রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি, উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের যদুপুর গ্রামে শনিবার বিকালে গরুর শরীরে মেয়াদ উত্তির্ন ভেকসিন প্রয়োগের অভিযোগে জনতার হাতে আটক হয় তন্ময় রায় নামেে এক যুবক। সে বালিয়াকান্দি উপজেলা প্রানী সম্পদ কার্যালয়ের উপসহকারী কর্মকর্তা প্রশান্ত রায়ের ছেলে।
পরে ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরনের আশ্বাসে মুসলেকা দিয়ে প্রশান্ত রায় ছেলেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
এঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান বহরপুর ইউনিয়নের যদুপুর গ্রামে শনিবার বিকালে পশু চিকিৎসক পরিচয় দেওয়া তন্ময় রায় নামের যুবক।
গরুকে ভ্যাকসিন দেবার কথা বলে ভ্যাকসিন প্রতি ৫০ টাকা করে নিলেও গরুর শরীরে মেয়দউত্তীর্ন ভ্যকসিন প্রয়োগ করায় গরুর মালিক ও স্থানীয় জনতা তাকে আটকে রাখে। পরে তন্ময় রায়ের পিতা প্রশান্ত রায় মুসলেকা দিয়ে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায়।
এবিষয়ে ভূক্তভোগী আনসের খার স্ত্রী মালেকা বেগম বলেন তন্ময় রায় পশু চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে আমাদের ‘এলাকায় এসে আমাদের সহ আরো ৩টি পরিবারের কাছে থেকে প্রতিটি ভ্যাকসিনের মূল্য ৫০ টাকা করে নিলেও ৬ টি গরু শরীরে মেয়াদউত্তির্ন ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে।
আমরা ভ্যাকসিনের বোতলের মেয়াদার্তীর্ন দেখতে পেয়ে তাকে বললে সে আবোলতাবোল বুঝাতে চাইলে এলাকাবাসী তাকে আটককরে রাখে। ভুক্তভোগী পরিবার বলেন আমরা গরীব মানুষ গরুগুলোই আমদের সম্পদ। গরুগুলোর কোন ক্ষতি হলে আমারা নিশ্বঃ হয়ে যাবো।
এলাকাবাসী জানান তন্ময় রায় তার পিতার নাম ভাঙ্গিয়ে ‘বিভিন্ন ধরনের “অপকর্ম করে আসছে।
উপজেলা প্রানী সম্পদ কর্মকর্তা মানবেন্দ্র বলেন, ঐ যুবক আমাদের অফিসের কেউনা। ভ্যাকসিনের দায়ীত্ব আমাদের উপসহকারী প্রানী সসম্প্রসারন কর্মকর্তা প্রসান্ত রায়ের। বিষয়টি “আমরা খতিয়ে দেখছি।
প্রিন্ট