ঢাকা , বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

চট্রগ্রামের মহানগরে জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুল জব্বারের বলীখেলায় বৃহত্তর কুমিল্লার মোহাম্মদ রাশেদকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন একই জেলার বাঘা শরীফ। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে বলীখেলার ১১৫ তম আসরে ফাইনালে মুখোমুখি হন দুইজন।

 

১১ মিনিটের শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ের পর শরীফের কাছে হার মানেন রাশেদ। বাঘা শরীফের বাড়ি কুমিল্লার হোমনা থানার মহিপুর গ্রামে। বাঘা শরীফ ও রাশেদ দুজনই চারবারের (২০১৬, ২০১৭, ২০১৯ ও ২০২৩) চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার শাহজালাল বলীর শিষ্য। দুই শিষ্যকে সুযোগ করে দিতে এবারের আসরে অংশ নেননি শাহজালাল বলী।

এর আগে উদ্বোধনের পর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খেলা শুরু হয়। এতে শ’খানেক বলী অংশ নেন। খেলায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন খাগড়াছড়ির সৃজন চাকমা।

 

 

উল্লেখ্য যে, ১৯০৯ সালে চট্রগ্রামের নগরের স্থানীয় বদর পাতি এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার সওদাগর বলীখেলা চালু করেন। এরপর থেকে প্রতি বাংলা বছরের ১২ বৈশাখ লালদীঘি ময়দানে এ খেলার আয়োজন করা হয়। ব্যবসায়ী আবদুল জব্বারের নামানুসারে খেলাটির নাম রাখা হয় ‘জব্বারের বলীখেলা’।

Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

error: Content is protected !!

চট্রগ্রামের মহানগরে জব্বারের বলীখেলায় চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার বাঘা শরীফ

আপডেট টাইম : ০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুল জব্বারের বলীখেলায় বৃহত্তর কুমিল্লার মোহাম্মদ রাশেদকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন একই জেলার বাঘা শরীফ। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে বলীখেলার ১১৫ তম আসরে ফাইনালে মুখোমুখি হন দুইজন।

 

১১ মিনিটের শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ের পর শরীফের কাছে হার মানেন রাশেদ। বাঘা শরীফের বাড়ি কুমিল্লার হোমনা থানার মহিপুর গ্রামে। বাঘা শরীফ ও রাশেদ দুজনই চারবারের (২০১৬, ২০১৭, ২০১৯ ও ২০২৩) চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার শাহজালাল বলীর শিষ্য। দুই শিষ্যকে সুযোগ করে দিতে এবারের আসরে অংশ নেননি শাহজালাল বলী।

এর আগে উদ্বোধনের পর বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খেলা শুরু হয়। এতে শ’খানেক বলী অংশ নেন। খেলায় তৃতীয় স্থান অধিকার করেছেন খাগড়াছড়ির সৃজন চাকমা।

 

 

উল্লেখ্য যে, ১৯০৯ সালে চট্রগ্রামের নগরের স্থানীয় বদর পাতি এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার সওদাগর বলীখেলা চালু করেন। এরপর থেকে প্রতি বাংলা বছরের ১২ বৈশাখ লালদীঘি ময়দানে এ খেলার আয়োজন করা হয়। ব্যবসায়ী আবদুল জব্বারের নামানুসারে খেলাটির নাম রাখা হয় ‘জব্বারের বলীখেলা’।