ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

কুষ্টিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু

কুষ্টিয়ায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় নয় জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮০ জনের।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) সকালে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ১৮০ জনের মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ৬৬ জন, দৌলতপুরে ৩৮ জন, কুমারখালীতে ২৭ জন, ভেড়ামারায় ১৭ জন, মিরপুরে ২০ জন এবং খোকসার ১২ জন রয়েছেন।’

তিনি জানান, এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫৩৭ জন এবং মারা গেছেন ১৯৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৪০৫ জন।

এদিকে, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. আকুল উদ্দিন বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে বারবার উপদেশ দেওয়ার পরও জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত লোকজন করোনা পরীক্ষায় আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তারা পরীক্ষা না করে বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে ওষুধ নিয়ে খাচ্ছেন। ফলে করোনার সংক্রমণ বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে পড়ছে।’

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

তানোরে হিমাগারে রাখা আলুতে গাছ

error: Content is protected !!

কুষ্টিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় ৯ জনের মৃত্যু

আপডেট টাইম : ০৫:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১

কুষ্টিয়ায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে ও উপসর্গ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় নয় জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮০ জনের।

মঙ্গলবার (২৯ জুন) সকালে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ। নতুন করে শনাক্ত হওয়া ১৮০ জনের মধ্যে কুষ্টিয়া সদরে ৬৬ জন, দৌলতপুরে ৩৮ জন, কুমারখালীতে ২৭ জন, ভেড়ামারায় ১৭ জন, মিরপুরে ২০ জন এবং খোকসার ১২ জন রয়েছেন।’

তিনি জানান, এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫৩৭ জন এবং মারা গেছেন ১৯৮ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৪০৫ জন।

এদিকে, কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. আকুল উদ্দিন বলেন, ‘স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে বারবার উপদেশ দেওয়ার পরও জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত লোকজন করোনা পরীক্ষায় আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তারা পরীক্ষা না করে বিভিন্ন ফার্মেসি থেকে ওষুধ নিয়ে খাচ্ছেন। ফলে করোনার সংক্রমণ বিভিন্ন উপজেলায় ছড়িয়ে পড়ছে।’