ঢাকা , বুধবার, ৩০ জুলাই ২০২৫, ১৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo গংগাচড়ার আলদাদপুরে সহিংস হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারের খোঁজখবর নিতে জামায়াত নেতা অধ্যাপক রায়হান সিরাজীর পরিদর্শন Logo গংগাচড়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘর মেরামতে উপজেলা প্রশাসনের নজরকাড়া উদ্যোগ Logo পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থার অভাবে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শতাধিক পরিবার Logo আলফাডাঙ্গায় নিষিদ্ধ জাল পুড়িয়ে দিলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত Logo কাশিয়ানীতে ভুয়া কাবিন দেখিয়ে যৌতুক মামলা, মামলার বাদী কারাগারে Logo ভেড়ামারায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ Logo সালথায় অবৈধ উপায়ে নিয়োগ হওয়ায় বেতন বন্ধ হলো এক শিক্ষকের Logo ভূরুঙ্গামারীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান মাদক সেবীকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড Logo হরিণ বিস্কা উচ্চ বিদ্যালয়ে ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত  Logo পাগলাপীরের ‘ঢাকা বিরিয়ানি হাউজ’-এ বাসি খাবার রাখায় ৫ হাজার টাকা জরিমানা
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

নড়াইলে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

খন্দকার সাইফুল্লা আল মাহমুদঃ

 

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় ঘরের পাশ থেকে সালমা আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে লোহাগড়া থানা পুলিশ। তবে ঘটনার পর ওই গৃহবধূর স্বামী শহিদুল পলাতক রয়েছে। নিহতের পরিবারের দাবি তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে উপজেলার নলদী ইউনিয়নের গাবাড়িয়া এলাকার গৃহবধূর বাপের বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

অভিযুক্ত শহিদুল লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ডহরপাড়া গ্রামের সালাম মোল্যার ছেলে। নিহত সালমা আক্তার নলদী ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামের সাইদুর রহমানের মেয়ে।

লোহাগড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতের স্বজন ও পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে সালমা আক্তারের বাপের বাড়ি উপজেলার নলদী ইউনিয়নের গাছবাড়িয়াতে আসেন গৃহবধূর স্বামী শহিদুল। পরে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘরের পাশে সালমার মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয় ও স্বজনরা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে নলদী পুলিশ ফাঁড়ি ও লোহাগড়া থানা পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে পাঠায়।

নিহতের স্বজনদের দাবি সালমা আক্তারকে তার স্বামী শহিদুল হত্যা করেছে ফেলে রেখে গেছে। এ ঘটনা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে লোহাগড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, মরদেহের গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নড়াইল সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

গংগাচড়ার আলদাদপুরে সহিংস হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবারের খোঁজখবর নিতে জামায়াত নেতা অধ্যাপক রায়হান সিরাজীর পরিদর্শন

error: Content is protected !!

নড়াইলে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
খন্দকার সাইফুল্লা আল মাহমুদ, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি :

খন্দকার সাইফুল্লা আল মাহমুদঃ

 

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় ঘরের পাশ থেকে সালমা আক্তার (৩০) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে লোহাগড়া থানা পুলিশ। তবে ঘটনার পর ওই গৃহবধূর স্বামী শহিদুল পলাতক রয়েছে। নিহতের পরিবারের দাবি তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ জুন) দুপুরে উপজেলার নলদী ইউনিয়নের গাবাড়িয়া এলাকার গৃহবধূর বাপের বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

অভিযুক্ত শহিদুল লাহুড়িয়া ইউনিয়নের ডহরপাড়া গ্রামের সালাম মোল্যার ছেলে। নিহত সালমা আক্তার নলদী ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামের সাইদুর রহমানের মেয়ে।

লোহাগড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহতের স্বজন ও পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাতে সালমা আক্তারের বাপের বাড়ি উপজেলার নলদী ইউনিয়নের গাছবাড়িয়াতে আসেন গৃহবধূর স্বামী শহিদুল। পরে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘরের পাশে সালমার মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয় ও স্বজনরা পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে নলদী পুলিশ ফাঁড়ি ও লোহাগড়া থানা পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে পাঠায়।

নিহতের স্বজনদের দাবি সালমা আক্তারকে তার স্বামী শহিদুল হত্যা করেছে ফেলে রেখে গেছে। এ ঘটনা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে লোহাগড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম বলেন, মরদেহের গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নড়াইল সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।


প্রিন্ট