স্মরণিকা ২০২২।

স্মরণিকাটিতে বাণী দিয়েছেন কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-হোসেন, প্রধান শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল-মামুন ও দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ হাই স্কুলের চিফ এ্যাডমিন ডা. এম. আইয়ুব হোসেন।

স্মরণিকায় গুরুত্বসহকারে সম্পাদকীয়, পদাধিকারবলে উপদেষ্টা পরিষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, সম্মানিত উপদেষ্টা পরিষদ ও এ্যাডমিন প্যানেলের সদস্যবৃন্দের ছবিযুক্ত পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুল প্রতিষ্ঠার ইতিহাস (প্রতিষ্ঠাতা আওলাদ হোসেন) সম্পর্কে তথ্যবহুল ও গবেষণামূলক প্রতিবেদন লিখেছেন মো. মোফাকখারুল ইসলাম রান্নু ব্যাচ ১৯৭৯।

প্লাটফর্ম সৃষ্টির ইতিকথা শিরোনামে প্রবন্ধ লিখেছেন ডা. এম.এ রশিদ ব্যাচ ১৯৮৪। মো. সাইফুর রহমান মিঞা ব্যাচ ১৯৮২ লিখেছেন মুক্তিযোদ্ধা রাজ্জাক মাস্টার ঃ বিস্মৃতপ্রায় এক ইতিহাস, ড. ক্ষীরোদ রায় ব্যাচ ১৯৬৮ লিখেছেন শিক্ষার মজবুত ভিত গড়ার বিদ্যালয়, মো. আলিমুজ্জামান মিঞা ব্যাচ ১৯৬১ লিখেছেন মুক্তিযুদ্ধকালীন স্মৃতিচারণ, ড. শরীফ মোহাম্মদ কায়কোবাদ লিখেছেন মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামে “কশবামাজাইল এ.এইচ. হাইস্কুল” এর শিক্ষার্থীদের অবদান, জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস ব্যাচ ১৯৭৩ লিখেছেন যে যে ধানের ক্ষেত মাড়িয়ে স্কুলে যাওয়া-আসা করতাম, দিলারা হোসেন দিলু ব্যাচ ১৯৮১ লিখেছেন কশবামাজাইল আতাহার হোসেন উচ্চ বিদ্যালয় ও শৈশবের স্মৃতি, ড. সুশান্ত কুমার বিশ্বাস ব্যাচ ১৯৭৮ লিখেছেন জীবনের জলছবি, মনোয়ার হোসেন মণি ব্যাচ ১৯৬৯ লিখেছেন কৈশোর স্মৃতির পাতা থেকে, কবিতা কল্পনা লতা (রীণা) ব্যাচ ১৯৭৫ লিখেছেন কাশ্মীর ভ্রমণ, মো. হারুন অর রশিদ ব্যাচ ১৯৮১ লিখেছেন লেখা টাকা, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সাচ্চু ব্যাচ ১৯৯৪ লিখেছেন দৃঢ়সংকল্পই সাফল্যের চাবিকাঠি, মো. খলিলুর রহমান ব্যাচ ১৯৯৩ লিখেছেন সহজ নয়- এডিস মশা ও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ, মো. মাহবুব হাসান ব্যাচ ২০০৯ লিখেছেন ফিরে আসা গল্পটা, দিদারুল ইসলাম লিখেছেন আমার স্কুল জীবনের কিছু কথা, মো. শফিউল্লাহ ব্যাচ ১৯৮২ লিখেছেন স্মৃতির পাতা থেকে, কাজী মিনহাজুল আলম ব্যাচ ১৯৭৫ লিখেছেন হৃদয় নদীর কূলে কূলে, এসএম রেজাউল ইসলাম ব্যাচ ১৯৮৭ লিখেছেন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সংক্ষিপ্ত জীবনী, শামিমা ইসলাম কণা ব্যাচ ১৯৮৩ লিখেছেন স্মৃতিকথা, মুহাম্মদ কামরুজ্জামান সাচ্চু ব্যাচ ১৯৯৪ লিখেছেন কীভাবে সম্পন্ন হলো এত মানুষের রেজিস্ট্রেশন, ডা. মো. রফিকুল ইসলাম ব্যাচ ১৯৭৮ লিখেছেন ‘আমাদের প্রধান শিক্ষক-শ্রদ্ধেয় মোসলেম উদ্দিন স্যার’ শীর্ষক প্রবন্ধ। স্মরণিকায় নীলুফা বেগম অভায়ারণ্যের নীল আকাশ, মো. আবু সুফিয়ান খান ব্যাচ ১৯৬৮ স্মৃতি মন্থন, লুৎফর রহমান রুকু ব্যাচ ১৯৮৩ মুনাফেক, এসএম গোলাম সারওয়ার ব্যাচ ১৯৭৩ শান্তি চাই, কাজী মিনহাজুল আলম ব্যাচ ১৯৭৫ বিভোর স্বপ্নবাজ, সূচিত্রা বিশ্বাস (চায়না) ওগো পথিক, শাহ্ মোহাম্মদ লতিফ ব্যাচ ১৯৮২ গান/কবিতা, কুমারেশ চন্দ্র মন্ডল প্রিয়বন্ধু, মহিদুর রহমান হিরা ১৯৮৫ ব্যাচ হায়রে মায়া, দিদারুল ইসলাম আমন্ত্রণ, এম ফারুখ হোসাইন (শহীদ) ব্যাচ ১৯৮৯ নির্জন সৈকত, মো. নাজমুল হক মানবতার ডাক, মিজানুর রহমান মান্নাফ ব্যাচ ১৯৮৪ কারণ, সোহানুর রহমান আমি যাহা!, মো. নাজমুল হক ব্যাচ ২০০২ মৃত্যুকে স্মরণ ও ইমন আলী ব্যাচ ২০১৪ শহীদ স্মরণে কবিতা লিখেছেন।

