চলমান আমতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিভিন্ন হাটে-বাজারে চা স্টলে ক্রমেই জমে উঠছে নির্বাচনী আলাপ আলোচনা। আমতলী উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গোলাম সরোয়ার ফোরকান। আলহাজ¦ গোলাম সরোয়ার ফোরকান বলেন আমতলীকে একটি আধুনিক ও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হবে’
১৯৯৭ সালে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন আঠারোগাছিয়া ইউনিয়ন থেকে। ২০০১ সালে বরগুনা- ৩ আসন থেকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ওই আসন থেকে নির্বাচিত করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। ২০০২ সালে প্রধানমন্ত্রী ওই আসন ছেড়ে দিলে তিনি উপনির্বাচনে নৌকা নিয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হন। বিনএপি ক্ষমতায় থাকায় ওই আসন থেকে মতিয়ার রহমান তালুকদার নির্বাচিত হন।এরপর ২০০৪ সালে আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগ অফিস নিজ অর্থায়নে তৈরি করেন। তিনি দীর্ঘদীন বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।
নির্বাচনকে সামনে রেখে শুধু একটাই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে- আমতলী-উপজেলা বাসীর স্বপ্ন পূরণে আলহাজ্ব গোলাম সরোয়ার ফোরকানের বিকল্প কে? ইতোমধ্যে তিনি এলাকায় একজন জনবান্ধব মানুষ হিসেবে সু-পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকায় তার জনপ্রিয়তা এখন আকাশচুম্বী। নির্বাচনে আলোচনায় শীর্ষে রয়েছেন তিনি। খোজ নিয়ে জানা গেছে, এলাকাবাসীর কাছে অত্যন্ত সাদামাটা ও ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে দলমত নির্বিশেষে ব্যাপক পরিচিত মুখ আলহাজ্ব গোলাম সরোয়ার ফোরকান।
বরাবরের মতো এই অঞ্চলটিকে একটি উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তোলা, এলাকার ঘুনেধরা সমাজের আমূল পরিবর্তন সাধিত করা, এলাকার রাস্তা-ঘাট, কালভার্ট-ব্রিজ নির্মাণে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত করা এবং এলাকার বিভিন্ন ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামোর ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত করাই তার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মূল উদ্দেশ্য।
- আরও পড়ুনঃ কামরুল সভাপতিঃ রাশেদ সম্পাদক
গোলাম সরোয়ার ফোরকান বলেন, এই মাটি আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, সময় এসেছে দেশ মাটি মানুষের কল্যাণে কিছু করে যাওয়ার। শুরু থেকেই এলাকার মানুষের পাশে থেকেছি। কাছে থেকে তাদের ব্যথা অনুভব করেছি। কারো বিপদে কখনো পাশ কাটিয়ে যাইনি। মানুষের জন্য কতটা ত্যাগ স্বীকার করেছি সেটা মানুষ বিবেচনা করবে। আশা করি ৫ জুন আমার প্রতিক আনারস মার্কা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে।
প্রিন্ট