ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

গাইবান্ধায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদন্ড

গাইবান্ধায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলে জিয়াউল হককে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক এই রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি গাইবান্ধা সদর উপজেলার শিবপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম খন্দকারের ছেলে মোঃ জিয়াউল হক (৪৩)।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (পিপি) ফারুক আহম্মেদ বলেন, আসামিকে মৃত্যু পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে কার্যকর করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১২ জুন জিয়াউল হক তার ছোটভাই জোবায়ের খন্দকারের কাছে টাকা চান। ছোটভাই টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জিয়াউল হক ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে জোবায়েরকে হত্যার উদ্দেশ্য মারতে যান।
এসময় তার মা জহুরা বেগম বাঁধা দিতে আসলে তাকে মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। পরে স্থানীয় লোকজন জহুরা বেগমকে গুরুতর আহত অবস্থায় গাইবান্ধা জেনারেল হাসপালে ভর্তি করান।
সেখানে তার অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জহুরা বেগম ওইদিন রাতেই মারা যান। এই ঘটনায় নিহতের স্বামী নুরুল ইসলাম খন্দকার বাদী হয়ে গাইবান্ধা সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

গাইবান্ধায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদন্ড

আপডেট টাইম : ০৭:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অক্টোবর ২০২১
মোঃ আবদুস সালাম তালুকদার, চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধিঃ :
গাইবান্ধায় মাকে হত্যার দায়ে ছেলে জিয়াউল হককে মৃত্যুদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে গাইবান্ধা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক দিলীপ কুমার ভৌমিক এই রায় দেন। দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তি গাইবান্ধা সদর উপজেলার শিবপুর গ্রামের নুরুল ইসলাম খন্দকারের ছেলে মোঃ জিয়াউল হক (৪৩)।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবি (পিপি) ফারুক আহম্মেদ বলেন, আসামিকে মৃত্যু পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে কার্যকর করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১২ জুন জিয়াউল হক তার ছোটভাই জোবায়ের খন্দকারের কাছে টাকা চান। ছোটভাই টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জিয়াউল হক ক্রিকেট খেলার ব্যাট দিয়ে জোবায়েরকে হত্যার উদ্দেশ্য মারতে যান।
এসময় তার মা জহুরা বেগম বাঁধা দিতে আসলে তাকে মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। পরে স্থানীয় লোকজন জহুরা বেগমকে গুরুতর আহত অবস্থায় গাইবান্ধা জেনারেল হাসপালে ভর্তি করান।
সেখানে তার অবস্থা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জহুরা বেগম ওইদিন রাতেই মারা যান। এই ঘটনায় নিহতের স্বামী নুরুল ইসলাম খন্দকার বাদী হয়ে গাইবান্ধা সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

প্রিন্ট