পরিমল বিশ্বাসের স্মরণে এক গুচ্ছ কবিতা স্মরণিকায় স্থান পেয়েছে।

আরও পড়ুনঃ আড়াই বছরের বেশি কারাভোগের পর ছাড়া পাচ্ছেন ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সাবেক যুবলীগ নেতা

এছাড়া সদ্য প্রয়াত ডিডিসি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার একেএম রফিক উদ্দিনের জীবনীর উপর একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়েছে। এসব ছাড়াও বিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষকদের নামের তালিকা, প্লাটফর্মের সাথেযুক্ত সংশ্লিষ্ট সকলের ছবিসহ বিস্তারিত পরিচয় গুরুত্বসহকারে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।
স্মরণিকার সম্পাদনা পরিষদে রয়েছেন, সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি মো. মনোয়ার হোসেন মণি, প্রধান সম্পাদক অধ্যাপক কাজী মিনহাজুল আলম, সহযোগী সম্পাদক মো. হারুন অর রশিদ, সদস্যবৃন্দ এসএম মহিদুর রহমান, ড. আবুল কালাম আজাদ, আশরাফুল আওয়াল ও মো. কামরুজ্জামান সাচ্চু।

স্মরণিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে- সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামীনের যিনি শত বাধা-বিপত্তির পরও আমাদের এই মিলনমেলাকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে উপনীত করেছেন। ১৯৪৭। বৃটিশ সূর্য এই উপমহাদেশে অস্তগত। ঠিক ঐ বছরেই আমাদের এই প্রান্তিক জনপদের কিছু প্রাগ্রসর মানুষের ঐকান্তিক আগ্রহ ও প্রচেষ্টার ফসল হিসেবে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা সূত্রপাত। সময়ের পরিক্রমায় জুনিয়র হয়ে ১৯৫৪ তে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আত্মপ্রকাশ। দীর্ঘ সাতদশকে বহু গুণীজন আর অসংখ্য শিক্ষার্থীর পূণ্য স্মৃতিধন্য এ বিদ্যালয়।

চিফ এডমিন ডা. এম আইয়ুব হোসেন বলেন, পথপরিক্রমায় আমাদের প্রাণপ্রিয় প্লাটফর্ম “ দি প্লাটফর্ম অব এক্স স্টুডেন্টস অব কশবামাজাইল এ.এইচ. হাই স্কুল”টি হাটি হাটি পা পা করে তার স্বপ্নীল দিগন্ত উন্মোচিত করার পথে আজ ধাবিত। একটি সুন্দর প্রাচুর্যময় ও সম্ভাবনার নতুন সকাল দেখব বলে কিছু প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীর অগ্রসর চিন্তার ফসল আমাদের এই প্লাটফর্ম।

তিনি বলেন, প্রায় এক বছর ধরে ত্যাগ তীতিক্ষার মাধ্যমে আজকের এই মিলনমেলা। করোনা মহামারীর কারণে দু’দুবার করে দিনক্ষণ পরিবর্তন করতে হয়েছে। সকল প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের বিস্ময়কর সাড়ার মাধ্যমে অনেক কঠিন কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।

কশবামাজাইল আতাহার হোসেন হাই স্কুলের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-হোসেন বলেন, এই বিদ্যালয় থেকে যুগে যুগে তৈরী হয়েছে অনেক আলোকিত মানুষ, যারা সমাজ, রাষ্ট্র তথা জাতির কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। বর্তমানে আমি প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পরিষদের সভাপতি পদের দায়িত্ব বহন করছি, যা আমার জন্য অত্যন্ত গর্ব ও আনন্দের।