লালমনিরহটের হাতীবান্ধা উপজেলার বাড়াই পাড়া এলাকার মিন্টু চন্দ্র বর্মন ঢাকা সাভার আশুলিয়ায় রেসিডেন্টসিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু বর্মণের কলেজ থেকে নিঁখোজের ২৭ দিন পর গত ৯ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়া রেসিডেন্টশিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে মাঠির নীচে পুতে রাখা অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্রের ৬ খন্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেন র্যাব -৪ ও হেড কোয়াটর্স কাউন্টার টোরেজিম ইউনিট।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৩ জন কে আটক করে। তাদের স্বীকারোক্তি মোতাবেক কলেজ চত্তর থেকে লাশ উদ্ধার করে।
হত্যা কান্ডে জড়িতদের ফাঁসির দাবীতে বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টা হইতে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত নিহত মিন্টু বর্মণের গ্রামের বাড়ী লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সাংকৃতিক,ও ছাত্র সংগঠনের আহবানে ঘন্টা ব্যাপী মানব বন্ধন পালন করা হয়।
উপজেলার মেডিকেল মোড়ে অনুষ্ঠিত উক্ত মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি লিয়াকত হোসেন বাচ্চু, যুগ্ম সম্পাদক দিলীপ কুমার সিংহ, এসএস সরকারী হাই স্কুল প্রধানশিক্ষক রেজাউল করিম প্রধান , কেশব চন্দ্র সিংহ, সাবেক চেয়ারম্যান , সেলিম হোসেন, মোস্তাফিজার রহমান মন্জু, উপজেলা ছাত্রলীগের সম্পাদক পারভেজ,, মুক্তি যোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি রোকনুজ্জামান,শোহেল, স্বেচ্ছায়, রক্তদান কর্মসুচী কল্যান সমিতির সভাপতি নাজমুল কায়েশ হিরু, আমজাদ হোসেন তাজু ও রাফিউল হোসেন।
বক্তাগন অবিলম্ভে খুনীদের ফাসীর দাবী জানান। মানব বন্ধন চলাকালিন সময় মিন্টু চন্দ্রর ছোট ভাই অনুকুল চন্দ্র কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। মোঃ আবদুস সালাম তালুকদার চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি।
প্রিন্ট