কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে উপকূলে ফেলা হচ্ছে বালুভর্তি জিও ব্যাগ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের উদ্যোগে গত মঙ্গলবার দুপুর থেকে শুরু হয়েছে জিও ব্যাগ ফেলার কাজ, যা আজ ও চলছে। এ কার্যক্রম ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমাবে বলে আশা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
উল্লেখ্য, হঠাৎ করেই পদ্মার পানি বৃদ্ধির ফলে ভেড়ামারা উপজেলার জুনিয়াদহ-বাহাদুরপুর ইউনিয়নের রায়টার নতুন হাট, ফয়জুল্লাহপুর ও বাহিরচর ইউনিয়নের মসলেমপুরসহ কিছু এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়।
ভাঙন দেখা দিলে ভাঙনকবলিত এলাকা পর্যবেক্ষণ ও পরিদর্শন করেন কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আফছার উদ্দিন,ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী আক্তারুজ্জামান মিঠুসহ কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলীরা।
১সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে। এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেকসোনা খাতুন তিনি জানান, সপ্তাহ খানেক আগে পদ্মার পানি বৃদ্ধির ফলে প্রবল ভাঙন শুরু হয়। ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করার আগেই জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
১সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে গিয়ে দেখা গেছে, ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে। এ সময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেকসোনা খাতুন তিনি জানান, সপ্তাহ খানেক আগে পদ্মার পানি বৃদ্ধির ফলে প্রবল ভাঙন শুরু হয়। ভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করার আগেই জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, নদী ভাঙনকবলিত রায়টা-ফয়জুল্লাহপুর এলাকায় অস্থায়ী জরুরি কাজ হিসাবে ৫৫ মিটার করে ১১০ মিটার এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। প্রায় সাড়ে ১২ হাজার জিও ব্যাগ এ দুটি জায়গায় ফেলা হবে। জিও ব্যাগ ড্যাম্পিং এ কাজে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৫০ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার বলেন, ‘ভাঙনকবলিত এলাকা একাধিকবার পরিদর্শন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে দুটি ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে।কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আফছার উদ্দিন বলেন, ‘উপজেলার পদ্মানদীর ভাঙনকবলিত এলাকায় নিয়মিত পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীনেশ সরকার বলেন, ‘ভাঙনকবলিত এলাকা একাধিকবার পরিদর্শন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে দুটি ভাঙন এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলছে।কুষ্টিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আফছার উদ্দিন বলেন, ‘উপজেলার পদ্মানদীর ভাঙনকবলিত এলাকায় নিয়মিত পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
ইতিমধ্যেই দুটি জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আরও কিছু ভাঙনকবলিত এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে, সেখানেও জিও ব্যাগ ফেলা হবে।
প্রিন্ট