ঢাকা , শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রতিনিধি নিয়োগ
দৈনিক সময়ের প্রত্যাশা পত্রিকার জন্য সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আপনি আপনার এলাকায় সাংবাদিকতা পেশায় আগ্রহী হলে যোগাযোগ করুন।

অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

বাঘা উপজেলার শরিফাবাদ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাউসা ইউনিয়নের সভাপতি সাইফুল ইসলাম টগর (৫৭) গত রোববার (১৪ এপ্রিল) রাত ১০ টায় ব্রেইনস্টোকে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার নিউরো সাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। (ইন্নালিল্লাহি…….রাজিউন)।

 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় তেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাযার নামাজ শেষে পারিবারিক কবস্থানে দাফন করা হয়েছে। সাইফুল ইসলাম টগর উপজেলার তেঁথুলিয়া নওদাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মরহুম আবুল হোসেন ডাক্তার এর ছেলে।

 

শিক্ষকতার পাশাপাশি সামাজিক কর্মকান্ডে তার পদারচনা ছিল উন্নয়নমূখী। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মহাবিদ্যালয়ে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন।

পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য গুনাগ্রাহী রেখে গেছেন। স্ত্রী জান্নাতুন ফেরদৌস তেঁথুলিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক। ১৯৬৭ সালে মুসলিম পরিরবারে জন্মগ্রহন করেন।

 

রাজনৈতিক, সামাজিক ব্যক্তিবর্গসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকার শ্রেণী পেশার মানুষ জানাযার নামাজে উপস্থিত ছিলেন।


প্রিন্ট
Tag :
এই অথরের আরো সংবাদ দেখুন

জনপ্রিয় সংবাদ
error: Content is protected !!

অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামের দাফন সম্পন্ন

আপডেট টাইম : ০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৪
আব্দুল হামিদ মিঞা, বাঘা, (রাজশাহী) প্রতিনিধি :

বাঘা উপজেলার শরিফাবাদ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বাউসা ইউনিয়নের সভাপতি সাইফুল ইসলাম টগর (৫৭) গত রোববার (১৪ এপ্রিল) রাত ১০ টায় ব্রেইনস্টোকে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার নিউরো সাইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। (ইন্নালিল্লাহি…….রাজিউন)।

 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় তেতুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জানাযার নামাজ শেষে পারিবারিক কবস্থানে দাফন করা হয়েছে। সাইফুল ইসলাম টগর উপজেলার তেঁথুলিয়া নওদাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা মরহুম আবুল হোসেন ডাক্তার এর ছেলে।

 

শিক্ষকতার পাশাপাশি সামাজিক কর্মকান্ডে তার পদারচনা ছিল উন্নয়নমূখী। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মহাবিদ্যালয়ে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন।

পারিবারিক সুত্রে জানা যায়, মৃত্যুকালে স্ত্রী, এক ছেলে ও ২ মেয়েসহ অসংখ্য গুনাগ্রাহী রেখে গেছেন। স্ত্রী জান্নাতুন ফেরদৌস তেঁথুলিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক। ১৯৬৭ সালে মুসলিম পরিরবারে জন্মগ্রহন করেন।

 

রাজনৈতিক, সামাজিক ব্যক্তিবর্গসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকার শ্রেণী পেশার মানুষ জানাযার নামাজে উপস্থিত ছিলেন।


প্রিন্ট