ঢাকা , সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫, ১৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম
Logo আজ ৩০শে মার্চ লালপুরের ঐতিহাসিক ‘ময়না যুদ্ধ দিবস’ Logo ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু Logo সালথায় যুবদল নেতার উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo মাদক সেবীদের পক্ষ নিয়ে সাংবাদিক পেটালেন যুবদল নেতা গেন্দা Logo সদরপুরে মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় আত্মহত্যা Logo দিনাজপুর গোর-এ-শহীদ ঈদগাহ ময়দানে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর ২০২৫ নামাজের জামাত উপলক্ষে ব্রিফিং Logo ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় কীটনাশক পান করে গৃহবধুর আত্মহত্যা Logo পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি নেতা শরীফ উদ্দিন Logo বোয়ালমারীতে ১০ গ্রামের বাসিন্দারা আজ উদযাপন করলেন ঈদুল ফিতর Logo মানবিক হাতিয়া সংগঠনের উদ্যোগে মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

একটি ছবি অজস্র কথা

  • ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
  • ২৪৮ বার পঠিত

সেদিনের অনুষ্ঠান শেষে কলকাতায় রওনা হয়েছিলেন মাহবুব উদ্দিন আর তৌফিক-ই-ইলাহী। পথে পথে যুদ্ধ করে ২০ এপ্রিল তারা কয়েকজন কলকাতার ৯ নম্বর থিয়েটার রোডে গিয়ে হাজির হন। সেদিন তারা রাত কাটান থার্ড সেক্রেটারি আনোয়ারুল করিম জয়ের বাসভবনে। পরদিন সকালবেলা তারা একসঙ্গে নাশতা সেরেছেন। তখন আনোয়ারুল করিম তার সামনে ইলাস্ট্রেটেড উইকলি অব ইন্ডিয়া সাময়িকীটি এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘এই দেখ মাহবুব, তোর কী বিরাট ছবি ছাপা হয়েছে!’ সাময়িকীর প্রচ্ছদ জুড়ে ছবিটির ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘এ ইউথফুল সোলজার গিভিং গার্ড অব অনার টু মুজিবনগর গভর্নমেন্ট।’ ছবিটা দেখে আনন্দে তার বুক ভরে ওঠে। তিনি পত্রিকাটি তার কাছে রাখলেন। ২৭ এপ্রিল সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে চলে এলেন সাতক্ষীরায়। এরপর আট মাস কেটে গেল রণক্ষেত্রে। শত্রুদের আক্রমণ আর তাদের মোকাবিলা করতে গিয়ে কোথায় যেন হারিয়ে যায় পত্রিকাটি!

লেখকঃ সাহাদাত পারভেজ, দেশ রূপান্তরের আলোকচিত্র সম্পাদক

সংগৃহীতঃ দেশ রূপান্তর, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

আজ ৩০শে মার্চ লালপুরের ঐতিহাসিক ‘ময়না যুদ্ধ দিবস’

error: Content is protected !!

একটি ছবি অজস্র কথা

আপডেট টাইম : ০৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
ডেস্ক রিপোর্ট :

সেদিনের অনুষ্ঠান শেষে কলকাতায় রওনা হয়েছিলেন মাহবুব উদ্দিন আর তৌফিক-ই-ইলাহী। পথে পথে যুদ্ধ করে ২০ এপ্রিল তারা কয়েকজন কলকাতার ৯ নম্বর থিয়েটার রোডে গিয়ে হাজির হন। সেদিন তারা রাত কাটান থার্ড সেক্রেটারি আনোয়ারুল করিম জয়ের বাসভবনে। পরদিন সকালবেলা তারা একসঙ্গে নাশতা সেরেছেন। তখন আনোয়ারুল করিম তার সামনে ইলাস্ট্রেটেড উইকলি অব ইন্ডিয়া সাময়িকীটি এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘এই দেখ মাহবুব, তোর কী বিরাট ছবি ছাপা হয়েছে!’ সাময়িকীর প্রচ্ছদ জুড়ে ছবিটির ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘এ ইউথফুল সোলজার গিভিং গার্ড অব অনার টু মুজিবনগর গভর্নমেন্ট।’ ছবিটা দেখে আনন্দে তার বুক ভরে ওঠে। তিনি পত্রিকাটি তার কাছে রাখলেন। ২৭ এপ্রিল সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে চলে এলেন সাতক্ষীরায়। এরপর আট মাস কেটে গেল রণক্ষেত্রে। শত্রুদের আক্রমণ আর তাদের মোকাবিলা করতে গিয়ে কোথায় যেন হারিয়ে যায় পত্রিকাটি!

লেখকঃ সাহাদাত পারভেজ, দেশ রূপান্তরের আলোকচিত্র সম্পাদক

সংগৃহীতঃ দেশ রূপান্তর, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


প্রিন্ট