ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo ফরিদপুরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত Logo লালপুরে ভুট্টা ক্ষেত থেকে কবিরাজের লাশ উদ্ধার Logo পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণাকারী গ্রেফতার Logo শালিখার আড়পাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে এসে মুগ্ধ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা Logo ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ Logo ফরিদপুরের ধর্ষণ মামলার আসামী সোহেল গ্রেপ্তার Logo পাংশায় শিক্ষা কল্যাণ ট্রাস্টের সাধারণ সভায় নতুন কমিটি Logo কুষ্টিয়ায় উলামা সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত Logo নির্বাচন ছাড়া কোন সরকার দীর্ঘদিন থাকলে ফ্যাসিবাদ, স্বৈরাচারেরা জন্ম নেয়ঃ -আব্দুস সালাম Logo ভেড়ামারায় মাজারে মাদকবিরোধী অভিযান, ভক্তদের হাতে লাঞ্ছিত ম্যাজিস্ট্রেট
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

ধূমপান করতে নিষেধ করায় শিক্ষককে ছুরিকাঘাত, গ্রেপ্তার ২

কুষ্টিয়ায় প্রকাশ্যে ধূমপান করতে নিষেধ করায় শামীম হোসেন নামে কলেজ শিক্ষক ও তার স্বজনদের ছুরিকাঘাত করার অভিযোগ উঠেছে। ওই শিক্ষকের বাড়িঘর ভাংচুর করা হয়েছে।

 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের ফারাজীপাড়ায় তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়।

 

ছুরিকাঘাতের শিকাররা হলেন, শামীম হোসেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার হালসা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ও তার বড় ভাই শাহীন বিশ্বাস। আহতদের রাতেই কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখন তারা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফারাজী পাড়া জামে মসজিদের পাশে দোকানে বসে এলাকার কয়েকজন যুবক ধূমপান করছিলেন। এমন সময় ওই কলেজ শিক্ষক শামীম হোসেন তাদের ধূমপান করতে নিষেধ করলে কথা কাটাকাটি হয়। এর এক পযার্য়ে এলাকার যুবক জয়, প্রান্ত, প্রান্থ, জিসান, সাফায়েত, রাব্বি, হাবিবুর রহমান হ্যাপিসহ তারা সংগঠিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কলেজ শিক্ষক শামীম ও তার ভাই শাহীন বিশ্বাসকে ছুরিকাঘাত ও মারধর করে। ওই কলেজ শিক্ষকের বাড়িঘরও ভাংচুর চালিয়ে পালিয়ে যায় তারা।

 

পরে স্থানীয় লোকজন শামীম ও তার ভাই শাহীন বিশ্বাসকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় রাতেই ওই কলেজ শিক্ষক শামীম হোসেন কুষ্টিয়া মডেল থানায় বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করলে এ মামলার দুই আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।

 

 

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, এ মামলার দুই আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুরে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা পদক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

error: Content is protected !!

ধূমপান করতে নিষেধ করায় শিক্ষককে ছুরিকাঘাত, গ্রেপ্তার ২

আপডেট টাইম : ০১:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০২৪
ইসমাইল হোসেন বাবু, স্টাফ রিপোর্টার :

কুষ্টিয়ায় প্রকাশ্যে ধূমপান করতে নিষেধ করায় শামীম হোসেন নামে কলেজ শিক্ষক ও তার স্বজনদের ছুরিকাঘাত করার অভিযোগ উঠেছে। ওই শিক্ষকের বাড়িঘর ভাংচুর করা হয়েছে।

 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের ফারাজীপাড়ায় তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়।

 

ছুরিকাঘাতের শিকাররা হলেন, শামীম হোসেন কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার হালসা কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ও তার বড় ভাই শাহীন বিশ্বাস। আহতদের রাতেই কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এখন তারা সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

 

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে ফারাজী পাড়া জামে মসজিদের পাশে দোকানে বসে এলাকার কয়েকজন যুবক ধূমপান করছিলেন। এমন সময় ওই কলেজ শিক্ষক শামীম হোসেন তাদের ধূমপান করতে নিষেধ করলে কথা কাটাকাটি হয়। এর এক পযার্য়ে এলাকার যুবক জয়, প্রান্ত, প্রান্থ, জিসান, সাফায়েত, রাব্বি, হাবিবুর রহমান হ্যাপিসহ তারা সংগঠিত হয়ে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে কলেজ শিক্ষক শামীম ও তার ভাই শাহীন বিশ্বাসকে ছুরিকাঘাত ও মারধর করে। ওই কলেজ শিক্ষকের বাড়িঘরও ভাংচুর চালিয়ে পালিয়ে যায় তারা।

 

পরে স্থানীয় লোকজন শামীম ও তার ভাই শাহীন বিশ্বাসকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। এ ঘটনায় রাতেই ওই কলেজ শিক্ষক শামীম হোসেন কুষ্টিয়া মডেল থানায় বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করলে এ মামলার দুই আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।

 

 

এ বিষয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সোহেল রানা বলেন, এ মামলার দুই আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্য আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।


প্রিন্ট