আব্দুল হামিদ মিঞাঃ
রাজশাহীর চারঘাট-বাঘা উপজেলাজুড়ে আমিনুল ইসলাম মিঠুর পোস্টার সাঁটানোর পর অনেকেই তাঁকে আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনে রাজশাহী-৬ (চারঘাট-বাঘা) আসনের প্রার্থী হিসেবে আখ্যায়িত করে অভিনন্দন জানিয়েছেন। অনেকেই বলছেন, আমিনুল ইসলাম মিঠু একজন সমাজ সেবক। মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা,শিক্ষা-চিকিৎসাসহ দুস্থদের কল্যাণে অনেক আগে থেকেই কাজ করছেন।
জনগণের মাঝে প্রচারের উদ্দেশ্যে ধানের শীষে ভোট চেয়ে চারঘাট ও বাঘা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পোস্টার সাঁটিয়ে রাজশাহীর-৬ (চারঘাট-বাঘা) আসনের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ তৈরি করেছেন- বাঘা উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা‘আমিনুল ইসলাম মিঠু। এতে আমিনুল ইসলাম মিঠুর ছবি ছাড়াও জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ছবি আছে।
পোস্টারে-বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, বাংলাদেশ জিন্দাবাদ, শহীদ জিয়া অমর হোক, খালেদা জিয়া জিন্দাবাদসহ আরও লেখা রয়েছে- আসবে দেশে শুভদিন ধানের শীষে ভোট দিন, বেগম খালেদা জিয়ার সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন, তারেক রহমান ভাইয়ের সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন। পোষ্টারে আমিনুল ইসলাম মিঠুর নামের নীচে লেখা বিশিষ্ট সমাজ সেবক,এক্স ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট, কুয়েত এয়ারওয়েজ,বাঘা (চন্ডিপুর) রাজশাহী, আমেরিকান প্রবাসী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (এিনপি)।
আবু সাঈদ ও ফরিদ ছাড়াও আব্দুল মালেক, রবিউল নামে ব্যক্তিরা জানান, মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য ক্লিন ইমেজের একজন সৎ যোগ্য অভিভাবক দরকার। যাকে ঘিরে বাঘা-চারঘাটের বিএনপি ঐক্যবদ্ধ হবে এবং মানুষ আশার আলো দেখবে।
নিজের যোগ্যতা তুলে ধরে আমিনুল ইসলাম বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ‘তারেক রহমান’, বাঘা-চারঘাটের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তারুণ্যর অধিকার নিয়ে আমি নেতার কাছে দাবি করেছি- আগামী নির্বাচনে দলকে রাজশাহীর-৬ আসন উপহার দিতে চাই। তবে আমি দলীয় নির্দেশনার বাইরে যাবোনা। যোগ্য মনে করে দল যাকে মনোনয়ন দিবেন আমি তার হয়েই কাজ করবো।
কর্মজীবন: চাকরি জীবনের অবসান ঘটিয়ে বর্তমানে ব্যবসার মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেছেন। তার বাবা অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসার। হামিদুল ইসলাম ওরফে হায়দার-রুলিয়ারা দম্পতির জেষ্ঠ্য সন্তান আমিনুল ইসলাম মিঠু।
রাজনৈতিক জীবন : পারিবারিকভাবেই বিএনপির রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হওয়ায় ছাত্রজীবনে ছাত্রদলের কর্মী হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন।
প্রিন্ট